প্রেস বিজ্ঞপ্তি

ডা: যোবায়দা হান্নানের ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে পালন করা হয়। কর্মসূচীর মধ্যে ছিল বিকো ও চক্ষু হাসপাতালে দোয়া মাহফিল, নাঙ্গলকোট উপজেলার আশারকোটায় ডা. যোবায়দা হান্নান হাইস্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গনে দিনব্যাপী বিনামুল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা এবং আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি, কুমিল্লা’র প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও একুশে পদক প্রাপ্ত মহিয়সী নারী ডা. যোবায়দা হান্নানের ১৪তম মুত্যু বার্ষিকী পালন করা হয়। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি, কুমিল্লার উদ্যোগে নাঙ্গলকোট উপজেলার আশারকোটায় কবর জিয়ারত, কোরআন খতম, আলোচনা ও দোয়া এবং বিনামুল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।
দুপুর ১২টায় বিকো ও চক্ষু হাসপাতাল মিলনায়তনে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি এডভোকেট আ হ ম তাইফুর আলম। ডা: যোবায়দা হান্নানের বিভিন্ন কর্মকান্ডের উপর স্মৃতি চারণ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ডা. এ কে এম আব্দুস সেলিম, সভাপতি এডভোকেট আ.হ.ম তাইফুর আলম এবং কনসালটেন্ট ডা. মৃণাল কান্তি ঢালী ।

স্মৃতিচারণ শেষে ডা. যোবায়দা হান্নান এর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা কামাল হোসেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেএকেএস কুমিল্লা’র সহ-সভাপতি প্রকৌশলী মো: শাহাবুদ্দিন, আবুল হাসানাত বাবুল, কোষাধ্যক্ষ অশোক কুমার বড়ুয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট জসীম উদ্দিন চৌধুরী শিশু, নির্বাহী সদস্য মো: শাহজাহান সিরাজ, মো: আব্দুল হালিম এবং মোস্তাক আহম্মেদ মজুমদার, সদস্য তাহমিনা আক্তার এবং রাহেল রাব্বী, সিনিয়র কনসালেেটন্ট ডা. হাবিবুর রহমান, কনসালটেন্ট ডা. এ কে এম কামরুল আহসান এবং ডা. মো: গোলাম মোস্তফাসহ সকল স্তরের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী বৃন্দ।
পরে বিকেলে নাঙ্গলকোট উপজেলার আশারকোটা ডা. যোবায়দা হান্নান কলেজ প্রাঙ্গনে স্মৃতিচারন আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক এমপি আব্দুল গফুর ভূইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধকল্যাণ সমিতির সভাপতি এডভোকেট আ হ ম তাইফুর আলম ও সাধারণ সম্পাদক ডা. এ কে এম আব্দুস সেলিম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডা. যোবায়দা হান্নান স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ রোকসানা আক্তার।
আশারকোটায় অনুষ্ঠিত আলোচনা ও মিলাদ মাহফিলে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো: আবুল কাশেমসহ শিক্ষক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে মিলাদ মাহফিল পরিচালনা করেন মাওলানা মো: আব্দুল গফুর।
উপস্থিত প্রধান অতিথি সাবেক এমপি আব্দুল গফুর ভূইয়া বলেন মানুষ বেচে থাকে তাঁর কর্মের মাধ্যমে। তেমনি ডা. যোবায়দা হান্নান সমাজসেবায় নিজেকে উৎসর্গ করে আমাদের মাঝে চিরস্মরনীয় হয়ে আছেন। প্রধান অতিথি ডা. যোবায়দা হান্নান এর স্মৃতি বিজড়িত আশারকোটায় স্কুল কলেজ এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে কাজ করার আশ্বস প্রদান করেন। আগামী সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার আহবান জানান। অনুষ্ঠান শেষে বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধকল্যাণ সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ, ডা. যোবায়দা হান্নান স্কুল ও কলেজের শিক্ষকবৃন্দ এবং স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ডা. যোবায়দা হান্নানের কবর জিয়ারত ও মোনাজাত করেন।
ডা. যোবায়দা হান্নানের ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সকাল থেকে ডা. যোবায়দা হান্নান গার্লস স্কুল কলেজে বিনামুল্যে প্রায় ১০০০ জন অসহায় দরিদ্র চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান করা হয় এবং চক্ষু রোগীদের মধ্যে ২২০জন দরিদ্র চক্ষু রোগীদের বিনামুল্যে বিকো ও চক্ষু হাসপাতালে ছানি অপারেশন করার জন্য আনা হয়েছে। তাছাড়া ১০০জন রোগীকে বিনামূল্যে চশমা প্রদান করা হয়েছে।

