নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা মহানগর ড্যাবের সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ডা. মোহাম্মদ আরিফ হায়দার বলেছেন, ডা. এম এম হাসান দুর্নীতিবাজদের গডফাদার। ৮০ লক্ষ টাকা উনি নিয়া গেল। উনি আমাকে হুমকি দিছে ৪ জন খলিফা ( ছাত্রদলের সাবেক চার নেতা) আমাকে মাইরা ফেলবে, উনি নিজেও আমাকে মাইরা ফেলতে পারে। গতকাল রোববার বেলা ১১ টায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে ড্যাব আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় তিনি এইসব কথা বলেন। এ সময় একই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ডা. এম এম হাসান মাসুম।
প্রতিবাদ সমাবেশে আরিফ হায়দারের দেওয়া বক্তব্য এখানে তুলে ধরা হল।
-তখন আমাকে ডেকে নিয়ে বলল, আমার সাথে কেউ নাই তুমি থাকো। তুমি থাকলে তোমাকে সব দেওয়া হবে। তুমি আমার ভাই, আমার ভাই নাই ,তুমি আমার ভাই। এই ভাইরে কি করছে এটাও আমি আসতেছি। যাক আমি তো সহজ সরল মানুষের সহজে বিশ্বাস করি।
আরেকটা কথা বলি, রাজনীতি করি বাট...... আমি স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড লোক, সাদাসিধে বুঝি ভাই। আমার রাজনীতি লাইফে আমি কখনো কারোরে নিয়া এই প্যাঁচ করা ওই প্যাঁচ করা, এই প্যাঁচে জড়ানো,,এই প্যাঁচ ছোটানো এসব প্যাঁচাপ্যাঁচি আমি বুঝি না। আমি যেটা করি এক দিলে, এক মনে করি,এটাই আমার অপরাধ হইতে পারে। যাই হোক, তারপর জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন নিয়ে একটিভিটিতে,....।
উনি আমার রেসপেকটেবল পারসোন ছিলেন। আমাকে ডাকলেন, পারভেজ ভাই.... ভাই আসলো, আর কেউ আসলো না, আমি আর উনি বাংলা রেস্তোরাঁয় প্রোগ্রাম করলাম। আমি এগুলো গুছাইলাম, সব কিছু করলাম, তারপর একটা পর্যায় আমার ২য় কমিটি করার সুযোগ হইলো। ১৯ এ, আমি কিন্তু বন্ধ নাই, আমি ঢাকার রাজনীতি কুমিল্লার রাজনীতি সব কিছুতে আমি সম্পৃক্ত, আমি নাই বলা যাবে না। ঢাকাতে যদি কুমিল্লা থেকে দুইজন লোক গেছে, একজন লোক গেছে এটার মধ্যে আরিফ হায়দার ছিল। দিন নাই রাত নাই যখনই রাজনৈতিক কাজে ডাকছে আমি উপস্থিত। এর মধ্যে আমার দুইটা হার্ট অ্যাটাক হয়, আমার হার্টে তিনটা রিং লাগানো, আমি অসুস্থ, দুঃখজনক হলেও কথা সত্য, ওনার পিছনে আমি........
বাট উনি আমাকে একবার দেখতেও যায় নাই, লজ্জা জনক। আমি মরে যাচ্ছি সবাই জানে ঢাকা শহরে অনেক বড় বড় লিডাররা আমাকে দেখতে গেছে।
কিন্তু উনি আমাকে দেখতে যাবে এতটুকু সাপোর্টও আমি পাইনি। উনি এমন একটা লোক ,যে কিনা আমার টেক্স ফাইলটা পর্যন্ত লেইখা দেয়, উনি জানে আমি কতটা ঋণগ্রস্ত, সবকিছু উনি জানে। উনার কাছ থেকে কোন সহানুভূতিও আমি পাই নাই। আমি রাজনীতি করি উনার জন্য না। আমি রাজনীতি করি শহীদ জিয়াউর রহমানের, তারেক রহমানের, খালেদা জিয়ার । দেশের রাজনীতি করি, আমি কারো ব্যক্তি রাজনীতি করি না না ।
এখন কথা হচ্ছে ৫ তারিখের ( ৫ আগস্টের পর) পর থেকেও.... পরিবেশ ভিন্ন, আমাদের... আসতে হবে, আমাদের অবস্থান আসতে হবে, আমি মাত্র তিনমাস ধরে....... আসছি। এই শরীর নিয়া এই স্বাস্থ্য নিয়া। একটিভিটি আমার, আমি সেক্রেটারি না ,আমি একটা কর্মী। আমি নিজেই এটা দাবি করি.......
