নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা ইপিজেডের দক্ষিণ পূর্ব পাশ দিয়ে প্রবাহমান বিমানবন্দর খালের সিইটিপির পয়েন্ট থেকে বিজয়পুর পর্যন্ত ও দক্ষিণ পশ্চিম পাশের উনাইসার খাল পুন: খনন করবে সিটি করপোরেশন। এককভাবে কেউ বর্জ্য নিরসন করতে পারে না। এজন্য সিটি করপোরেশন, ইপিজেড, পানি উন্নয়ন বোর্ডকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। খালগুলোর প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে। কুমিল্লা ইপিজেডের কারণে কেবল সদর দক্ষিণের খালে ও নদীতে তরল বর্জ্য যাচ্ছে এটা ঠিক নয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টায় কুমিল্লা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার বেপজার সভা কক্ষে আয়োজিত এক সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। তারা আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে বিষয়টির সুরাহা করার সময়সীমা বেঁধে দেন। ওই সময়ের মধ্যে পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সিটি করপোরেশনের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হবে। সদর দক্ষিণবাসী পানি নামার স্থানে বাঁধ দেবে।
সভায় বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কৃষক সমবায়ী ঐক্য পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, কুমিল্লা রপ্তানিপ্রক্রিয়াকরণ এলাকার নির্বাহী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মাহবুব, কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ( এডিএম) মাহফুজা মতিন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো মাঈনউদ্দিন চিশতী, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কৃষক সমবায়ী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মুহম্মদ আখতার হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী শাহীন, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওমর ফারুক চৌধুরী, পথিকৃৎ কুমিল্লার প্রতিষ্ঠাতা শহীদুল হক স্বপন।
মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ইপিজেডের তরল বর্জ্য আমাদের প্রাকৃতিক খালে যেতে পারবে না। আগামী তিনমাসের মধ্যে বিষয়টির সুরাহা করতে হবে। তা না হলে আমরা খালে বাঁধ দিয়ে দিব, তাহলে বুঝবে গন্ধ কি জিনিস।
প্রকৌশলী চিশতি বলেন, আমাদের এসটিপি নেই। পানি প্রবাহের জন্য খালের বাধা দূর করতে হবে। ইপিজেডের উত্তর পশ্চিম ও দক্ষিণ পূর্ব অংশের খাল সংস্কার করতে হবে।
এডিএম বলেন, এটা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটিতে আলোচনা হয়। সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।
ইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মাহবুব বলেন, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এই ইপিজেড। বাংলাদেশের কোন ইপিজেড এতো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় নেই। সিটি করপোরেশন বলছে, তরল বর্জ্যের জন্য ইপিজেড দায়ি। এটা ঠিক না।মুহম্মদ আখতার হোসাইন বলেন, ১১ সালের পর গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বরের সুপারিশ বাস্তবায়ন হয়নি।
ইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মাহবুব বলেন, ইপিজেড এককভাবে তরল বর্জ্যের জন্য দায়ি নয়। আমাদের সিইটিপি আছে। সিটি করপোরেশনের নাই। ইপিজেডের পাশে সিটি করপোরেশনের দুই খাল। এগুলো দিয়ে পায়খানার বর্জ্য, মেডিকেল বর্জ্য আসে।সমবায়ী ইসমাইল হোসেন বলেন,আমরা নিচু এলাকার মানুষ। খালে মাছ ধরা হতো। মাছ বিক্রি করে মানুষ চলতো। এখন খাল আছে, মাছ নেই। আমাদের ওপর জুলুম করা হচ্ছে বর্জ্য নিয়ে। আগামী ৯০ দিনের মধ্য সমস্যার সমাধান করতে হবে।
কুমিল্লা ইপিজেডের দক্ষিণ পূর্ব পাশ দিয়ে প্রবাহমান বিমানবন্দর খালের সিইটিপির পয়েন্ট থেকে বিজয়পুর পর্যন্ত ও দক্ষিণ পশ্চিম পাশের উনাইসার খাল পুন: খনন করবে সিটি করপোরেশন। এককভাবে কেউ বর্জ্য নিরসন করতে পারে না। এজন্য সিটি করপোরেশন, ইপিজেড, পানি উন্নয়ন বোর্ডকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। খালগুলোর প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে। কুমিল্লা ইপিজেডের কারণে কেবল সদর দক্ষিণের খালে ও নদীতে তরল বর্জ্য যাচ্ছে এটা ঠিক নয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টায় কুমিল্লা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার বেপজার সভা কক্ষে আয়োজিত এক সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। তারা আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে বিষয়টির সুরাহা করার সময়সীমা বেঁধে দেন। ওই সময়ের মধ্যে পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সিটি করপোরেশনের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হবে। সদর দক্ষিণবাসী পানি নামার স্থানে বাঁধ দেবে।
সভায় বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কৃষক সমবায়ী ঐক্য পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, কুমিল্লা রপ্তানিপ্রক্রিয়াকরণ এলাকার নির্বাহী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মাহবুব, কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ( এডিএম) মাহফুজা মতিন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মো মাঈনউদ্দিন চিশতী, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কৃষক সমবায়ী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মুহম্মদ আখতার হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী শাহীন, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওমর ফারুক চৌধুরী, পথিকৃৎ কুমিল্লার প্রতিষ্ঠাতা শহীদুল হক স্বপন।
মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ইপিজেডের তরল বর্জ্য আমাদের প্রাকৃতিক খালে যেতে পারবে না। আগামী তিনমাসের মধ্যে বিষয়টির সুরাহা করতে হবে। তা না হলে আমরা খালে বাঁধ দিয়ে দিব, তাহলে বুঝবে গন্ধ কি জিনিস।
প্রকৌশলী চিশতি বলেন, আমাদের এসটিপি নেই। পানি প্রবাহের জন্য খালের বাধা দূর করতে হবে। ইপিজেডের উত্তর পশ্চিম ও দক্ষিণ পূর্ব অংশের খাল সংস্কার করতে হবে।
এডিএম বলেন, এটা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটিতে আলোচনা হয়। সমন্বয় করে কাজ করতে হবে।
ইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মাহবুব বলেন, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এই ইপিজেড। বাংলাদেশের কোন ইপিজেড এতো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় নেই। সিটি করপোরেশন বলছে, তরল বর্জ্যের জন্য ইপিজেড দায়ি। এটা ঠিক না।মুহম্মদ আখতার হোসাইন বলেন, ১১ সালের পর গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বরের সুপারিশ বাস্তবায়ন হয়নি।
ইপিজেডের নির্বাহী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মাহবুব বলেন, ইপিজেড এককভাবে তরল বর্জ্যের জন্য দায়ি নয়। আমাদের সিইটিপি আছে। সিটি করপোরেশনের নাই। ইপিজেডের পাশে সিটি করপোরেশনের দুই খাল। এগুলো দিয়ে পায়খানার বর্জ্য, মেডিকেল বর্জ্য আসে।সমবায়ী ইসমাইল হোসেন বলেন,আমরা নিচু এলাকার মানুষ। খালে মাছ ধরা হতো। মাছ বিক্রি করে মানুষ চলতো। এখন খাল আছে, মাছ নেই। আমাদের ওপর জুলুম করা হচ্ছে বর্জ্য নিয়ে। আগামী ৯০ দিনের মধ্য সমস্যার সমাধান করতে হবে।