নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী আসনের (সদর, সদর দক্ষিণ, সিটি করপোরেশন, সেনানিবাস) বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, আমি কুমিল্লার কামলা আমাকে কাম করার সুযোগ দেন। একবার সুযোগ দিয়ে দেখেন আপনাদের নিরাশ করব না।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরের চকবাজার বাসস্ট্যান্ডে আয়োজিত নির্বাচনী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গত ১৫ বছর ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় কুমিল্লায় কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি। কুমিল্লায় বিগত দিনে উন্নয়ন হয়েছে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন। আপনারা একবার আমাকে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ দিন, তাহলে দেখবেন কুমিল্লা পাল্টে যাবে। বিশ্বের অন্যতম মহানগরে পরিণত করব এই কুমিল্লাকে।
মনিরুল হক চৌধুরী আরো বলেন, দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। সেজন্য আমি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সব্যসাচী মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে কৃতজ্ঞতা জানাই। দলের প্রশ্নে, ধানের শীষের প্রশ্নে কুমিল্লার নেতারা আজ ঐক্যবদ্ধ। আমি মহানগর ও দক্ষিণ জেলা নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানাই। আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামাল আতার্তুকের পর এতোটা নির্মোহ নিরহংকার, সার্বজনীন ৩১ দফা ঘোষণা করেছে আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর ঘোষিত ৩১ দফা প্রমাণ করে তিনি দেশের নেতৃত্বের জন্য যোগ্য ও প্রন্তুত। আধুনিক রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণে ৩১ দফা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, বিএনপিতে কোনো নেতৃত্বে সংকট নেই। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে সিদ্ধান্ত দেয় দলের টপ টু বটম সকল স্তরের নেতাকর্মীরা সে সিদ্ধান্ত অক্ষরে অক্ষরে পালন করে।
তিনি আরো বলেন, আমি আমি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। শেখ মুজিবের শাসন দেখেছি, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসনামল দেখেছি, এরশাদের শাসনামল দেখেছি, গত ১৫ বছর স্বৈরাচার শেখ হাসিনার শোষণ দেখেছি। গত ১৫ বছর আমি ও আমার পরিবার রাজপথে লড়াই সংগ্রাম করেছি, মামলা খেয়েছি জেল খেটেছি। জুলাই এর গণঅভ্যুত্থানে আমারর মাসুম মেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজপথে লড়াই করেছে আপনারা অনেকেই দেখেছেন। আমি কুমিল্লার মানুষের জন্য সারা জীবন কাজ করেছি। এবার শেষবারের মতো আমাকে একটি সুযোগ দিন। আমি জীবনের শেষ সময়টা কুমিল্লার মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই।
নির্বাচনী পথসভায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আমিরুজ্জামান আমির, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মোস্তফা জামান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া স্বপন, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আখতার হোসাইন, কুমিল্লা পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র মাসুক মিয়া প্রমুখ।
এর আগে বিকেলে মনিরুল হক চৌধুরীর সমর্থনে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা নগরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী আসনের (সদর, সদর দক্ষিণ, সিটি করপোরেশন, সেনানিবাস) বিএনপি মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, আমি কুমিল্লার কামলা আমাকে কাম করার সুযোগ দেন। একবার সুযোগ দিয়ে দেখেন আপনাদের নিরাশ করব না।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরের চকবাজার বাসস্ট্যান্ডে আয়োজিত নির্বাচনী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গত ১৫ বছর ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় কুমিল্লায় কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি। কুমিল্লায় বিগত দিনে উন্নয়ন হয়েছে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন। আপনারা একবার আমাকে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ দিন, তাহলে দেখবেন কুমিল্লা পাল্টে যাবে। বিশ্বের অন্যতম মহানগরে পরিণত করব এই কুমিল্লাকে।
মনিরুল হক চৌধুরী আরো বলেন, দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। সেজন্য আমি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সব্যসাচী মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে কৃতজ্ঞতা জানাই। দলের প্রশ্নে, ধানের শীষের প্রশ্নে কুমিল্লার নেতারা আজ ঐক্যবদ্ধ। আমি মহানগর ও দক্ষিণ জেলা নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানাই। আধুনিক তুরস্কের জনক মোস্তফা কামাল আতার্তুকের পর এতোটা নির্মোহ নিরহংকার, সার্বজনীন ৩১ দফা ঘোষণা করেছে আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁর ঘোষিত ৩১ দফা প্রমাণ করে তিনি দেশের নেতৃত্বের জন্য যোগ্য ও প্রন্তুত। আধুনিক রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণে ৩১ দফা বাস্তবায়নের বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, বিএনপিতে কোনো নেতৃত্বে সংকট নেই। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে সিদ্ধান্ত দেয় দলের টপ টু বটম সকল স্তরের নেতাকর্মীরা সে সিদ্ধান্ত অক্ষরে অক্ষরে পালন করে।
তিনি আরো বলেন, আমি আমি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। শেখ মুজিবের শাসন দেখেছি, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসনামল দেখেছি, এরশাদের শাসনামল দেখেছি, গত ১৫ বছর স্বৈরাচার শেখ হাসিনার শোষণ দেখেছি। গত ১৫ বছর আমি ও আমার পরিবার রাজপথে লড়াই সংগ্রাম করেছি, মামলা খেয়েছি জেল খেটেছি। জুলাই এর গণঅভ্যুত্থানে আমারর মাসুম মেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রাজপথে লড়াই করেছে আপনারা অনেকেই দেখেছেন। আমি কুমিল্লার মানুষের জন্য সারা জীবন কাজ করেছি। এবার শেষবারের মতো আমাকে একটি সুযোগ দিন। আমি জীবনের শেষ সময়টা কুমিল্লার মানুষের জন্য কাজ করে যেতে চাই।
নির্বাচনী পথসভায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু, মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আমিরুজ্জামান আমির, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মোস্তফা জামান, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম ভূঁইয়া স্বপন, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আখতার হোসাইন, কুমিল্লা পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র মাসুক মিয়া প্রমুখ।
এর আগে বিকেলে মনিরুল হক চৌধুরীর সমর্থনে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা নগরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।