• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> জীবনযাপন

ওজন বেশি হলেও দৌড়াতে ভয় নেই

জেনে নিন এই ৬টি সহজ কৌশল

আমার শহর ডেস্ক
প্রকাশ : ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৩: ০৩
logo

ওজন বেশি হলেও দৌড়াতে ভয় নেই

আমার শহর ডেস্ক

প্রকাশ : ১৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৩: ০৩
Photo

হাত-পা ব্যথা করবে, হাঁপিয়ে যাব, সকালে উঠতে পারবোনা - এই চিন্তায় দৌড়ানো আর হয় না। কিন্তু ওজন কমানো, শরীর ঝরঝরে রাখা কিংবা হৃদ্যন্ত্র ভালো রাখতে দৌড়ের বিকল্প নেই। বিশেষ করে একটু ভারী শরীরের মানুষের জন্য। ওভার ওয়েট থাকলে অনেকে হাল ছেড়ে দেন শুরুর আগে, কেউ কিছুদিন পর। তাই ওজন কমাতে দৌড়াতে হবে সহজ উপায়ে। চলুন জেনে নেই সহজ উপায়গুলো-

রুটিন তৈরি করুন: আপনার প্রতিদিনের রুটিন থেকে আধা ঘণ্টা সময় বের করে নিন। বিশেষ করে ভোরের সময় বাছুন। কারণ তখন পরিবেশ স্নিগ্ধ থাকে। এছাড়াও ভোরের অভ্যাস আপনার দিনের কাজ-কর্মে জোশ নিয়ে আসে। বিশ্রামের সুবিধার্থে একদিন বিরতি যোগ করুন।

ছোট থেকে শুরু করুন: প্রথম দিনেই ৫-১০ কিলোমিটার দৌড়ানোর চেষ্টা ভুলেও করবেন না। শরীরকে অভ্যস্ত হতে সময় দিন। একটু হাটা, একটু দৌড়ের সমন্বয় গড়ে তুলুন। হতে পারে সেটা এক মিনিট দৌড় ও এক মিনিট হাঁটা। এভাবেই ধীরে ধীরে দৌড়ের সময় বাড়ান।

রানিং শু ব্যবহার করুন: দৌড়ের সবচেয়ে বড় সঙ্গী হলো একজোড়া ভালো মানের জুতো। ভালো বলতে বিয়ে বাড়ি কিংবা অনুষ্ঠানে পড়ার জুতো নয়। ভালো বলতে 'রানিং শু' খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে পায়ে আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে না। পায়ের পাতায় আরাম লাগে।

শরীরকে প্রস্তুত করুন: দৌড় শুরু করার আগে শরীরকে হালকা গরম করে নিন। ৫ থেকে ১০ মিনিট স্কিপিং, হালকা জগিং বা স্ট্রেচিং অনুশীলন করলে পেশি সক্রিয় হয়। এতে করে পেশি বা রগে টান লাগার সম্ভাবনা কমে যায়।

নিজেকে অনুপ্রাণিত কিংবা আত্মবিশ্বাস বাড়ান: প্রথম কিছুদিন সকালে উঠতে কিংবা দৌড়াতে কষ্ট লাগবে। তবে থেমে যাওয়া চলবে না। নিজেকে অনুপ্রাণিত করুন, আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন। আজ ১০ মিনিট, কাল ১৫ মিনিট এভাবে সময় বৃদ্ধি করুন। দৌড়ানোর সময় কানে হেডফোন বা ব্লুটুথে শুনতে পারেন আপনার পছন্দের গান। অথবা ফিটনেস অ্যাপ ব্যবহার করে নিজের অগ্রগতি ট্র্যাক করুন।

খাদ্যাভ্যাস ও বিশ্রাম ঠিক রাখুন: রানিংয়ের আগে হালকা খাবার খান। যেমন একটি কলা বা এক মুঠো বাদাম। দৌড় শেষে পানি পান করুন এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান, যেমন- ডিম, দুধ, ডাল। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় - পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। বিশ্রাম ছাড়া দৌড়ের সুফল পুরোপুরি পাওয়া যায় না।

Thumbnail image

হাত-পা ব্যথা করবে, হাঁপিয়ে যাব, সকালে উঠতে পারবোনা - এই চিন্তায় দৌড়ানো আর হয় না। কিন্তু ওজন কমানো, শরীর ঝরঝরে রাখা কিংবা হৃদ্যন্ত্র ভালো রাখতে দৌড়ের বিকল্প নেই। বিশেষ করে একটু ভারী শরীরের মানুষের জন্য। ওভার ওয়েট থাকলে অনেকে হাল ছেড়ে দেন শুরুর আগে, কেউ কিছুদিন পর। তাই ওজন কমাতে দৌড়াতে হবে সহজ উপায়ে। চলুন জেনে নেই সহজ উপায়গুলো-