আমি যদি সেক্রেটারি হইতাম তাহলে রাতের ৩টা আসতে পারি না কিন্তু আসছি। আমার একটিভিটিতে বিন্দু পরিমানও কোনো দ্বিধাবোধ নাই, কোনো কার্পন্য করি নাই । যতক্ষণ আমার শরীর দেয় ততক্ষণে আমি একটিভটিতে থাকি ,করি। তা আপনারাও দেখছেন, কেন্দ্রীয় প্রোগ্রামেও গেছি, সব গুলোতেই গেছি।
আমি মেইন পয়েন্টে আসতেছি । এখন টেন্ডার, আমি হচ্ছি একটা আমি হয়তো একটা কাজ করছি,,৫ তারিখের পর আমার একটা ডিগ্রি বাকি ছিলো, দিয়েছি, কষ্ট করেছি, আমি পাশ করেছি। আমাকে যাইতে দেয়া হয় নাই আমাকে ২ থেকে ৩ বার মেরে মেরে বের করে দিছে। তারমধ্যে আমাকে ডাকা হলো আমাকে নিয়ে উনি, ডেকে নিয়ে বললেন টেন্ডারের............। আজকে হয়তো আমি এখান থাইক্কা যাওয়ার পর মারাও যাইতে পারি, আমাকে মাইরা ফেলার জন্য ইয়ে চলতেছে এটা আমি জানি, আমি কোনো ভয় পাইয়া রাজনীতি করি নাই, আমি সাহসের সাথে রাজনীতি করছি, অদূর ভবিষ্যতেও আমি বাঁচি মরি....... বিচারের দায় ভার আপনাদের কাছে থাকবে। বিচারের দায় ভার কারো কাছে যাওয়ার দরকার নাই........
তাইলে আমি টেন্ডার হাতে নিতে পারবো। টেন্ডার বাজি জিনিসটা কি এটা আমি কখনো বুঝছি না।......... আমার অতটুকু জ্ঞান হয়তো হয় াই।......
নেয়ার পরও উনি আমাকে বিভিন্ন কার্যক্রমে ৩টা মাস দিন নাই রাত নাই কুকুরের মতো আমাকে খাটাইলো, ধং ষরশব ংধসব কুকুর।..... দৌড়াতে হইতো আমার,,এখন ঢাকা, এখন এলিট প্যালেস এখন ডিরেক্টর আনতে হবে এখন ডিরেক্টর বসতে হবে, এখন ডিরেক্টর ল্যাপটপ নিয়া আসতে হবে। কথাগুলো বুইঝা নিয়েন, আমি সবকিছু বলতে পারতেছিনা এই মূহুর্তে। আমি আসলে ম্যান্টালি একটু আপসেট। যাক এগুলো কার্যক্রম হইলো, ডিরেক্টর সাহেব ডিরেক্টর সাহেবের টা পাইলো, এখন উনার টা তো উনি পাচ্ছে না, আমাকে হুমকি দেওয়া হইলো ডিরেক্টর সাহেবকে রুমে যাইয়া এ্যাটাক করো। আমি যাবো তারপর সে টাকা দিবে।...
প্রতি কথাগুলো হচ্ছে কাউকে বলা যাবেনা। বি কেয়ারফুল, কেউ জানলে কিন্তু সমস্যা হবে। এটা বলার পরে উনি উনার পেমেন্ট নিয়া গেলো। ৮০ লক্ষ উনি নিয়া গেলো। যখন আমি জিজ্ঞেস করলাম ভাই কি হইছে বললো চুপ থাকো। এই চার দিন হইছে আমার কানে আসতো কুমিল্লায়,ছড়ায় গেছে আরিফ হায়দার টেন্ডারবাজ চাঁদাবাজ। আমার টেন্ডারবাজি করার এখতিয়ার এখানে কি আছে, আমি কি এখানে গভমেন্ট চাকরি করি??.....
