আমার শহর ডেস্ক
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, উচ্চ আদালতে অনেক সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। উচ্চ আদালতে বেঞ্চগুলো গঠনের কাজকে বিকেন্দ্রীকরণ করার প্রয়োজন রয়েছে।
মামলার যে সিরিয়াল হয় সেখানে আগের মামলা পেছনে চলে যায়, আবার পেছনের মামলা আগে চলে আসে। এটা কীভাবে হয়, সেটা নিয়ে মানুষের প্রশ্ন রয়েছে।
আজ বুধবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে অনলাইন জিডি (ই-বেইলবন্ড) কার্যক্রম উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আসিফ নজরুল বলেন, আমরা অনেক কাজ করেছি। সময় বাঁচানোর জন্য ফৌজদারি কার্যবিধিতেও আমরা অনেক পরিবর্তন এনেছি। সরকারি ম্যাজিস্ট্রেটসহ কর্মকর্তাদের সাক্ষ্য অনলাইনে নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য বিচার নিতে মানুষকে যে ভোগান্তি পোহাতে হয়, সেটা যেন হ্রাস পায়, এর ব্যবস্থা করা।
তিনি আরও বলেন, আমরা প্রায়ই দেখি বাচ্চার কাস্টডি কে পাবে, দুই লাখ টাকার চেকের মামলা—এরকম ছোট বিষয়গুলোর জন্য যেন কোর্টে যেতে না হয়, সেজন্য আমরা সংস্কার করছি। এটা পাইলট প্রজেক্ট আকারে আছে। দুই-এক মাসের মধ্যে এটা সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে পারব। নিম্ন আদালতে সংস্কার করে ফেললাম কিন্তু উচ্চ আদালতে সংস্কার হলো না, তাহলে কিন্তু কোনো লাভ হয় না। নিম্ন আদালতে যে মামলাগুলো নিষ্পত্তি হয়, উচ্চ আদালতে তা বছরের পর বছর ঝুলে থাকে। শিশু আছিয়ার ঘটনায় আমরা আইন বদলে এক মাসে বিচার করলাম। কিন্তু উচ্চ আদালতে এটা কয়েক বছরেও নিষ্পত্তি হবে কি না, আমরা জানি না।
আসিফ নজরুল আরও বলেন, উচ্চ আদালতের বিচারকেরা নিম্ন আদালতে ইন্সপেকশনে যান, আদালত ঠিকমত চলছে কি না দেখতে। তখন এটা এক রকম আনন্দ ভ্রমণে পরিণত হয়। বগুড়ায় এক জায়গায় ইন্সপেকশনে দুই লাখের অধিক টাকা খাবারের বিল দিতে হয়েছে, এই টাকা দিয়েছেন নিম্ন আদালতের গরিব বিচারকরা।
এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, নারায়ণগঞ্জ জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু শামীম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার প্রধান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খানসহ আইনজীবী নেতৃবৃন্দ ও বিচারকরা উপস্থিত ছিলেন।
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, উচ্চ আদালতে অনেক সংস্কারের প্রয়োজন রয়েছে। উচ্চ আদালতে বেঞ্চগুলো গঠনের কাজকে বিকেন্দ্রীকরণ করার প্রয়োজন রয়েছে।
মামলার যে সিরিয়াল হয় সেখানে আগের মামলা পেছনে চলে যায়, আবার পেছনের মামলা আগে চলে আসে। এটা কীভাবে হয়, সেটা নিয়ে মানুষের প্রশ্ন রয়েছে।
আজ বুধবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে অনলাইন জিডি (ই-বেইলবন্ড) কার্যক্রম উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আসিফ নজরুল বলেন, আমরা অনেক কাজ করেছি। সময় বাঁচানোর জন্য ফৌজদারি কার্যবিধিতেও আমরা অনেক পরিবর্তন এনেছি। সরকারি ম্যাজিস্ট্রেটসহ কর্মকর্তাদের সাক্ষ্য অনলাইনে নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য বিচার নিতে মানুষকে যে ভোগান্তি পোহাতে হয়, সেটা যেন হ্রাস পায়, এর ব্যবস্থা করা।
তিনি আরও বলেন, আমরা প্রায়ই দেখি বাচ্চার কাস্টডি কে পাবে, দুই লাখ টাকার চেকের মামলা—এরকম ছোট বিষয়গুলোর জন্য যেন কোর্টে যেতে না হয়, সেজন্য আমরা সংস্কার করছি। এটা পাইলট প্রজেক্ট আকারে আছে। দুই-এক মাসের মধ্যে এটা সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে পারব। নিম্ন আদালতে সংস্কার করে ফেললাম কিন্তু উচ্চ আদালতে সংস্কার হলো না, তাহলে কিন্তু কোনো লাভ হয় না। নিম্ন আদালতে যে মামলাগুলো নিষ্পত্তি হয়, উচ্চ আদালতে তা বছরের পর বছর ঝুলে থাকে। শিশু আছিয়ার ঘটনায় আমরা আইন বদলে এক মাসে বিচার করলাম। কিন্তু উচ্চ আদালতে এটা কয়েক বছরেও নিষ্পত্তি হবে কি না, আমরা জানি না।
আসিফ নজরুল আরও বলেন, উচ্চ আদালতের বিচারকেরা নিম্ন আদালতে ইন্সপেকশনে যান, আদালত ঠিকমত চলছে কি না দেখতে। তখন এটা এক রকম আনন্দ ভ্রমণে পরিণত হয়। বগুড়ায় এক জায়গায় ইন্সপেকশনে দুই লাখের অধিক টাকা খাবারের বিল দিতে হয়েছে, এই টাকা দিয়েছেন নিম্ন আদালতের গরিব বিচারকরা।
এ সময় অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, নারায়ণগঞ্জ জেলা দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবু শামীম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার প্রধান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খানসহ আইনজীবী নেতৃবৃন্দ ও বিচারকরা উপস্থিত ছিলেন।
নগরের রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) এলাকার আল হামিদ টেক্সটাইল নামে একটি পোশাক কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
১২ ঘণ্টা আগেমায়ের অসুস্থতার কারণে কেন্দ্রে দেরিতে আসায় এইচএসএসি পরীক্ষা না দিতে পারা সেই আনিসা আহমেদ ফেল করেছেন। তিনি বাংলা ও ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে ফেল করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সরকারের আর্থিক সক্ষমতা অনুসারে ৫ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ি ভাড়া নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়ে এ চিঠি দেওয়া হয়।
১ দিন আগে