আমার শহর ডেস্ক

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের উপর নভেম্বরের মধ্যে গণভোটসহ ৫দফা দাবিতে সমমনা রাজনৈতিক দলসমূহের নামে যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেছে ইসলামপন্থি ৭ দলের। সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনরত দলসমূহের পক্ষ থেকে গণদাবি আদায় তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুর ২:৩০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে দাবি ও কর্মসূচি ঘোষণা করেন খেলাফত মজলিস মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমদ, খেলাফত মজলিস সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন, বাংলাদেশ নেজামে ইসলামী পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, জাগপা মুখপাত্র ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহাসচিব নিজামুল হক নাঈম প্রমুখ।
৫দফা দাবিসমূহ: ১. জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের উপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা ২. আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে / উচ্চ কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা ৩. অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা ৪. ফ্যাসিস্ট সরকারের সকল জুলুম নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা ৫. স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কাযর্ক্রম নিষিদ্ধ করা
কর্মসূচি:- ২০ অক্টোবর রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল। ২৫ অক্টোবর সকল বিভাগী শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল। ২৭ অক্টোবর সকল জেলা শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, জনগণের দাবিসমূহ কার্যকর করার কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। এমতাবস্থায় জনগণের দাবি আদায়ের জন্য গণআন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। তাই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের উপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করে তার আলোকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও জবাবদিহিতামূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্ররূপে গড়ে তুলতে রাজপথের এই আন্দোলন।
আন্দোলনের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের সফল গণঅভ্যুত্থানের পর স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। দেশের প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়ে। দেশে কোনো সরকার না থাকায় সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়। সংবিধানের অনেক বিধানাবলি অকার্যকর হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তি এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এ সরকারের বৈধতার উৎস এবং ভিত্তি হচ্ছে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭-এ বর্ণিত বিধানের জনগণের অভিপ্রায়। সেই অভিপ্রায় বলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দিতে হবে।

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের উপর নভেম্বরের মধ্যে গণভোটসহ ৫দফা দাবিতে সমমনা রাজনৈতিক দলসমূহের নামে যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেছে ইসলামপন্থি ৭ দলের। সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনরত দলসমূহের পক্ষ থেকে গণদাবি আদায় তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুর ২:৩০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে দাবি ও কর্মসূচি ঘোষণা করেন খেলাফত মজলিস মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমদ, খেলাফত মজলিস সিনিয়র নায়েবে আমীর মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন, বাংলাদেশ নেজামে ইসলামী পার্টির মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, জাগপা মুখপাত্র ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ প্রধান, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহাসচিব নিজামুল হক নাঈম প্রমুখ।
৫দফা দাবিসমূহ: ১. জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের উপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা ২. আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে / উচ্চ কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা ৩. অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সকলের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা ৪. ফ্যাসিস্ট সরকারের সকল জুলুম নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা ৫. স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কাযর্ক্রম নিষিদ্ধ করা
কর্মসূচি:- ২০ অক্টোবর রাজধানীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল। ২৫ অক্টোবর সকল বিভাগী শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল। ২৭ অক্টোবর সকল জেলা শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, জনগণের দাবিসমূহ কার্যকর করার কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। এমতাবস্থায় জনগণের দাবি আদায়ের জন্য গণআন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। তাই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের উপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করে তার আলোকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি ন্যায়ভিত্তিক ও জবাবদিহিতামূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্ররূপে গড়ে তুলতে রাজপথের এই আন্দোলন।
আন্দোলনের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের সফল গণঅভ্যুত্থানের পর স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যায়। দেশের প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে পড়ে। দেশে কোনো সরকার না থাকায় সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়। সংবিধানের অনেক বিধানাবলি অকার্যকর হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তি এবং জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এ সরকারের বৈধতার উৎস এবং ভিত্তি হচ্ছে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭-এ বর্ণিত বিধানের জনগণের অভিপ্রায়। সেই অভিপ্রায় বলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দিতে হবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর ৯০ হাজার থেকে এক লাখ সদস্য মোতায়েন থাাকবে। সবচেয়ে বেশি থাকবে আনসার বাহিনী।
৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ড্রোন ব্যবহার নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
৯ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী নেতৃত্বাধীন তথাকথিত ‘পিআর আন্দোলন’ ছিল একটি পরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা।
১ দিন আগে