এখন আমি হচ্ছি কুমিল্লা শহরের সবচেয়ে বড় চাঁদাবাজ এবং টেন্ডারবাজ। আমি প্রশ্ন করছি,,আমি যদি চাঁদাবাজি করি তাহলে তো ছাত্রজীবনে করতাম।
...আমার কাছে কেউ আসলে উনার কাছে নিয়া যাই এটুক পর্যন্তই এরপর আমি কোনোকিছুতে নাই। যদি একটা ছেলে দাঁড়াইয়া বলতে পারে আরিফ ভাইয়ে একটাকা খুঁজছে, ১০০টাকা নিছে আমি কান কাইট্টা দিমু, আমার রাজনীতি করার কোনো ইচ্ছা নাই। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সবাই জানে কর্মচারীরা জানে,টিচাররা জানে আরিফ হায়দার চাঁদাবাজ এবং টেন্ডারবাজ। আজকে যদি আমি এতই খারাপ লোক হইতাম আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এতটুকু আসতে পারতো না। আমি হয়তো উনার সাথে চলছি রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের জন্য, ব্যক্তিগত হিসেবে করি নাই। আমি একটা গ্রুপ করছি, ওই গ্রুপে ছিলাম। আমি উনার ব্যক্তি রাজনীতি করি নাই। আজকে উনার সাথে সব চেঞ্জ হয়ে যাবে, বড় বড় লিডারদের চেহারা চেঞ্জ, আমার সাথে কোনো শত্রুতা নাই উনার কথা সব সত্য, আমি যখন দেখলাম এই জায়গায় এই অবস্থা, এটাই উনি আমাকে বিভিন্ন ভাবে থ্রেট দিছে। কুমিল্লার চার খলিফা আমাকে মেরে ফেলবে পাইলে, আমি কুমিল্লা শহরে ভাইসা আসিনাই, আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার কুমিল্লাতে আপনার আগে। আপনি কুমিল্লাত কয় সালে আসছেন। আজকে যদি ইয়াছিন ভাই আপনার লোক হয়ে থাকেন, কাছে সম্পূর্ণ... পরামর্শ আমি হায়দার দিছি। ইতিহাস ভুইলা যাইয়েন না। আপনি সব খাবেন, খান দুঃখ নাই, আমার টাকা নিয়া দুঃখ নাই,,আমি টাকা পাই নাই তা নিয়াও দুঃখ নাই। আমার জীবনে আমার চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজির রিপোর্ট নাই। আমি আমার ঘর থাইক্কা ভাইয়ের,টাকা আইনা রাজনীতি করছি। ওয়ান ইভেন আমার ছাত্রজীবনের রাজনীতিতে আমাকে কেউ ১০ টাকা দেয়নাই। দল ক্ষমতায় আসলে এক টাকা পাইয়া রাজনীতি করি নাই। ড্যাবের ফান্ডের নামে চাঁদা তুলতে হবে এটা আমার জানা ছিলো না।এটা উনি করে। আমার কষ্ট হচ্ছে এমনকি কোনো নির্দেশনা আছে ড্যাবের ফান্ডে ৮০ লাখ টাকা, এক কোটি টাকা ২ কোটি টাকা থাকতে হবে? উনি ইন্ডিভিজুয়েল ডাক্তারদেরকে ডাকছে, ডাইকা বলতেছে...........। আমি যদি দূর্নীতিবাজ হই, আপনি দূর্নীতিবাজের গডফাদার। আপনি গডফাদার ছিলেন। আপনি কেনো আজ আমাকে শাসান? যদি আমার আচার আচরণে কেউ কোনোদিন কষ্ট পাইয়া থাকেন আমি হয়তো আজকের পরে মরে যাইতে পারি, আমাকে কেউ মাইরাও ফেলতে পারে........... উনি আমাকে হুমকি দিছে ৪জন খলিফা আমাকে মাইরা ফেলবে, উনি নিজেও আমাকে মাইরা ফেলতে পারে।
উনি অনেক বড় নেতা,,উনার অনেক ক্ষমতা, উনি কেন্দ্রীয় লিডারদের চাঁদা দেওয়া লাগে, উনার অনেক টাকার দরকার। আজকে আসার উদ্দেশ্য আমার ছিলো না আমাকে মাইরা ফেলতে পারে, আমি আপনাদের কাছে বিচারের দায়ভার রেখে গেলাম, যদি আমাকে মেরেও ফেলে আমার কোনো দুঃখ নাই।
জবাবে ডা. এম এম হাসান মাসুম বলেন,‘ আমি বলেছি, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সঠিক না। আমি চাই তদন্ত হোক, সত্য উন্মোচিত হোক।’
