আমার শহর ডেস্ক

সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূরের নামে থাকা চারটি ফ্ল্যাট ও ১০ কাঠা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তার নামে থাকা ১৬টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. ফেরদৌস রহমান এ আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। এর আগে, গত ৩০ জুলাই পাঁচ কোটি ৩৭ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ১৫৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার বেশি মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করে দুদক।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসাদুজ্জামান নূর ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৫ কোটি ৩৭ লাখ ১ হাজার ১৯০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন এবং তা নিজের দখলে রেখেছেন।
এ ছাড়া আসাদুজ্জামান নূরের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১৯টি হিসাবে ১৫৮ কোটি ৭৮ লাখ ৪৭ হাজার ৮৯৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। এই লেনদেনের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তরের অভিযোগ আনা হয়েছে, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুদক আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আসাদুজ্জামান নূরের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ৮৫ কোটি ৭২ লাখ ৬৬ হাজার ৫৯৩ টাকা জমা এবং ৭৩ কোটি ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩০৫ টাকা উত্তোলন হয়েছে। এসব লেনদেনের উৎস অস্পষ্ট।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকার বেইলী রোডে নিজ বাসা থেকে আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারে আটক রয়েছেন।

সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূরের নামে থাকা চারটি ফ্ল্যাট ও ১০ কাঠা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তার নামে থাকা ১৬টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আক্তারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. ফেরদৌস রহমান এ আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। এর আগে, গত ৩০ জুলাই পাঁচ কোটি ৩৭ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ১৫৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার বেশি মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে মামলা করে দুদক।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসাদুজ্জামান নূর ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৫ কোটি ৩৭ লাখ ১ হাজার ১৯০ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন এবং তা নিজের দখলে রেখেছেন।
এ ছাড়া আসাদুজ্জামান নূরের নামে থাকা বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১৯টি হিসাবে ১৫৮ কোটি ৭৮ লাখ ৪৭ হাজার ৮৯৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। এই লেনদেনের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তরের অভিযোগ আনা হয়েছে, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও দুদক আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আসাদুজ্জামান নূরের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ৮৫ কোটি ৭২ লাখ ৬৬ হাজার ৫৯৩ টাকা জমা এবং ৭৩ কোটি ৫ লাখ ৮১ হাজার ৩০৫ টাকা উত্তোলন হয়েছে। এসব লেনদেনের উৎস অস্পষ্ট।
উল্লেখ্য, গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকার বেইলী রোডে নিজ বাসা থেকে আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারে আটক রয়েছেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হবে একই দিনে। এই বিধান রেখে গণভোট অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। পৃথক ব্যালট পেপারে চারটি বিষয়ের ওপর একটি প্রশ্নে হবে এই গণভোট।
১ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ২৯ নভেম্বর (শনিবার) মক ভোটিং (পরীক্ষামূলক ভোট)র আয়োজন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
২ দিন আগে
গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়া নীতিমালার অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
২ দিন আগে