আমার শহর ডেস্ক

সংবিধান থেকে বাতিল হয়ে যাওয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরানোর দাবিতে দায়ের করা আপিলের শুনানি আজ, চতুর্থ দিনের মতো সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে চলছে।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত আপিল বেঞ্চে এই গুরুত্বপূর্ণ শুনানি শুরু হয়েছে। আদালতে আজ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেলের পক্ষে শুনানি করছেন আইনজীবী শিশির মনির।
এর আগে মঙ্গলবার, বুধবার ও বৃহস্পতিবার তিন দিন ধরে আপিলের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। ঐ তিন দিনে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার সহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. শরীফ ভূইয়া। এছাড়া, ইন্টারভেনার হিসেবে আইনজীবী এহসান এ সিদ্দিক এবং বৃহস্পতিবার আইনজীবী শিশির মনিরও আংশিক শুনানি করেছিলেন।
মামলার পটভূমি সংক্ষেপে:
সোমবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়।
১৯৯৬ সালে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে ত্রয়োদশ সংশোধনী আনা হয়। ১৯৯৮ সালে এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের হয়।
হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট রিট খারিজ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে বৈধ ঘোষণা করেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৫ সালে আপিল করা হয়।
আপিল মঞ্জুর করে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করেন।
২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাসের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিলোপ করা হয়।
আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে পরবর্তীতে আবেদন করেন সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি (তোফায়েল আহমেদ, এম হাফিজউদ্দিন খান, জোবাইরুল হক ভূঁইয়া ও জাহরা রহমান)।
এছাড়াও, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১৬ অক্টোবর এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার গত বছরের ২৩ অক্টোবর রায় পুনর্বিবেচনার জন্য পৃথক আবেদন করেন। পরবর্তীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনও অনুরূপ আবেদন করেন।

সংবিধান থেকে বাতিল হয়ে যাওয়া তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরানোর দাবিতে দায়ের করা আপিলের শুনানি আজ, চতুর্থ দিনের মতো সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে চলছে।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত আপিল বেঞ্চে এই গুরুত্বপূর্ণ শুনানি শুরু হয়েছে। আদালতে আজ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেলের পক্ষে শুনানি করছেন আইনজীবী শিশির মনির।
এর আগে মঙ্গলবার, বুধবার ও বৃহস্পতিবার তিন দিন ধরে আপিলের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। ঐ তিন দিনে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার সহ পাঁচজনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ড. শরীফ ভূইয়া। এছাড়া, ইন্টারভেনার হিসেবে আইনজীবী এহসান এ সিদ্দিক এবং বৃহস্পতিবার আইনজীবী শিশির মনিরও আংশিক শুনানি করেছিলেন।
মামলার পটভূমি সংক্ষেপে:
সোমবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়।
১৯৯৬ সালে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে ত্রয়োদশ সংশোধনী আনা হয়। ১৯৯৮ সালে এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের হয়।
হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট রিট খারিজ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে বৈধ ঘোষণা করেন। এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৫ সালে আপিল করা হয়।
আপিল মঞ্জুর করে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করেন।
২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাসের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিলোপ করা হয়।
আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে পরবর্তীতে আবেদন করেন সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচ বিশিষ্ট ব্যক্তি (তোফায়েল আহমেদ, এম হাফিজউদ্দিন খান, জোবাইরুল হক ভূঁইয়া ও জাহরা রহমান)।
এছাড়াও, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১৬ অক্টোবর এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার গত বছরের ২৩ অক্টোবর রায় পুনর্বিবেচনার জন্য পৃথক আবেদন করেন। পরবর্তীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোফাজ্জল হোসেনও অনুরূপ আবেদন করেন।