কুমিল্লা মহানগর ড্যাবের সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ডা. মোহাম্মদ আরিফ হায়দার বলেছেন, ডা. এম এম হাসান দুর্নীতিবাজদের গডফাদার। ৮০ লক্ষ টাকা উনি নিয়া গেল। উনি আমাকে হুমকি দিছে ৪ জন খলিফা ( ছাত্রদলের সাবেক চার নেতা) আমাকে মাইরা ফেলবে, উনি নিজেও আমাকে মাইরা ফেলতে পারে। গতকাল রোববার বেলা ১১ টায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষে ড্যাব আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় তিনি এইসব কথা বলেন। এ সময় একই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন ডা. এম এম হাসান মাসুম।
প্রতিবাদ সমাবেশে আরিফ হায়দারের দেওয়া বক্তব্য এখানে তুলে ধরা হল।
-তখন আমাকে ডেকে নিয়ে বলল, আমার সাথে কেউ নাই তুমি থাকো। তুমি থাকলে তোমাকে সব দেওয়া হবে। তুমি আমার ভাই, আমার ভাই নাই ,তুমি আমার ভাই। এই ভাইরে কি করছে এটাও আমি আসতেছি। যাক আমি তো সহজ সরল মানুষের সহজে বিশ্বাস করি।
আরেকটা কথা বলি, রাজনীতি করি বাট...... আমি স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড লোক, সাদাসিধে বুঝি ভাই। আমার রাজনীতি লাইফে আমি কখনো কারোরে নিয়া এই প্যাঁচ করা ওই প্যাঁচ করা, এই প্যাঁচে জড়ানো,,এই প্যাঁচ ছোটানো এসব প্যাঁচাপ্যাঁচি আমি বুঝি না। আমি যেটা করি এক দিলে, এক মনে করি,এটাই আমার অপরাধ হইতে পারে। যাই হোক, তারপর জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন নিয়ে একটিভিটিতে,....।
উনি আমার রেসপেকটেবল পারসোন ছিলেন। আমাকে ডাকলেন, পারভেজ ভাই.... ভাই আসলো, আর কেউ আসলো না, আমি আর উনি বাংলা রেস্তোরাঁয় প্রোগ্রাম করলাম। আমি এগুলো গুছাইলাম, সব কিছু করলাম, তারপর একটা পর্যায় আমার ২য় কমিটি করার সুযোগ হইলো। ১৯ এ, আমি কিন্তু বন্ধ নাই, আমি ঢাকার রাজনীতি কুমিল্লার রাজনীতি সব কিছুতে আমি সম্পৃক্ত, আমি নাই বলা যাবে না। ঢাকাতে যদি কুমিল্লা থেকে দুইজন লোক গেছে, একজন লোক গেছে এটার মধ্যে আরিফ হায়দার ছিল। দিন নাই রাত নাই যখনই রাজনৈতিক কাজে ডাকছে আমি উপস্থিত। এর মধ্যে আমার দুইটা হার্ট অ্যাটাক হয়, আমার হার্টে তিনটা রিং লাগানো, আমি অসুস্থ, দুঃখজনক হলেও কথা সত্য, ওনার পিছনে আমি........
বাট উনি আমাকে একবার দেখতেও যায় নাই, লজ্জা জনক। আমি মরে যাচ্ছি সবাই জানে ঢাকা শহরে অনেক বড় বড় লিডাররা আমাকে দেখতে গেছে।
কিন্তু উনি আমাকে দেখতে যাবে এতটুকু সাপোর্টও আমি পাইনি। উনি এমন একটা লোক ,যে কিনা আমার টেক্স ফাইলটা পর্যন্ত লেইখা দেয়, উনি জানে আমি কতটা ঋণগ্রস্ত, সবকিছু উনি জানে। উনার কাছ থেকে কোন সহানুভূতিও আমি পাই নাই। আমি রাজনীতি করি উনার জন্য না। আমি রাজনীতি করি শহীদ জিয়াউর রহমানের, তারেক রহমানের, খালেদা জিয়ার । দেশের রাজনীতি করি, আমি কারো ব্যক্তি রাজনীতি করি না না ।
এখন কথা হচ্ছে ৫ তারিখের ( ৫ আগস্টের পর) পর থেকেও.... পরিবেশ ভিন্ন, আমাদের... আসতে হবে, আমাদের অবস্থান আসতে হবে, আমি মাত্র তিনমাস ধরে....... আসছি। এই শরীর নিয়া এই স্বাস্থ্য নিয়া। একটিভিটি আমার, আমি সেক্রেটারি না ,আমি একটা কর্মী। আমি নিজেই এটা দাবি করি.......
