নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লায় গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে শুরু হয়। ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে টিকা সম্পর্কিত আলোচনা করেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক ডালিয়া ইয়াছমিন।
জানা গেছে, ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সি সকল শিশু এবং প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি/সমমান পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে এক ডোজ টাইফয়েড টিকা প্রদান করা হবে। আগামী ১২ অক্টোবর থেকে সরকারের ইপিআই কর্মসূচির আওতায় দেশব্যাপী বাস্তবায়ন এই কার্যক্রম শুরু হবে।
কর্মশালায় সিভিল সার্জন আলী নূর মোহাম্মদ বশীর আহমেদ বলেন, টিকাপ্রাপ্তি নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের https://vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে জন্মনিবন্ধন সনদে ১৭ সংখ্যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। পরবর্তীতে একই ওয়েব সাইট থেকে টাইফয়েড টিকাদান কার্ড ডাউনলোড করে টিকাদানের দিন নিয়ে আসতে হবে। পরে নির্ধারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে টিকা সংগ্রহ করতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা টিকার ক্যাম্পেইনে দেশের সেরা হয়েছি। চট্টগ্রাম আমাদের পরের অবস্থানে আছে। তারাও আমাদের থেকে দুই লাখের নিচে আছে। আমরা গুজব প্রতিরোধ করে টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারলেই আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য স্বার্থক।
কর্মশালায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডা. আলী নূর মোহাম্মদ বশীর আহমেদ, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম, জেলা সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. নুরুল হক।
এতে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের পক্ষ থেকে টিকার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রেজেন্টেশন করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যকল অফিসার ডা. ফারিয়া জাফরিন আনসারী প্রমুখ।

কুমিল্লায় গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে শুরু হয়। ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে টিকা সম্পর্কিত আলোচনা করেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক ডালিয়া ইয়াছমিন।
জানা গেছে, ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সি সকল শিশু এবং প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি/সমমান পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে এক ডোজ টাইফয়েড টিকা প্রদান করা হবে। আগামী ১২ অক্টোবর থেকে সরকারের ইপিআই কর্মসূচির আওতায় দেশব্যাপী বাস্তবায়ন এই কার্যক্রম শুরু হবে।
কর্মশালায় সিভিল সার্জন আলী নূর মোহাম্মদ বশীর আহমেদ বলেন, টিকাপ্রাপ্তি নিশ্চিত করতে শিক্ষকদের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদের https://vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে জন্মনিবন্ধন সনদে ১৭ সংখ্যা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। পরবর্তীতে একই ওয়েব সাইট থেকে টাইফয়েড টিকাদান কার্ড ডাউনলোড করে টিকাদানের দিন নিয়ে আসতে হবে। পরে নির্ধারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে টিকা সংগ্রহ করতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা টিকার ক্যাম্পেইনে দেশের সেরা হয়েছি। চট্টগ্রাম আমাদের পরের অবস্থানে আছে। তারাও আমাদের থেকে দুই লাখের নিচে আছে। আমরা গুজব প্রতিরোধ করে টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারলেই আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য স্বার্থক।
কর্মশালায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডা. আলী নূর মোহাম্মদ বশীর আহমেদ, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম, জেলা সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. নুরুল হক।
এতে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের পক্ষ থেকে টিকার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রেজেন্টেশন করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যকল অফিসার ডা. ফারিয়া জাফরিন আনসারী প্রমুখ।