কুমিল্লা-৬ আসন
নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৬(আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ভোটের মাঠে কোন শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি বিহীন নির্বাচনে খুব সহজেই এই আসনে ধানের শীষ জিতবে বলে দলীয় নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
এই আসনের ধানের শীষের প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী ছাড়া আরও রয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর দাঁড়ি পাল্লা প্রতীকের কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, এবি পার্টির ঈগল প্রতীকের প্রার্থী মিয়া মোহাম্মদ তৌফিক। এছাড়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী নাভিদ নওরোজ শাহ। এছাড়া আরও কয়েকটি দলের প্রার্থীও নির্বাচনে থাকবে।
জানা গেছে, আগামী মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করা হবে। তার আগেই কয়েকটি দল প্রার্থী ঘোষণা করেছে। গত ৩ নভেম্বর বিএনপি কুমিল্লা-৬ আসনে প্রার্থী দিয়েছে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ,সাবেক সংসদ সদস্য ও হুইপ , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরীকে। ইতিমধ্যে মনিরুল হক চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীক দিয়ে কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী এলাকায় পোস্টার করেছেন। তিনি মনোনয়ন পাওয়ার আগে ও পরে গণসংযোগ করছেন। কেন্দ্র ভিত্তিক সভাও শুরু করেছেন। কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদকে দল আরও আগেই প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তিনি পুরো নির্বাচনী এলাকায় চার রঙের বড় আকারের পোস্টার সাঁটিয়েছেন। গত কয়েকমাস ধরে এলাকায় প্রচারণা করছেন। এবি পার্টির মনোনীত প্রার্থী জেলা এবি পার্টির আহবায়ক মিয়া মোহাম্মদ তৌফিকও বড় পোস্টার করেছেন। গত ৫ নভেম্বর কুমিল্লা নগরের ঠাকুরপাড়া জোড়পুকুরপাড় এলাকায় জনতার মত শীর্ষক এক আলোচনা সভা করেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও কুমিল্লা অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক নাভিদ নওরোজ শাহ।
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি বিহীন এবারের নির্বাচনে বিএনপি বেশ সুবিধাজনক অবস্থায় আছে। বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিত একটি পক্ষের কিছু ভোট মনিরুল হক চৌধুরী পাবেন না। কিন্তু দুই তৃতীয়াংশ ভোট তিনি পাবেন। ধানের শীষের ভোট, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নয় ওয়ার্ডের ভোট , মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে মাঠে তৎপর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু। দুই মনিরুল ভোটের ক্ষেত্রে অন্যতম প্রভাবক। এর বাইরে ভিন্ন মতের বেশির ভাগ ভোটই মনিরুল হক চৌধুরী পাবেন। এদিকে জামায়াতের ভোট তিনভাগ হবে। জামায়াত, এবি পার্টি ও এনসিপির মধ্যে। ১৯৯১ সালের পর যে কয়টি নির্বাচনে জামায়াত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছে ১৯৯১ সাল ছাড়া অন্য নির্বাচনগুলোতে তেমন ভোট পায়নি। এবার সাংগঠনিক শক্তির কারণে তাদের কিছু ভোট বাড়বে। কিন্তু এতে প্রতিদ্বন্দ্বীতা হবে বলে ভোটারেরা মনে করছেন না।
জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ভোটারেরা ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছেন। মার্কা ধানের শীষের ভোট এমনিতেই বেশি। উন্নয়ন বঞ্চিত কুমিল্লা-৬ আসনের ভোটারেরা ‘কাজ করা’ প্রার্থী চায়। দল আমাকে সেই জন্যই মনোনয়ন দিয়েছে। আমার মনোনয়নের মধ্য দিয়ে কুমিল্লা-৬ আসনে বিএনপিতে ঐক্য হয়েছে। সবাই ধানের শীষের পক্ষে কাজ করছে। সবাই কাজ করবেন। নির্বাচনের মাঠে সবাই প্রতিদ্বন্দ্বী। ইনশাল্লাহ ২০০৮ সালের পর এবার আবার লে. কর্ণেল (অব:) আকবর হোসেনের স্মৃতি বিজড়িত আসনে ধানের শীষ জিতবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা-৬(আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকা) আসনে বিএনপির মনোনীত ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরীর বিরুদ্ধে ভোটের মাঠে কোন শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি বিহীন নির্বাচনে খুব সহজেই এই আসনে ধানের শীষ জিতবে বলে দলীয় নেতাকর্মী ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
