নিজস্ব প্রতিবেদক
৭২ বছর বয়সী সমবায়ী মো সিরাজুল হককে খুঁজে নিয়ে কুমিল্লা মহানগর জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপির সমন্বয় কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী পদে বসানো হয়েছে। কমিটি ঘোষণার পর প্রধান সমন্বয়কারী কে তা নিয়ে কুমিল্লার মানুষের মধ্যে কৌতুহল সৃষ্টি হয়। পরে জানা গেল বিশিষ্ট সমবায়ী মো সিরাজুল হকই এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী।
সিরাজুল হকের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের যাত্রাপুর গ্রামে। তিনি তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক।
কুমিল্লা নগরের পরিচিত মুখ সিরাজুল হক। তাঁর জন্ম ১৯৫১ সালের ২১ ডিসেম্বর। তিনি কুমিল্লা সমবায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন। সমবায়ী ও রোটারী ক্লাবের সঙ্গে ওতপ্রোতোভাবে জড়িত।
কিভাবে এনসিপির সঙ্গে জড়িত হলেন জানতে চাইলে আজ সোমবার দুপুরে মুঠোফোনে আমার শহরকে বলেন, ' আমাকে শাহ মো সেলিম অনুরোধ করেছেন দায়িত্ব নিতে। তাই দায়িত্ব নিলাম। সেলিমের ছেলেও এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা। ভাবলাম, নতুনদের সঙ্গে কাজ করি। আমার ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে গেছে। ওদের তিনজনের বিয়ে হয়েছে। একজনের বিয়ে শুক্রবারে। এরপর আমার কোন ঝামেলা নেই। দায়িত্ব পেয়েছি কাজ করব।'
তরুনদের সঙ্গে কাজ করার প্রস্তুতি কেমন? এ প্রসঙ্গে সিরাজুল হক বলেন, আজ সোমবার বিকেলে নতুন কমিটি বসবে নজরুল এভিনিউ এলাকার একটি ছোট্র অফিসে। ওদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করব। ওরাই তো পাল্টে দিল সবকিছু। আজকের বাংলাদেশ দেখাল।
তিনি বলেন, আগামী ২৩ জুলাই এনসিপির কুমিল্লার সমাবেশ। কুমিল্লা টাউন হল মাঠের পূর্বপাশে সমাবেশ হবে। সেখানে মাসব্যাপী বৃক্ষমেলা চলছে। কিছু গাছ সমাবেশের কারণে সরিয়ে নেওয়া হবে। সমাবেশ শেষে আবার নিয়ে আসা হবে।
আপনি আগে কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন কিনা এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি বিএনপির রাজনীতি করতাম। তবে কোন পদে ছিলাম না।
গত ১৯ জুলাই কুমিল্লা মহানগর এনসিপির ৪১ সদস্যবিশিষ্ট সমন্বয় কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়।
৭২ বছর বয়সী সমবায়ী মো সিরাজুল হককে খুঁজে নিয়ে কুমিল্লা মহানগর জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপির সমন্বয় কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী পদে বসানো হয়েছে। কমিটি ঘোষণার পর প্রধান সমন্বয়কারী কে তা নিয়ে কুমিল্লার মানুষের মধ্যে কৌতুহল সৃষ্টি হয়। পরে জানা গেল বিশিষ্ট সমবায়ী মো সিরাজুল হকই এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী।
সিরাজুল হকের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার সদর দক্ষিণ উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের যাত্রাপুর গ্রামে। তিনি তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক।
কুমিল্লা নগরের পরিচিত মুখ সিরাজুল হক। তাঁর জন্ম ১৯৫১ সালের ২১ ডিসেম্বর। তিনি কুমিল্লা সমবায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন। সমবায়ী ও রোটারী ক্লাবের সঙ্গে ওতপ্রোতোভাবে জড়িত।
কিভাবে এনসিপির সঙ্গে জড়িত হলেন জানতে চাইলে আজ সোমবার দুপুরে মুঠোফোনে আমার শহরকে বলেন, ' আমাকে শাহ মো সেলিম অনুরোধ করেছেন দায়িত্ব নিতে। তাই দায়িত্ব নিলাম। সেলিমের ছেলেও এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা। ভাবলাম, নতুনদের সঙ্গে কাজ করি। আমার ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে গেছে। ওদের তিনজনের বিয়ে হয়েছে। একজনের বিয়ে শুক্রবারে। এরপর আমার কোন ঝামেলা নেই। দায়িত্ব পেয়েছি কাজ করব।'
তরুনদের সঙ্গে কাজ করার প্রস্তুতি কেমন? এ প্রসঙ্গে সিরাজুল হক বলেন, আজ সোমবার বিকেলে নতুন কমিটি বসবে নজরুল এভিনিউ এলাকার একটি ছোট্র অফিসে। ওদের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করব। ওরাই তো পাল্টে দিল সবকিছু। আজকের বাংলাদেশ দেখাল।
তিনি বলেন, আগামী ২৩ জুলাই এনসিপির কুমিল্লার সমাবেশ। কুমিল্লা টাউন হল মাঠের পূর্বপাশে সমাবেশ হবে। সেখানে মাসব্যাপী বৃক্ষমেলা চলছে। কিছু গাছ সমাবেশের কারণে সরিয়ে নেওয়া হবে। সমাবেশ শেষে আবার নিয়ে আসা হবে।
আপনি আগে কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন কিনা এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি বিএনপির রাজনীতি করতাম। তবে কোন পদে ছিলাম না।
গত ১৯ জুলাই কুমিল্লা মহানগর এনসিপির ৪১ সদস্যবিশিষ্ট সমন্বয় কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়।