নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি পদে জাকারিয়া তাহের সুমন ও সাধারণ সম্পাদক পদে আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম নেতৃত্বে আছেন। অন্যদিকে কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু , সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিব। দুইজন দিয়েই চলছে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি। তিনজন দিয়ে চলছে কুমিল্লা মহানগর বিএনপি। জেলা ও মহানগর বিএনপির পাঁচ নেতার বর্তমানে পদ আছে।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সম্মেলন হয়েছিল ২৫ ফেব্রুয়ারি। কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলন হয়েছে ২৭ সেপ্টেম্বর। দুই সংগঠনের সম্মেলন হলেও এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। এ অবস্থায় দ্রুত পদ প্রত্যাশীরা কমিটি দাবি করেছেন। তাঁরা বলেছেন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আসন্ন। এ অবস্থায় দল গুছাতে কমিটি দরকার। অন্যদিকে উত্তর জেলা বিএনপির কোন সম্মেলন হয়নি। সেখানে মো. আক্তারুজ্জামান সরকার আহবায়ক ও এ এফ এম তারেক মুন্সী সদস্য সচিব। কিন্তু উত্তরের সাত উপজেলায় এই দুই নেতার কোন ক্যারিশম্যাটিকত্ব দেখা যায়নি। সেখানে কেন্দ্রীয় ও দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা চালকের আসনে আছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির ১৫১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গত ১৮ সেপ্টেম্বর আগে জমা হয়েছে। এতে সহসভাপতি পদে অন্তত ১৭ জন, যুগ্ম সম্পাদক পদে ১৩ জন ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে চারজনের নাম রয়েছে। উপদেষ্টামণ্ডলীর এক নম্বরে বেগম রাবেয়া চৌধুরীর নাম আছে। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়ার কাছে ওই কমিটি জমা দেওয়া হয়েছে। কমিটি ইমেইলে পাঠানো হয়েছে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অনুমোদনের পর ওই কমিটি জানাজানি হবে। বিএনপির একটি সূত্র আমার শহরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এদিকে গত ২৭ সেপ্টেম্বর কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন হয়। এতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিবাচিত হয়েছেন যথাক্রমে সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম। সম্মেলনে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেছিলেন, আগামী পাঁচদিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে। কিন্তু একমাস পেরিয়ে গেলেও সিনিয়র সহসভাপতি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের নাম ঘোষণা হয়নি। পূর্ণাঙ্গ কমিটিরও খবর নেই।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ও কুমিল্লা মহানগর বিএনপির কমিটিতে পদ প্রত্যাশীরা মুখিয়ে আছেন। তাঁরা দ্রুত কমিটি চান। পদ পদবি ব্যবহার করতে চান। তার উপর সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কমিটি হলে তাঁরা পদ নিয়ে ভোটারের কাছে যেতে পারবেন।
মহানগরের দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১০ জুলাই কুমিল্লা সিটি করপোরেশন হয়। সিটি করপোরেশন হওয়ার ১১ বছর পর বিএনপি মহানগর কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেয়। ২০২২ সালের ৩০ মে বিএনপি প্রথমবারের মতো ৪৪ সদস্য বিশিষ্ট মহানগর আহবায়ক কমিটি গঠন করে। এতে আমিরুজ্জামানকে আহবায়ক ও ইউসুফ মোল্লা টিপুকে সদস্য সচিব করা হয়। এই কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করায় আমিরুজ্জামানকে দলের সব পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তাঁর স্থলে ওই বছরের ২৭ জুলাই প্রথম যুগ্ম আহবায়ক শওকত আলী বকুলকে ভারপ্রাপ্ত আহবায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ওই কমিটি নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা সমালোচনা হয়। এক পর্যায়ে ওই কমিটিও বিলুপ্ত করা হয়। এরপর ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটি কেন্দ্র থেকে অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে উদবাতুল বারী আবুকে আহবায়ক ও ইউসুফ মোল্লা টিপুকে সদস্য সচিব করা হয়। চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা টাউন হল মাঠে মহানগর বিএনপির প্রথম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন হয়। এতে সভাপতি পদে উদবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিব বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। আট মাসেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়নি।