এই আসনের ধানের শীষের প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী ছাড়া আরও রয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর দাঁড়ি পাল্লা প্রতীকের কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, এবি পার্টির ঈগল প্রতীকের প্রার্থী মিয়া মোহাম্মদ তৌফিক। এছাড়া জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শাপলা কলি প্রতীকের প্রার্থী নাভিদ নওরোজ শাহ। এছাড়া আরও কয়েকটি দলের প্রার্থীও নির্বাচনে থাকবে।
জানা গেছে, আগামী মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করা হবে। তার আগেই কয়েকটি দল প্রার্থী ঘোষণা করেছে। গত ৩ নভেম্বর বিএনপি কুমিল্লা-৬ আসনে প্রার্থী দিয়েছে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ,সাবেক সংসদ সদস্য ও হুইপ , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুল হক চৌধুরীকে। ইতিমধ্যে মনিরুল হক চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীক দিয়ে কুমিল্লা-৬ নির্বাচনী এলাকায় পোস্টার করেছেন। তিনি মনোনয়ন পাওয়ার আগে ও পরে গণসংযোগ করছেন। কেন্দ্র ভিত্তিক সভাও শুরু করেছেন। কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদকে দল আরও আগেই প্রার্থী ঘোষণা করেছে। তিনি পুরো নির্বাচনী এলাকায় চার রঙের বড় আকারের পোস্টার সাঁটিয়েছেন। গত কয়েকমাস ধরে এলাকায় প্রচারণা করছেন। এবি পার্টির মনোনীত প্রার্থী জেলা এবি পার্টির আহবায়ক মিয়া মোহাম্মদ তৌফিকও বড় পোস্টার করেছেন। গত ৫ নভেম্বর কুমিল্লা নগরের ঠাকুরপাড়া জোড়পুকুরপাড় এলাকায় জনতার মত শীর্ষক এক আলোচনা সভা করেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও কুমিল্লা অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক নাভিদ নওরোজ শাহ।
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি বিহীন এবারের নির্বাচনে বিএনপি বেশ সুবিধাজনক অবস্থায় আছে। বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিত একটি পক্ষের কিছু ভোট মনিরুল হক চৌধুরী পাবেন না। কিন্তু দুই তৃতীয়াংশ ভোট তিনি পাবেন। ধানের শীষের ভোট, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নয় ওয়ার্ডের ভোট , মনিরুল হক চৌধুরীর পক্ষে মাঠে তৎপর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু। দুই মনিরুল ভোটের ক্ষেত্রে অন্যতম প্রভাবক। এর বাইরে ভিন্ন মতের বেশির ভাগ ভোটই মনিরুল হক চৌধুরী পাবেন। এদিকে জামায়াতের ভোট তিনভাগ হবে। জামায়াত, এবি পার্টি ও এনসিপির মধ্যে। ১৯৯১ সালের পর যে কয়টি নির্বাচনে জামায়াত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছে ১৯৯১ সাল ছাড়া অন্য নির্বাচনগুলোতে তেমন ভোট পায়নি। এবার সাংগঠনিক শক্তির কারণে তাদের কিছু ভোট বাড়বে। কিন্তু এতে প্রতিদ্বন্দ্বীতা হবে বলে ভোটারেরা মনে করছেন না।
জানতে চাইলে মনিরুল হক চৌধুরী বলেন, ভোটারেরা ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছেন। মার্কা ধানের শীষের ভোট এমনিতেই বেশি। উন্নয়ন বঞ্চিত কুমিল্লা-৬ আসনের ভোটারেরা ‘কাজ করা’ প্রার্থী চায়। দল আমাকে সেই জন্যই মনোনয়ন দিয়েছে। আমার মনোনয়নের মধ্য দিয়ে কুমিল্লা-৬ আসনে বিএনপিতে ঐক্য হয়েছে। সবাই ধানের শীষের পক্ষে কাজ করছে। সবাই কাজ করবেন। নির্বাচনের মাঠে সবাই প্রতিদ্বন্দ্বী। ইনশাল্লাহ ২০০৮ সালের পর এবার আবার লে. কর্ণেল (অব:) আকবর হোসেনের স্মৃতি বিজড়িত আসনে ধানের শীষ জিতবে।