চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের ঐহিত্যবাহী মুন্সিরহাট বাজারের ইজারা মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং বর্ধিত ইজারামূল্য প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানবন্ধন করেছে ব্যবসায়ীরা। গতকাল শনিবার বাজারে মানববন্ধন শেষে উপস্থিত ব্যবসায়ীরা বলেন, মুন্সিরহাট বাজারের পূর্বের ইজারামূল্য ছয় লাখ ১৭ হাজার টাকা। কিন্তু পাশর্^বর্তী ইউনিয়নের এক রাজনৈতিক দলের নেতা চলতি অর্থবছরে সরকারি ইজারায় অংশ নিয়ে বাজারটি ২৩ লাখ টাকায় ইজারা নিয়েছেন। যা পূর্বের ইজারার প্রায় ৪ গুণ বেশি। আমরা অবিলম্বে এ ইজারা বাতিল চাই।
বাজারের মাংস ব্যবসায়ী মো. শাহিন বলেন, আমরা পূর্বে ৮০ টাকা খাজনা দিয়েছি। এখন হিসেবে তা ২৫০ টাকার ওপরে হবে। এত টাকা খাজনা দিয়ে আমাদের ব্যবসা করা সম্ভব হবে না। আমরা বর্তমান ইজারা বাতিল চাই।
ফল ব্যবসায়ী মহিউদ্দিন ওয়াসিম বলেন, আমরা কাঁচা মালামাল ব্যবসায়ী। বর্ধিত ইজারা আমাদের পক্ষে দেয়া সম্ভব না। আমরা পূর্বে যে ইজারা দিয়েছি সেটাই বহাল চাই।
মাছ ব্যবসায়ী রাসেল আহমেদ বলেন, আমরা পূর্বে যা খাজনা দিয়েছি এর এক টাকাও বেশি দিব না।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাজারের ব্যবসায়ী ইউসুফ আলী, অলিউর রহমান, শাহ আলম, রুবেল মিয়া, ছিদ্দিকুর রহমান, রাসেল মিয়া, নুর ইসলাম, শাহিন আলম, শাহ জালাল, শুক্কুল মিয়া, রুহুল আমিন, গণেষ নাগ প্রমুখ।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের ঐহিত্যবাহী মুন্সিরহাট বাজারের ইজারা মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে এবং বর্ধিত ইজারামূল্য প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানবন্ধন করেছে ব্যবসায়ীরা। গতকাল শনিবার বাজারে মানববন্ধন শেষে উপস্থিত ব্যবসায়ীরা বলেন, মুন্সিরহাট বাজারের পূর্বের ইজারামূল্য ছয় লাখ ১৭ হাজার টাকা। কিন্তু পাশর্^বর্তী ইউনিয়নের এক রাজনৈতিক দলের নেতা চলতি অর্থবছরে সরকারি ইজারায় অংশ নিয়ে বাজারটি ২৩ লাখ টাকায় ইজারা নিয়েছেন। যা পূর্বের ইজারার প্রায় ৪ গুণ বেশি। আমরা অবিলম্বে এ ইজারা বাতিল চাই।
বাজারের মাংস ব্যবসায়ী মো. শাহিন বলেন, আমরা পূর্বে ৮০ টাকা খাজনা দিয়েছি। এখন হিসেবে তা ২৫০ টাকার ওপরে হবে। এত টাকা খাজনা দিয়ে আমাদের ব্যবসা করা সম্ভব হবে না। আমরা বর্তমান ইজারা বাতিল চাই।
ফল ব্যবসায়ী মহিউদ্দিন ওয়াসিম বলেন, আমরা কাঁচা মালামাল ব্যবসায়ী। বর্ধিত ইজারা আমাদের পক্ষে দেয়া সম্ভব না। আমরা পূর্বে যে ইজারা দিয়েছি সেটাই বহাল চাই।
মাছ ব্যবসায়ী রাসেল আহমেদ বলেন, আমরা পূর্বে যা খাজনা দিয়েছি এর এক টাকাও বেশি দিব না।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাজারের ব্যবসায়ী ইউসুফ আলী, অলিউর রহমান, শাহ আলম, রুবেল মিয়া, ছিদ্দিকুর রহমান, রাসেল মিয়া, নুর ইসলাম, শাহিন আলম, শাহ জালাল, শুক্কুল মিয়া, রুহুল আমিন, গণেষ নাগ প্রমুখ।