নিজস্ব প্রতিবেদক
পানি নামার ব্যবস্থা না থাকায় কুমিল্লা জেলার প্রধান অপ্রধান, গ্রামীণ সড়কগুলো নির্মাণ ও সংস্কারের কিছুদিনের মধ্যে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। কোথাও কোথাও সড়কের মধ্যে পানি জমে ডোবা, নালা ও ছোট আকারের খালের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। ওই পানি দীর্ঘদিন জমে থেকে পঁচা বিতিকিচ্ছিরি পরিবেশ তৈরি করে। কুমিল্লা জেলার অন্তত ১০ টি সড়ক ঘুরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
সরেজমিনে গতকাল রোববার বিকেল তিনটায় শাসনগাছা আলেখারচর সড়কের আলেকজান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ এলাকায় দেখা গেছে, সড়কে অসংখ্য খানাখন্দ। কোনটি ছোট, কোনটি বড়। এগুলোর মধ্যে পানি জমে আছে। একপাশে কলেজ, ঈদগাহ আরেকপাশে দোকানপাট। এ অবস্থায় পানি নামতে পারছে না। বাখরাবাদ থেকে নন্দনপুর মঠপুষ্কুনিরপাড় সড়কেরও একই অবস্থা। ওই সড়কের ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনের অংশে খানাখন্দ। সড়কে পানি জমে আছে। বলরামপুর এলাকার দিদার মার্কেটের উত্তর ও দক্ষিণ দিকে দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ওই সড়কের গর্তে পানি জমে আছে। মঠপুষ্কুনিরপাড় এলাকায় সড়কের এক পাশে ইটের টুকরোর স্তুপ। সেখানে নির্মাণ সামগ্রী ফেলে রাখা হয়েছে। আরেক পাশে উঁচু জায়গা। ফলে পানি জমে আছে। কুমিল্লার শাসনগাছা থেকে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মিরপুর সড়কের বিভিন্ন স্থানে সড়কে খানাখন্দ। পানি নামতে না পারার কারণে শাসনগাছা এলাকার ডোবার সৃষ্টি হয়েছে। কুমিল্লা বিসিক শিল্প নগরীর উত্তরপাশের সড়কে বছরের অধিকাংশ সময় পানি জমে থাকে। কুমিল্লা শহরতলির ছায়াবিতান এলাকায় সড়কের মধ্যে পানি জমে আছে। কুমিল্লার শাসনগাছা রেলওয়ে ওভারপাসের পূর্বপাশে রেসকোর্স এলাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কে পানি জমে থাকে। এতে করে সড়ক নষ্ট হচ্ছে। কুমিল্লা নগরের নজরুল অ্যাভিনিউ এলাকার এক সড়কে পুরো বর্ষা মৌসুম জুড়েই পানি জমে আছে।
ছায়াবিতান হাউজিং সোসাইটির সভাপতি মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সব পানি এসে ছায়াবিতান সড়কে জমা হয়। এতে করে জলাবদ্ধতা হচ্ছে। জনভোগান্তি বাড়ছে।
কোটবাড়িতে অবস্থিত বার্ডের কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, সড়ক করা হয় কোটি কোটি টাকা দিয়ে। কিন্তু পানি নামার জন্য নালা করা হয় না। এভাবে সরকারি অর্থ অপচয় করা হয়।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু সায়েম ভূঁঞা বলেন, মানুষ বাড়িঘর উঁচু করে করছেন। পানি নামার পথ না রেখে, ছাড় না দিয়ে স্থাপনা করছেন। ওই কারণে পানি নামতে পারছে না। কয়েকটি স্থানে নির্মাণ কাজের জন্য সড়কে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, কিছু সড়কের সংস্কার টেম্পোরারি হয়েছে। ওই কারণে জলাবদ্ধতার দেখা মিলেছে। কিছু সড়কের দরপত্র আহবান করা হয়েছে। কোথাও আমরা গর্তে ইটের সলিং করে দিচ্ছি।