আমি যদি সেক্রেটারি হইতাম তাহলে রাতের ৩টা আসতে পারি না কিন্তু আসছি। আমার একটিভিটিতে বিন্দু পরিমানও কোনো দ্বিধাবোধ নাই, কোনো কার্পন্য করি নাই । যতক্ষণ আমার শরীর দেয় ততক্ষণে আমি একটিভটিতে থাকি ,করি। তা আপনারাও দেখছেন, কেন্দ্রীয় প্রোগ্রামেও গেছি, সব গুলোতেই গেছি।
আমি মেইন পয়েন্টে আসতেছি । এখন টেন্ডার, আমি হচ্ছি একটা আমি হয়তো একটা কাজ করছি,,৫ তারিখের পর আমার একটা ডিগ্রি বাকি ছিলো, দিয়েছি, কষ্ট করেছি, আমি পাশ করেছি। আমাকে যাইতে দেয়া হয় নাই আমাকে ২ থেকে ৩ বার মেরে মেরে বের করে দিছে। তারমধ্যে আমাকে ডাকা হলো আমাকে নিয়ে উনি, ডেকে নিয়ে বললেন টেন্ডারের............। আজকে হয়তো আমি এখান থাইক্কা যাওয়ার পর মারাও যাইতে পারি, আমাকে মাইরা ফেলার জন্য ইয়ে চলতেছে এটা আমি জানি, আমি কোনো ভয় পাইয়া রাজনীতি করি নাই, আমি সাহসের সাথে রাজনীতি করছি, অদূর ভবিষ্যতেও আমি বাঁচি মরি....... বিচারের দায় ভার আপনাদের কাছে থাকবে। বিচারের দায় ভার কারো কাছে যাওয়ার দরকার নাই........
তাইলে আমি টেন্ডার হাতে নিতে পারবো। টেন্ডার বাজি জিনিসটা কি এটা আমি কখনো বুঝছি না।......... আমার অতটুকু জ্ঞান হয়তো হয় াই।......
নেয়ার পরও উনি আমাকে বিভিন্ন কার্যক্রমে ৩টা মাস দিন নাই রাত নাই কুকুরের মতো আমাকে খাটাইলো, ধং ষরশব ংধসব কুকুর।..... দৌড়াতে হইতো আমার,,এখন ঢাকা, এখন এলিট প্যালেস এখন ডিরেক্টর আনতে হবে এখন ডিরেক্টর বসতে হবে, এখন ডিরেক্টর ল্যাপটপ নিয়া আসতে হবে। কথাগুলো বুইঝা নিয়েন, আমি সবকিছু বলতে পারতেছিনা এই মূহুর্তে। আমি আসলে ম্যান্টালি একটু আপসেট। যাক এগুলো কার্যক্রম হইলো, ডিরেক্টর সাহেব ডিরেক্টর সাহেবের টা পাইলো, এখন উনার টা তো উনি পাচ্ছে না, আমাকে হুমকি দেওয়া হইলো ডিরেক্টর সাহেবকে রুমে যাইয়া এ্যাটাক করো। আমি যাবো তারপর সে টাকা দিবে।...
প্রতি কথাগুলো হচ্ছে কাউকে বলা যাবেনা। বি কেয়ারফুল, কেউ জানলে কিন্তু সমস্যা হবে। এটা বলার পরে উনি উনার পেমেন্ট নিয়া গেলো। ৮০ লক্ষ উনি নিয়া গেলো। যখন আমি জিজ্ঞেস করলাম ভাই কি হইছে বললো চুপ থাকো। এই চার দিন হইছে আমার কানে আসতো কুমিল্লায়,ছড়ায় গেছে আরিফ হায়দার টেন্ডারবাজ চাঁদাবাজ। আমার টেন্ডারবাজি করার এখতিয়ার এখানে কি আছে, আমি কি এখানে গভমেন্ট চাকরি করি??.....