রুটিন তৈরি করুন: আপনার প্রতিদিনের রুটিন থেকে আধা ঘণ্টা সময় বের করে নিন। বিশেষ করে ভোরের সময় বাছুন। কারণ তখন পরিবেশ স্নিগ্ধ থাকে। এছাড়াও ভোরের অভ্যাস আপনার দিনের কাজ-কর্মে জোশ নিয়ে আসে। বিশ্রামের সুবিধার্থে একদিন বিরতি যোগ করুন।

ছোট থেকে শুরু করুন: প্রথম দিনেই ৫-১০ কিলোমিটার দৌড়ানোর চেষ্টা ভুলেও করবেন না। শরীরকে অভ্যস্ত হতে সময় দিন। একটু হাটা, একটু দৌড়ের সমন্বয় গড়ে তুলুন। হতে পারে সেটা এক মিনিট দৌড় ও এক মিনিট হাঁটা। এভাবেই ধীরে ধীরে দৌড়ের সময় বাড়ান।

রানিং শু ব্যবহার করুন: দৌড়ের সবচেয়ে বড় সঙ্গী হলো একজোড়া ভালো মানের জুতো। ভালো বলতে বিয়ে বাড়ি কিংবা অনুষ্ঠানে পড়ার জুতো নয়। ভালো বলতে 'রানিং শু' খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে পায়ে আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে না। পায়ের পাতায় আরাম লাগে।

শরীরকে প্রস্তুত করুন: দৌড় শুরু করার আগে শরীরকে হালকা গরম করে নিন। ৫ থেকে ১০ মিনিট স্কিপিং, হালকা জগিং বা স্ট্রেচিং অনুশীলন করলে পেশি সক্রিয় হয়। এতে করে পেশি বা রগে টান লাগার সম্ভাবনা কমে যায়।

নিজেকে অনুপ্রাণিত কিংবা আত্মবিশ্বাস বাড়ান: প্রথম কিছুদিন সকালে উঠতে কিংবা দৌড়াতে কষ্ট লাগবে। তবে থেমে যাওয়া চলবে না। নিজেকে অনুপ্রাণিত করুন, আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন। আজ ১০ মিনিট, কাল ১৫ মিনিট এভাবে সময় বৃদ্ধি করুন। দৌড়ানোর সময় কানে হেডফোন বা ব্লুটুথে শুনতে পারেন আপনার পছন্দের গান। অথবা ফিটনেস অ্যাপ ব্যবহার করে নিজের অগ্রগতি ট্র্যাক করুন।

খাদ্যাভ্যাস ও বিশ্রাম ঠিক রাখুন: রানিংয়ের আগে হালকা খাবার খান। যেমন একটি কলা বা এক মুঠো বাদাম। দৌড় শেষে পানি পান করুন এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান, যেমন- ডিম, দুধ, ডাল। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় - পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে। বিশ্রাম ছাড়া দৌড়ের সুফল পুরোপুরি পাওয়া যায় না।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

সুখী ও সফল জীবন জন্য প্রতিদিন এই ৪টি কাজ করুন

২

উজ্জ্বল ত্বক পেতে চান, ডায়েটে রাখুন এই ৩টি ম্যাজিক ফুড

৩

জিন্স যখন বিপজ্জনক!

৪

চা-কফি মাথা ব্যথা নিরাময়ে কতটা কার্যকরী?

৫

রসুন দিয়ে চুল পড়া বন্ধ করুন সহজেই

সম্পর্কিত

সুখী ও সফল জীবন জন্য প্রতিদিন  এই ৪টি কাজ করুন

সুখী ও সফল জীবন জন্য প্রতিদিন এই ৪টি কাজ করুন

১০ ঘণ্টা আগে
উজ্জ্বল ত্বক পেতে চান, ডায়েটে রাখুন এই ৩টি ম্যাজিক ফুড

উজ্জ্বল ত্বক পেতে চান, ডায়েটে রাখুন এই ৩টি ম্যাজিক ফুড

১ দিন আগে
জিন্স যখন বিপজ্জনক!

জিন্স যখন বিপজ্জনক!

১ দিন আগে
চা-কফি মাথা ব্যথা নিরাময়ে কতটা কার্যকরী?

চা-কফি মাথা ব্যথা নিরাময়ে কতটা কার্যকরী?

২ দিন আগে