পানি নামার ব্যবস্থা না থাকায় কুমিল্লা জেলার প্রধান অপ্রধান, গ্রামীণ সড়কগুলো নির্মাণ ও সংস্কারের কিছুদিনের মধ্যে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। কোথাও কোথাও সড়কের মধ্যে পানি জমে ডোবা, নালা ও ছোট আকারের খালের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। ওই পানি দীর্ঘদিন জমে থেকে পঁচা বিতিকিচ্ছিরি পরিবেশ তৈরি করে। কুমিল্লা জেলার অন্তত ১০ টি সড়ক ঘুরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
সরেজমিনে গতকাল রোববার বিকেল তিনটায় শাসনগাছা আলেখারচর সড়কের আলেকজান মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ এলাকায় দেখা গেছে, সড়কে অসংখ্য খানাখন্দ। কোনটি ছোট, কোনটি বড়। এগুলোর মধ্যে পানি জমে আছে। একপাশে কলেজ, ঈদগাহ আরেকপাশে দোকানপাট। এ অবস্থায় পানি নামতে পারছে না। বাখরাবাদ থেকে নন্দনপুর মঠপুষ্কুনিরপাড় সড়কেরও একই অবস্থা। ওই সড়কের ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনের অংশে খানাখন্দ। সড়কে পানি জমে আছে। বলরামপুর এলাকার দিদার মার্কেটের উত্তর ও দক্ষিণ দিকে দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ওই সড়কের গর্তে পানি জমে আছে। মঠপুষ্কুনিরপাড় এলাকায় সড়কের এক পাশে ইটের টুকরোর স্তুপ। সেখানে নির্মাণ সামগ্রী ফেলে রাখা হয়েছে। আরেক পাশে উঁচু জায়গা। ফলে পানি জমে আছে। কুমিল্লার শাসনগাছা থেকে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মিরপুর সড়কের বিভিন্ন স্থানে সড়কে খানাখন্দ। পানি নামতে না পারার কারণে শাসনগাছা এলাকার ডোবার সৃষ্টি হয়েছে। কুমিল্লা বিসিক শিল্প নগরীর উত্তরপাশের সড়কে বছরের অধিকাংশ সময় পানি জমে থাকে। কুমিল্লা শহরতলির ছায়াবিতান এলাকায় সড়কের মধ্যে পানি জমে আছে। কুমিল্লার শাসনগাছা রেলওয়ে ওভারপাসের পূর্বপাশে রেসকোর্স এলাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেই সড়কে পানি জমে থাকে। এতে করে সড়ক নষ্ট হচ্ছে। কুমিল্লা নগরের নজরুল অ্যাভিনিউ এলাকার এক সড়কে পুরো বর্ষা মৌসুম জুড়েই পানি জমে আছে।
ছায়াবিতান হাউজিং সোসাইটির সভাপতি মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সব পানি এসে ছায়াবিতান সড়কে জমা হয়। এতে করে জলাবদ্ধতা হচ্ছে। জনভোগান্তি বাড়ছে।
কোটবাড়িতে অবস্থিত বার্ডের কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, সড়ক করা হয় কোটি কোটি টাকা দিয়ে। কিন্তু পানি নামার জন্য নালা করা হয় না। এভাবে সরকারি অর্থ অপচয় করা হয়।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবু সায়েম ভূঁঞা বলেন, মানুষ বাড়িঘর উঁচু করে করছেন। পানি নামার পথ না রেখে, ছাড় না দিয়ে স্থাপনা করছেন। ওই কারণে পানি নামতে পারছে না। কয়েকটি স্থানে নির্মাণ কাজের জন্য সড়কে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ কুমিল্লার নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, কিছু সড়কের সংস্কার টেম্পোরারি হয়েছে। ওই কারণে জলাবদ্ধতার দেখা মিলেছে। কিছু সড়কের দরপত্র আহবান করা হয়েছে। কোথাও আমরা গর্তে ইটের সলিং করে দিচ্ছি।