ডা: যোবায়দা হান্নানের ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিয়ে পালন করা হয়। কর্মসূচীর মধ্যে ছিল বিকো ও চক্ষু হাসপাতালে দোয়া মাহফিল, নাঙ্গলকোট উপজেলার আশারকোটায় ডা. যোবায়দা হান্নান হাইস্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গনে দিনব্যাপী বিনামুল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা এবং আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি, কুমিল্লা’র প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও একুশে পদক প্রাপ্ত মহিয়সী নারী ডা. যোবায়দা হান্নানের ১৪তম মুত্যু বার্ষিকী পালন করা হয়। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যাণ সমিতি, কুমিল্লার উদ্যোগে নাঙ্গলকোট উপজেলার আশারকোটায় কবর জিয়ারত, কোরআন খতম, আলোচনা ও দোয়া এবং বিনামুল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।
দুপুর ১২টায় বিকো ও চক্ষু হাসপাতাল মিলনায়তনে সংক্ষিপ্ত আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি এডভোকেট আ হ ম তাইফুর আলম। ডা: যোবায়দা হান্নানের বিভিন্ন কর্মকান্ডের উপর স্মৃতি চারণ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ডা. এ কে এম আব্দুস সেলিম, সভাপতি এডভোকেট আ.হ.ম তাইফুর আলম এবং কনসালটেন্ট ডা. মৃণাল কান্তি ঢালী ।

স্মৃতিচারণ শেষে ডা. যোবায়দা হান্নান এর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা কামাল হোসেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজেএকেএস কুমিল্লা’র সহ-সভাপতি প্রকৌশলী মো: শাহাবুদ্দিন, আবুল হাসানাত বাবুল, কোষাধ্যক্ষ অশোক কুমার বড়ুয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট জসীম উদ্দিন চৌধুরী শিশু, নির্বাহী সদস্য মো: শাহজাহান সিরাজ, মো: আব্দুল হালিম এবং মোস্তাক আহম্মেদ মজুমদার, সদস্য তাহমিনা আক্তার এবং রাহেল রাব্বী, সিনিয়র কনসালেেটন্ট ডা. হাবিবুর রহমান, কনসালটেন্ট ডা. এ কে এম কামরুল আহসান এবং ডা. মো: গোলাম মোস্তফাসহ সকল স্তরের চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী বৃন্দ।
পরে বিকেলে নাঙ্গলকোট উপজেলার আশারকোটা ডা. যোবায়দা হান্নান কলেজ প্রাঙ্গনে স্মৃতিচারন আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক এমপি আব্দুল গফুর ভূইয়া। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধকল্যাণ সমিতির সভাপতি এডভোকেট আ হ ম তাইফুর আলম ও সাধারণ সম্পাদক ডা. এ কে এম আব্দুস সেলিম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডা. যোবায়দা হান্নান স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ রোকসানা আক্তার।
আশারকোটায় অনুষ্ঠিত আলোচনা ও মিলাদ মাহফিলে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো: আবুল কাশেমসহ শিক্ষক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে মিলাদ মাহফিল পরিচালনা করেন মাওলানা মো: আব্দুল গফুর।
উপস্থিত প্রধান অতিথি সাবেক এমপি আব্দুল গফুর ভূইয়া বলেন মানুষ বেচে থাকে তাঁর কর্মের মাধ্যমে। তেমনি ডা. যোবায়দা হান্নান সমাজসেবায় নিজেকে উৎসর্গ করে আমাদের মাঝে চিরস্মরনীয় হয়ে আছেন। প্রধান অতিথি ডা. যোবায়দা হান্নান এর স্মৃতি বিজড়িত আশারকোটায় স্কুল কলেজ এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে কাজ করার আশ্বস প্রদান করেন। আগামী সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করার আহবান জানান। অনুষ্ঠান শেষে বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধকল্যাণ সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ, ডা. যোবায়দা হান্নান স্কুল ও কলেজের শিক্ষকবৃন্দ এবং স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ডা. যোবায়দা হান্নানের কবর জিয়ারত ও মোনাজাত করেন।
ডা. যোবায়দা হান্নানের ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে সকাল থেকে ডা. যোবায়দা হান্নান গার্লস স্কুল কলেজে বিনামুল্যে প্রায় ১০০০ জন অসহায় দরিদ্র চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান করা হয় এবং চক্ষু রোগীদের মধ্যে ২২০জন দরিদ্র চক্ষু রোগীদের বিনামুল্যে বিকো ও চক্ষু হাসপাতালে ছানি অপারেশন করার জন্য আনা হয়েছে। তাছাড়া ১০০জন রোগীকে বিনামূল্যে চশমা প্রদান করা হয়েছে।