নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা-৩ মুরাদনগর আসনের ধানের শীষে প্রার্থী, সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের বিরুদ্ধে অনলাইনে অশ্লীল ভাষায় অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা।
এ বিষয়ে আজ বুধবার কুমিল্লা নগরীর একটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন তারা। লিখিত বক্তব্য রাখেন মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোল্লা মজিবুল হক। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন, যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি কাজী তাহমিনা আক্তার মিনা, নবীপুর পূর্ব ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হাসান মাহমুদ, উপজেলা জিসাসের যুগ্ম আহবায়ক আবদুর রহিম, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক রায়হান উদ্দিন রায়হান, বিএনপি নেতা মুখলেছুর রহমান হিরন ও সাবেক ছাত্রনেতা আশরাফুল ইসলাম বাবু প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে মোল্লা মজিবুল হক বলেন, কায়কোবাদ শুধু কুমিল্লা নয় সারাদেশেই প্রশংসিত। মুরাদনগরের মানুষের কাছে তিনি শুধু রাজনীতিবিদ নয়, তিনি মুরাদনগরের আপামর জনতার অভিভাবক। জনপ্রিয়তাই কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের একমাত্র অপরাধ। যার কারণে আওয়ামী লীগের এমপি ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদকে গুলি করে হত্যা করে ব্রিকফিল্ডে পুড়িয়ে ফেলতে চেয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায় জড়িয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। পলাতক ও বর্তমান এক ক্ষমতাধারী রাজিব আহমদকে দিয়ে কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ এবং বিএনপি নেতাকর্মীদের জড়িয়ে একের পর এক বিকৃত ভিডিও ও মিথ্যাচার করে আসছে। বিশেষ করে মুরাদনগরে বিএনপির জনপ্রিয় ইউনিয়ন নেতাদের টার্গেট করে চাঁদা দাবি করের, চাঁদা না দিলে উল্টো তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ শিরোনামে ভিডিও তৈরি করে তার ফেসবুক আইডি এবং তার ব্যবহৃত বিভিন্ন ফেইক আইডিতে কুৎসা রটায়। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির বেশ কয়েকটি মামলাও রয়েছে। পুলিশ তাকে আটক না করে আদালতে তার পক্ষেই কয়েকটি মামলায় প্রতিবেদন দাখিল করেছে। রাজিব আরো বেপরোয়া হয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদকে উচ্চারণ অযোগ্য ভাষায় গালাগালি করে ভিডিও বানিয়ে ফেসবুক প্রচার করে।
মো. রাজিব জানান, আমার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কয়েকটি মামলা করেছেন। আমি নাকি এলাকায় চাঁদাবাজি করি। অথচ মামলার ভয়ে আমি এলাকাতেই যাই না। আমার বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভের কারণ, আমি অনলাইনে তাদের নানা অপকর্ম তুলে ধরেছি।

কুমিল্লা-৩ মুরাদনগর আসনের ধানের শীষে প্রার্থী, সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের বিরুদ্ধে অনলাইনে অশ্লীল ভাষায় অপপ্রচারের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা।
এ বিষয়ে আজ বুধবার কুমিল্লা নগরীর একটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন তারা। লিখিত বক্তব্য রাখেন মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোল্লা মজিবুল হক। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন, যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি কাজী তাহমিনা আক্তার মিনা, নবীপুর পূর্ব ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হাসান মাহমুদ, উপজেলা জিসাসের যুগ্ম আহবায়ক আবদুর রহিম, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক রায়হান উদ্দিন রায়হান, বিএনপি নেতা মুখলেছুর রহমান হিরন ও সাবেক ছাত্রনেতা আশরাফুল ইসলাম বাবু প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে মোল্লা মজিবুল হক বলেন, কায়কোবাদ শুধু কুমিল্লা নয় সারাদেশেই প্রশংসিত। মুরাদনগরের মানুষের কাছে তিনি শুধু রাজনীতিবিদ নয়, তিনি মুরাদনগরের আপামর জনতার অভিভাবক। জনপ্রিয়তাই কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদের একমাত্র অপরাধ। যার কারণে আওয়ামী লীগের এমপি ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদকে গুলি করে হত্যা করে ব্রিকফিল্ডে পুড়িয়ে ফেলতে চেয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা মামলায় জড়িয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। পলাতক ও বর্তমান এক ক্ষমতাধারী রাজিব আহমদকে দিয়ে কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ এবং বিএনপি নেতাকর্মীদের জড়িয়ে একের পর এক বিকৃত ভিডিও ও মিথ্যাচার করে আসছে। বিশেষ করে মুরাদনগরে বিএনপির জনপ্রিয় ইউনিয়ন নেতাদের টার্গেট করে চাঁদা দাবি করের, চাঁদা না দিলে উল্টো তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ শিরোনামে ভিডিও তৈরি করে তার ফেসবুক আইডি এবং তার ব্যবহৃত বিভিন্ন ফেইক আইডিতে কুৎসা রটায়। ইতোমধ্যে তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির বেশ কয়েকটি মামলাও রয়েছে। পুলিশ তাকে আটক না করে আদালতে তার পক্ষেই কয়েকটি মামলায় প্রতিবেদন দাখিল করেছে। রাজিব আরো বেপরোয়া হয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদকে উচ্চারণ অযোগ্য ভাষায় গালাগালি করে ভিডিও বানিয়ে ফেসবুক প্রচার করে।
মো. রাজিব জানান, আমার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কয়েকটি মামলা করেছেন। আমি নাকি এলাকায় চাঁদাবাজি করি। অথচ মামলার ভয়ে আমি এলাকাতেই যাই না। আমার বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভের কারণ, আমি অনলাইনে তাদের নানা অপকর্ম তুলে ধরেছি।