নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পর এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও বিএনপিতে দুই পরিবার থেকেই প্রার্থী হওয়ার আভাস পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা -৬( আদর্শ সদর, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নির্বাচন করার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য বিশিষ্ট আইনজীবী মো. কাইমুল হক রিংকু। এ অবস্থায় রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, দুই পরিবারের মধ্যে এবারও প্রার্থীতা নিয়ে দৌড়ঝাঁপ থাকছে।
এদিকে দল থেকে বহিষ্কারের প্রায় তিন বছর পার হলেও এখন পর্যন্ত দলে ফিরতে পারেননি সাবেক সিটি মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু ও সাবেক ছাত্রনেতা নিজাম উদ্দিন কায়সার। দুইজনই রাজনীতিতে সক্রিয়। নিয়মিত দলীয় কর্মসূচি ও সামাজিক অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন।
মো. মনিরুল হক সাক্কু ও মো. কাইমুল হক রিংকু আপন দুই ভাই। সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের শ্যালক নিজাম উদ্দিন কায়সার। গত ১৫ বছর ধরে এই দুই পরিবারের হাতে ঘুরেফিরে বিএনপির রাজনীতি। ইয়াছিনের হাতে নেতৃত্ব , সাক্কুর কাছে তাঁর অনুসারি পুরানো নেতাকর্মীরা। সাক্কু নানুয়াদিঘির পাড়ে, ইয়াছিন ধর্মসাগরপাড়ে ব্যক্তিগত রাজনৈতিক কার্যালয় করেছেন। এই দুইজনের অফিস পৃথক ব্যবহার করছেন রিংকু ও কায়সার। সম্প্রতি ইয়াছিন কে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য করা হয়। ইয়াছিনের সঙ্গে কুমিল্লা -৬ আসনে এতোদিন বিএনপির কোন মনোনয়ন প্রত্যাশীর নাম শোনা যায়নি। তবে হঠাৎ করে সাবেক মেয়র সাক্কুর ভাই রিংকুর নির্বাচন করার ঘোষণা দেওয়ার নতুন করে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৫ জুন ও ২০২৪ সালের ৯ মার্চ কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচন হয়। দুইটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুল হক সাক্কু ও কুমিল্লা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নিজাম উদ্দিন কায়সার। ২০২২ সালের নির্বাচনের আগে তাঁদের দল থেকে বহিস্কার করে বিএনপি। বহিস্কারাদেশ নিয়েও তাঁরা দ্বিতীয় দফা মেয়র পদে উপনির্বাচন করেন। একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রার্থী হন। নির্বাচনে তাঁরা পরাজিতও হন। সাক্কু সিটি নির্বাচনে পরাজয়ের পেছনে কায়সারের প্রার্থী হওয়া কে দায়ী করেন। একই সঙ্গে এর পেছনে আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের ইন্ধন আছে বলে প্রকাশ্যে বক্তব্যও দিয়েছেন। এ অবস্থায় ইয়াছিন কে আগামী নির্বাচনে আটকাতে নিজের ভাই মো. কাইমুল হক রিংকু কে সংসদ সদস্য পদে প্রার্থী করছেন কিনা তাও আলোচনায় আছে।
কুমিল্লা বিএনপির একজন জ্যেষ্ঠ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দুই পরিবারের লড়াইটা থেকেই যাবে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পর এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও বিএনপিতে দুই পরিবার থেকেই প্রার্থী হওয়ার আভাস পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লা -৬( আদর্শ সদর, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নির্বাচন করার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য বিশিষ্ট আইনজীবী মো. কাইমুল হক রিংকু। এ অবস্থায় রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, দুই পরিবারের মধ্যে এবারও প্রার্থীতা নিয়ে দৌড়ঝাঁপ থাকছে।
এদিকে দল থেকে বহিষ্কারের প্রায় তিন বছর পার হলেও এখন পর্যন্ত দলে ফিরতে পারেননি সাবেক সিটি মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু ও সাবেক ছাত্রনেতা নিজাম উদ্দিন কায়সার। দুইজনই রাজনীতিতে সক্রিয়। নিয়মিত দলীয় কর্মসূচি ও সামাজিক অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন।
মো. মনিরুল হক সাক্কু ও মো. কাইমুল হক রিংকু আপন দুই ভাই। সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের শ্যালক নিজাম উদ্দিন কায়সার। গত ১৫ বছর ধরে এই দুই পরিবারের হাতে ঘুরেফিরে বিএনপির রাজনীতি। ইয়াছিনের হাতে নেতৃত্ব , সাক্কুর কাছে তাঁর অনুসারি পুরানো নেতাকর্মীরা। সাক্কু নানুয়াদিঘির পাড়ে, ইয়াছিন ধর্মসাগরপাড়ে ব্যক্তিগত রাজনৈতিক কার্যালয় করেছেন। এই দুইজনের অফিস পৃথক ব্যবহার করছেন রিংকু ও কায়সার। সম্প্রতি ইয়াছিন কে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য করা হয়। ইয়াছিনের সঙ্গে কুমিল্লা -৬ আসনে এতোদিন বিএনপির কোন মনোনয়ন প্রত্যাশীর নাম শোনা যায়নি। তবে হঠাৎ করে সাবেক মেয়র সাক্কুর ভাই রিংকুর নির্বাচন করার ঘোষণা দেওয়ার নতুন করে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনা চলছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৫ জুন ও ২০২৪ সালের ৯ মার্চ কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচন হয়। দুইটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছিলেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মনিরুল হক সাক্কু ও কুমিল্লা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নিজাম উদ্দিন কায়সার। ২০২২ সালের নির্বাচনের আগে তাঁদের দল থেকে বহিস্কার করে বিএনপি। বহিস্কারাদেশ নিয়েও তাঁরা দ্বিতীয় দফা মেয়র পদে উপনির্বাচন করেন। একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রার্থী হন। নির্বাচনে তাঁরা পরাজিতও হন। সাক্কু সিটি নির্বাচনে পরাজয়ের পেছনে কায়সারের প্রার্থী হওয়া কে দায়ী করেন। একই সঙ্গে এর পেছনে আমিন উর রশিদ ইয়াছিনের ইন্ধন আছে বলে প্রকাশ্যে বক্তব্যও দিয়েছেন। এ অবস্থায় ইয়াছিন কে আগামী নির্বাচনে আটকাতে নিজের ভাই মো. কাইমুল হক রিংকু কে সংসদ সদস্য পদে প্রার্থী করছেন কিনা তাও আলোচনায় আছে।
কুমিল্লা বিএনপির একজন জ্যেষ্ঠ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দুই পরিবারের লড়াইটা থেকেই যাবে।