এখন আমি হচ্ছি কুমিল্লা শহরের সবচেয়ে বড় চাঁদাবাজ এবং টেন্ডারবাজ। আমি প্রশ্ন করছি,,আমি যদি চাঁদাবাজি করি তাহলে তো ছাত্রজীবনে করতাম।
...আমার কাছে কেউ আসলে উনার কাছে নিয়া যাই এটুক পর্যন্তই এরপর আমি কোনোকিছুতে নাই। যদি একটা ছেলে দাঁড়াইয়া বলতে পারে আরিফ ভাইয়ে একটাকা খুঁজছে, ১০০টাকা নিছে আমি কান কাইট্টা দিমু, আমার রাজনীতি করার কোনো ইচ্ছা নাই। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সবাই জানে কর্মচারীরা জানে,টিচাররা জানে আরিফ হায়দার চাঁদাবাজ এবং টেন্ডারবাজ। আজকে যদি আমি এতই খারাপ লোক হইতাম আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এতটুকু আসতে পারতো না। আমি হয়তো উনার সাথে চলছি রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের জন্য, ব্যক্তিগত হিসেবে করি নাই। আমি একটা গ্রুপ করছি, ওই গ্রুপে ছিলাম। আমি উনার ব্যক্তি রাজনীতি করি নাই। আজকে উনার সাথে সব চেঞ্জ হয়ে যাবে, বড় বড় লিডারদের চেহারা চেঞ্জ, আমার সাথে কোনো শত্রুতা নাই উনার কথা সব সত্য, আমি যখন দেখলাম এই জায়গায় এই অবস্থা, এটাই উনি আমাকে বিভিন্ন ভাবে থ্রেট দিছে। কুমিল্লার চার খলিফা আমাকে মেরে ফেলবে পাইলে, আমি কুমিল্লা শহরে ভাইসা আসিনাই, আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার কুমিল্লাতে আপনার আগে। আপনি কুমিল্লাত কয় সালে আসছেন। আজকে যদি ইয়াছিন ভাই আপনার লোক হয়ে থাকেন, কাছে সম্পূর্ণ... পরামর্শ আমি হায়দার দিছি। ইতিহাস ভুইলা যাইয়েন না। আপনি সব খাবেন, খান দুঃখ নাই, আমার টাকা নিয়া দুঃখ নাই,,আমি টাকা পাই নাই তা নিয়াও দুঃখ নাই। আমার জীবনে আমার চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজির রিপোর্ট নাই। আমি আমার ঘর থাইক্কা ভাইয়ের,টাকা আইনা রাজনীতি করছি। ওয়ান ইভেন আমার ছাত্রজীবনের রাজনীতিতে আমাকে কেউ ১০ টাকা দেয়নাই। দল ক্ষমতায় আসলে এক টাকা পাইয়া রাজনীতি করি নাই। ড্যাবের ফান্ডের নামে চাঁদা তুলতে হবে এটা আমার জানা ছিলো না।এটা উনি করে। আমার কষ্ট হচ্ছে এমনকি কোনো নির্দেশনা আছে ড্যাবের ফান্ডে ৮০ লাখ টাকা, এক কোটি টাকা ২ কোটি টাকা থাকতে হবে? উনি ইন্ডিভিজুয়েল ডাক্তারদেরকে ডাকছে, ডাইকা বলতেছে...........। আমি যদি দূর্নীতিবাজ হই, আপনি দূর্নীতিবাজের গডফাদার। আপনি গডফাদার ছিলেন। আপনি কেনো আজ আমাকে শাসান? যদি আমার আচার আচরণে কেউ কোনোদিন কষ্ট পাইয়া থাকেন আমি হয়তো আজকের পরে মরে যাইতে পারি, আমাকে কেউ মাইরাও ফেলতে পারে........... উনি আমাকে হুমকি দিছে ৪জন খলিফা আমাকে মাইরা ফেলবে, উনি নিজেও আমাকে মাইরা ফেলতে পারে।
উনি অনেক বড় নেতা,,উনার অনেক ক্ষমতা, উনি কেন্দ্রীয় লিডারদের চাঁদা দেওয়া লাগে, উনার অনেক টাকার দরকার। আজকে আসার উদ্দেশ্য আমার ছিলো না আমাকে মাইরা ফেলতে পারে, আমি আপনাদের কাছে বিচারের দায়ভার রেখে গেলাম, যদি আমাকে মেরেও ফেলে আমার কোনো দুঃখ নাই।
জবাবে ডা. এম এম হাসান মাসুম বলেন,‘ আমি বলেছি, আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সঠিক না। আমি চাই তদন্ত হোক, সত্য উন্মোচিত হোক।’