জানতে চাইলে কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন,‘ আমরা প্রস্তাবিত কমিটি জমা দিয়েছি। নির্বাচিত তিনটি পদ ছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটি যেকোন পদে রদবদল করার ক্ষমতা রাখে। আমাদের কাজ পূর্ণাঙ্গ কমিটি করে জমা দেওয়া। কেন্দ্র যখন অনুমোদন দেবে, তখনই জানাজানি হবে।’
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু বলেন, ‘কমিটি জমা দিয়েছি। এর বেশি কিছু বলতে পারব না। কেন্দ্র থেকে আগে অনুমোদন হোক।’
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির একটি সূত্র জানায়, কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী ছিলেন। কিন্তু কোন পদে কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি নন। পরে সিদ্ধান্ত হয় দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যাঁকে পদ দেবেন, সেটাই তাঁরা মেনে নেবেন। এতে সিনিয়র সহসভাপতি পদে আমিরুজ্জামান, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক কামরুল হুদা ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নজরুল হক ভূঁইয়া স্বপনের নাম আলোচনায় আছে। আমিরুজ্জামান ও স্বপন সাবেক ছাত্রনেতা। এর মধ্যে স্বপন ভাষাসৈনিক অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ের জিএস ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। আমিরুজ্জামান জেলা ছাত্রদলের ও ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন। যুবদলেরও সভাপতি ছিলেন।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম বলেন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সুমন ভাইসহ দলের ত্যাগী নেতাদের নিয়ে বসে আমরা পূর্ণাঙ্গ কমিটি করব।
এদিকে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন, শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে।

কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি পদে জাকারিয়া তাহের সুমন ও সাধারণ সম্পাদক পদে আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম নেতৃত্বে আছেন। অন্যদিকে কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু , সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিব। দুইজন দিয়েই চলছে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপি। তিনজন দিয়ে চলছে কুমিল্লা মহানগর বিএনপি। জেলা ও মহানগর বিএনপির পাঁচ নেতার বর্তমানে পদ আছে।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সম্মেলন হয়েছিল ২৫ ফেব্রুয়ারি। কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলন হয়েছে ২৭ সেপ্টেম্বর। দুই সংগঠনের সম্মেলন হলেও এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়নি। এ অবস্থায় দ্রুত পদ প্রত্যাশীরা কমিটি দাবি করেছেন। তাঁরা বলেছেন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আসন্ন। এ অবস্থায় দল গুছাতে কমিটি দরকার। অন্যদিকে উত্তর জেলা বিএনপির কোন সম্মেলন হয়নি। সেখানে মো. আক্তারুজ্জামান সরকার আহবায়ক ও এ এফ এম তারেক মুন্সী সদস্য সচিব। কিন্তু উত্তরের সাত উপজেলায় এই দুই নেতার কোন ক্যারিশম্যাটিকত্ব দেখা যায়নি। সেখানে কেন্দ্রীয় ও দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা চালকের আসনে আছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির ১৫১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গত ১৮ সেপ্টেম্বর আগে জমা হয়েছে। এতে সহসভাপতি পদে অন্তত ১৭ জন, যুগ্ম সম্পাদক পদে ১৩ জন ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে চারজনের নাম রয়েছে। উপদেষ্টামণ্ডলীর এক নম্বরে বেগম রাবেয়া চৌধুরীর নাম আছে। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়ার কাছে ওই কমিটি জমা দেওয়া হয়েছে। কমিটি ইমেইলে পাঠানো হয়েছে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির অনুমোদনের পর ওই কমিটি জানাজানি হবে। বিএনপির একটি সূত্র আমার শহরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এদিকে গত ২৭ সেপ্টেম্বর কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন হয়। এতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নিবাচিত হয়েছেন যথাক্রমে সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম। সম্মেলনে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া বলেছিলেন, আগামী পাঁচদিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে। কিন্তু একমাস পেরিয়ে গেলেও সিনিয়র সহসভাপতি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকের নাম ঘোষণা হয়নি। পূর্ণাঙ্গ কমিটিরও খবর নেই।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ও কুমিল্লা মহানগর বিএনপির কমিটিতে পদ প্রত্যাশীরা মুখিয়ে আছেন। তাঁরা দ্রুত কমিটি চান। পদ পদবি ব্যবহার করতে চান। তার উপর সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কমিটি হলে তাঁরা পদ নিয়ে ভোটারের কাছে যেতে পারবেন।
মহানগরের দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালের ১০ জুলাই কুমিল্লা সিটি করপোরেশন হয়। সিটি করপোরেশন হওয়ার ১১ বছর পর বিএনপি মহানগর কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেয়। ২০২২ সালের ৩০ মে বিএনপি প্রথমবারের মতো ৪৪ সদস্য বিশিষ্ট মহানগর আহবায়ক কমিটি গঠন করে। এতে আমিরুজ্জামানকে আহবায়ক ও ইউসুফ মোল্লা টিপুকে সদস্য সচিব করা হয়। এই কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করায় আমিরুজ্জামানকে দলের সব পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তাঁর স্থলে ওই বছরের ২৭ জুলাই প্রথম যুগ্ম আহবায়ক শওকত আলী বকুলকে ভারপ্রাপ্ত আহবায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ওই কমিটি নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা সমালোচনা হয়। এক পর্যায়ে ওই কমিটিও বিলুপ্ত করা হয়। এরপর ২০২২ সালের ৩১ আগস্ট ২৫ সদস্য বিশিষ্ট কুমিল্লা মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটি কেন্দ্র থেকে অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে উদবাতুল বারী আবুকে আহবায়ক ও ইউসুফ মোল্লা টিপুকে সদস্য সচিব করা হয়। চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা টাউন হল মাঠে মহানগর বিএনপির প্রথম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন হয়। এতে সভাপতি পদে উদবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিউর রহমান রাজিব বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। আট মাসেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়নি।
জানতে চাইলে কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন,‘ আমরা প্রস্তাবিত কমিটি জমা দিয়েছি। নির্বাচিত তিনটি পদ ছাড়া কেন্দ্রীয় কমিটি যেকোন পদে রদবদল করার ক্ষমতা রাখে। আমাদের কাজ পূর্ণাঙ্গ কমিটি করে জমা দেওয়া। কেন্দ্র যখন অনুমোদন দেবে, তখনই জানাজানি হবে।’
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উদবাতুল বারী আবু বলেন, ‘কমিটি জমা দিয়েছি। এর বেশি কিছু বলতে পারব না। কেন্দ্র থেকে আগে অনুমোদন হোক।’
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির একটি সূত্র জানায়, কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী ছিলেন। কিন্তু কোন পদে কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি নন। পরে সিদ্ধান্ত হয় দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যাঁকে পদ দেবেন, সেটাই তাঁরা মেনে নেবেন। এতে সিনিয়র সহসভাপতি পদে আমিরুজ্জামান, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক কামরুল হুদা ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নজরুল হক ভূঁইয়া স্বপনের নাম আলোচনায় আছে। আমিরুজ্জামান ও স্বপন সাবেক ছাত্রনেতা। এর মধ্যে স্বপন ভাষাসৈনিক অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ের জিএস ও জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। আমিরুজ্জামান জেলা ছাত্রদলের ও ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন। যুবদলেরও সভাপতি ছিলেন।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম বলেন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সুমন ভাইসহ দলের ত্যাগী নেতাদের নিয়ে বসে আমরা পূর্ণাঙ্গ কমিটি করব।
এদিকে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন, শিগগিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি হবে।