নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লায় অরাজকতা সৃষ্টি ও আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নের পরিকল্পনার অভিযোগে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে পুলিশ।
আজ রোববার ভোররাত থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত টমছমব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুরতলা এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। এসময় রামদা, হাতবোমা, ককটেল, লাঠি, ব্যানার ও গ্যাসলাইটসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, অনলাইনে প্রচারণা চালিয়ে তারা আগামী ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিরুল ইসলাম বলেন, পুলিশ সুপারের দিক নির্দেশনায় আইনশৃঙ্খলা ও জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে তাৎক্ষণিকভাবে অভিযান চালানো হয়েছে। ুঅভিযোগ রয়েছে—কুমিল্লার সাবেক এমপি আ ক ম বাহার উদ্দিন বাহারের মেয়ের সহায়তায় নিষিদ্ধ ঝটিকা মিছিল আয়োজনের প্রস্তুতি চলছিল। খবর পেয়ে আমরা অভিযানে যাই এবং বেশ কিছু বিস্ফোরক ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করি।”
তিনি আরও জানান, শহরের ভেতরে সম্ভাব্য নাশকতা প্রতিরোধে রাতে থেকে ভোর পর্যন্ত একাধিক স্থানে তল্লাশি ও অভিযান চালানো হয়।
এদিকে জেলার অন্যান্য জায়গায় পরিচালিত পৃথক অভিযানে আরও ১৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ। সব মিলিয়ে মোট ৪৪ জনকে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ প্রক্রিয়া চলছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে নজরদারি, টহল ও চেকপোস্ট আরও জোরদার করা হয়েছে।

কুমিল্লায় অরাজকতা সৃষ্টি ও আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নের পরিকল্পনার অভিযোগে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করেছে পুলিশ।
আজ রোববার ভোররাত থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত টমছমব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুরতলা এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। এসময় রামদা, হাতবোমা, ককটেল, লাঠি, ব্যানার ও গ্যাসলাইটসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, অনলাইনে প্রচারণা চালিয়ে তারা আগামী ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিরুল ইসলাম বলেন, পুলিশ সুপারের দিক নির্দেশনায় আইনশৃঙ্খলা ও জনজীবন স্বাভাবিক রাখতে তাৎক্ষণিকভাবে অভিযান চালানো হয়েছে। ুঅভিযোগ রয়েছে—কুমিল্লার সাবেক এমপি আ ক ম বাহার উদ্দিন বাহারের মেয়ের সহায়তায় নিষিদ্ধ ঝটিকা মিছিল আয়োজনের প্রস্তুতি চলছিল। খবর পেয়ে আমরা অভিযানে যাই এবং বেশ কিছু বিস্ফোরক ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করি।”
তিনি আরও জানান, শহরের ভেতরে সম্ভাব্য নাশকতা প্রতিরোধে রাতে থেকে ভোর পর্যন্ত একাধিক স্থানে তল্লাশি ও অভিযান চালানো হয়।
এদিকে জেলার অন্যান্য জায়গায় পরিচালিত পৃথক অভিযানে আরও ১৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ। সব মিলিয়ে মোট ৪৪ জনকে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ প্রক্রিয়া চলছে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জানিয়েছে, রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে নজরদারি, টহল ও চেকপোস্ট আরও জোরদার করা হয়েছে।