আজ তদন্ত কমিটি গঠন হবে
নিজস্ব প্রতিবেদক
সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও অসাংগঠনিক কার্যক্রমে যুক্ত থাকার অভিযোগে ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) কুমিল্লা জেলা, কুমিল্লা মহানগর ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
মূলত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কেনাকাটায় অনিয়ম, সোয়া দুই কোটি টাকা ড্যাবের কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি ডা. এম এম হাসান মাসুম ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে ভাগাভাগির অভিযোগে ড্যাবের কমিটিগুলোর কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এ নিয়ে গতকাল কুমিল্লা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আমার শহর পত্রিকায় একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
গতকাল সোমবার রাতে ড্যাবের কেন্দ্রীয় মহাসচিব ডা. মো. জহিরুল ইসলাম শাকিল স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে কমিটিগুলোর কার্যক্রম স্থগিতের ওই তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, উদ্ভুত পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ড্যাব তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে দোষীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
জানতে চাইলে রাতে আমার শহরকে ড্যাবের ড্যাবের কেন্দ্রীয় মহাসচিব ডা. মো. জহিরুল ইসলাম শাকিল বলেন, ২২ সেপ্টেম্বও ড্যাবের নির্বাচিত নেতৃবৃন্দ কুমিল্লার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটি হবে। তদন্তে প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ শাস্তি নেওয়া হবে।
ড্যাব সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা জেলা ড্যাবের সভাপতি ডা. এম এম হাসান মাসুম ও কুমিল্লা মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ আরিফ হায়দার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কেনাকাটায় অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। একই সঙ্গে হাসপাতালের পরিচালককে নিয়ে ঠিকাদারের কাছ থেকে টাকা ভাগাভাগিতে অংশ নেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে চিকিৎসক সমাজ ক্ষুদ্ধ হন। ড্যাবের কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখা ওই অনিয়মের বিষয়ে কিছুই জানতো না। জানার পর ড্যাব কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখা গত রোববার বেলা সাড়ে ১১ টায় এ নিয়ে প্রতিবাদ সভা করে। ওই সভায় তদন্ত কমিটি করার জোর দাবি জানানো হয়। এরই প্রেক্ষিতে কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।
ড্যাবের জেলা শাখার সভাপতি ডা. এম এম হাসান মাসুম কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ড্যাবের কার্যক্রমে ৫ আগস্টের পর থেকে হস্তক্ষেপ করছেন। ড্যাবের মেডিকেল কলেজ শাখাকে না জানিয়ে হাসপাতালের পরিচালককে দিয়ে ইন্টার্ন চিকিৎসক এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন করেন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখা ড্যাব এইসব অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল।
সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও অসাংগঠনিক কার্যক্রমে যুক্ত থাকার অভিযোগে ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) কুমিল্লা জেলা, কুমিল্লা মহানগর ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখার কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।
মূলত কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কেনাকাটায় অনিয়ম, সোয়া দুই কোটি টাকা ড্যাবের কুমিল্লা জেলা শাখার সভাপতি ডা. এম এম হাসান মাসুম ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. মাসুদ পারভেজের নেতৃত্বে ভাগাভাগির অভিযোগে ড্যাবের কমিটিগুলোর কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। এ নিয়ে গতকাল কুমিল্লা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আমার শহর পত্রিকায় একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
গতকাল সোমবার রাতে ড্যাবের কেন্দ্রীয় মহাসচিব ডা. মো. জহিরুল ইসলাম শাকিল স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে কমিটিগুলোর কার্যক্রম স্থগিতের ওই তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, উদ্ভুত পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ড্যাব তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে দোষীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
জানতে চাইলে রাতে আমার শহরকে ড্যাবের ড্যাবের কেন্দ্রীয় মহাসচিব ডা. মো. জহিরুল ইসলাম শাকিল বলেন, ২২ সেপ্টেম্বও ড্যাবের নির্বাচিত নেতৃবৃন্দ কুমিল্লার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটি হবে। তদন্তে প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ শাস্তি নেওয়া হবে।
ড্যাব সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা জেলা ড্যাবের সভাপতি ডা. এম এম হাসান মাসুম ও কুমিল্লা মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ আরিফ হায়দার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কেনাকাটায় অনিয়মের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। একই সঙ্গে হাসপাতালের পরিচালককে নিয়ে ঠিকাদারের কাছ থেকে টাকা ভাগাভাগিতে অংশ নেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে চিকিৎসক সমাজ ক্ষুদ্ধ হন। ড্যাবের কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখা ওই অনিয়মের বিষয়ে কিছুই জানতো না। জানার পর ড্যাব কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখা গত রোববার বেলা সাড়ে ১১ টায় এ নিয়ে প্রতিবাদ সভা করে। ওই সভায় তদন্ত কমিটি করার জোর দাবি জানানো হয়। এরই প্রেক্ষিতে কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।
ড্যাবের জেলা শাখার সভাপতি ডা. এম এম হাসান মাসুম কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ড্যাবের কার্যক্রমে ৫ আগস্টের পর থেকে হস্তক্ষেপ করছেন। ড্যাবের মেডিকেল কলেজ শাখাকে না জানিয়ে হাসপাতালের পরিচালককে দিয়ে ইন্টার্ন চিকিৎসক এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন করেন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ শাখা ড্যাব এইসব অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিল।