• কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
  • কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
  • আদর্শ সদর
  • বরুড়া
  • লাকসাম
  • দাউদকান্দি
  • আরও
    • চৌদ্দগ্রাম
    • সদর দক্ষিণ
    • নাঙ্গলকোট
    • বুড়িচং
    • ব্রাহ্মণপাড়া
    • মনোহরগঞ্জ
    • লালমাই
    • চান্দিনা
    • মুরাদনগর
    • দেবীদ্বার
    • হোমনা
    • মেঘনা
    • তিতাস
  • সর্বশেষ
  • রাজনীতি
  • বাংলাদেশ
  • অপরাধ
  • বিশ্ব
  • বাণিজ্য
  • মতামত
  • খেলা
  • বিনোদন
  • চাকরি
  • জীবনযাপন
  • ইপেপার
  • ইপেপার
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার শহর

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. গাজীউল হক ভূঁইয়া ( সোহাগ)।

নাহার প্লাজা, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা-৩৫০০

ই-মেইল: [email protected]

ফোন: 01716197760

> কুমিল্লা জেলা

কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী আসন পুনর্বহালের দাবিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে বিএনপির নেতাকর্মীদের স্মারকলিপি পেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৫ আগস্ট ২০২৫, ১৭: ০২
logo

কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী আসন পুনর্বহালের দাবিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে বিএনপির নেতাকর্মীদের স্মারকলিপি পেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ০৫ আগস্ট ২০২৫, ১৭: ০২
Photo

কুমিল্লার সদর দক্ষিণ, লালমাই উপজেলা ও সিটি করপোরেশনের নয়টি ওয়ার্ড নিয়ে কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী এলাকার দাবিতে গতকাল সোমবার বেলা ১১ টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি পেশ করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। জেলা প্রশাসক ও কুমিল্লা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে ওই স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এলাকাবাসীর ব্যানারে হলেও সদর দক্ষিণ, লালমাই ও ১৯-২৭ ওয়ার্ড বিএনপির নেতারা ওই স্মারকলিপি দেন ও এতে সই করেন। তাঁরা সবাই কুমিল্লা-৯ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরীর অনুসারি।

স্মারকলিপিতে সই করেন সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এডভোকেট মুহম্মদ আখতার হোসাইন, লালমাই উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মুহাম্মদ আমান উল্লাহ্ আমান, সদস্য সচিব মো. ইউসুফ আলী মীর পিন্টু, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওমর ফারুক চৌধুরী, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপি নেতা ইসমাইল মজুমদার ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশেনের ১৯-২৭ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা সোহেল মজুমদার।

স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৮৩ সালে নির্বাচন কমিশন ২৫৬ কুমিল্লা-৯ লাকসাম উত্তরের ৪টি ইউনিয়ন বাগমারা, ভুলইন, বেলঘর, পেরুল ও আদর্শ সদর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন বিজয়পুর, বারপাড়া, পূর্ব জোড়কানন, পশ্চিম জোড়কানন, গলিয়ারা ও চৌয়ারা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয়। ১৯৮৬ সালে এই আসন থেকে আওয়ামী লীগ, ১৯৮৮ ও ১৯৯১ সালে জাতীয় পার্টি, ১৯৯৬ সনে আওয়ামী লীগ, ২০০১ সনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নির্বাচনে জয় লাভ করে। নির্বাচনী এলাকা গঠন কালীন সময় থেকে কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও দল থেকে কোন প্রকার আপত্তি উত্থাপিত হয় নাই।

২০০৮ সালে ১/১১ সরকারের সময় জনৈক নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনের ২/১ জন কর্মকর্তার আক্রোশ ও অসৎ উদ্দেশ্যে শুধুমাত্র জনসংখ্যার ভিত্তিতে যখন নির্বাচনী এলাকা গঠনের কার্যক্রম গ্রহণ করে তখন খসড়া প্রকাশের সময় কুমিল্লায় ১টি আসন কমিয়ে সাবেক কুমিল্লা-৯ কে বিলুপ্ত করা হয়। শামছুল হুদা কমিশন প্রণীত সীমানা নির্ধারণ নীতিমালার পরিপন্থী উদ্দেশ্য আক্রোশমূলক ভাবে প্রথমে সাবেক কুমিল্লা-৯ সদর দক্ষিণ এলাকাকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়। এক ভাগ নাঙ্গলকোট উপজেলার সাথে অপর ভাগ বরুড়া উপজেলার সাথে সংযুক্ত করা হয় অথচ শামছুল হুদা কমিশন নীতিমালা অনুযায়ী বিভক্ত বা বিলুপ্ত হওয়ার কথা ছিল চান্দিনা, বরুড়া, নাঙ্গলকোট, অথবা বুড়িচং, ব্রাহ্মণপাড়া। খসড়া আপত্তির উপর শুনানীর পর এলাকাকে পুনরায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ৩ ভাগে বিভক্ত করা হয়। গলিয়ারা ১টি ইউনিয়নকে আদর্শ সদরের অর্থাৎ কুমিল্লা-৬ আসনের সাথে, ৫টি ইউনিয়ন বরুড়া উপজেলার সাথে অর্থাৎ কুমিল্লা-৮ আসনের সাথে এবং বাকি ৬টি ইউনিয়ন নাঙ্গলকোট উপজেলার সাথে সংযুক্ত করে কুমিল্লা-১০ আসন করা হয়, যা অত্যন্ত নজীরবিহীন। এই অযৌক্তিক নির্বাচনী এলাকার কারণে কুমিল্লা সদর দক্ষিণের মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং সাবেক কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী এলাকা পুনর্বহালের দাবিতে বহুবার অবস্থান ধর্মঘট, অনশন, রাস্তা অবরোধ করে এবং নির্বাচন কমিশনের নিকট বার বার স্মারকলিপি প্রদান করে এবং বহুবার আবেদন নিবেদন করেও কোন ফল পাওয়া যায়নি।

কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার জনসংখ্যা ৪,২৭,৩৯১ জন, ভোটার সংখ্যা ২,৮৭,৯০৪ জন, নাঙ্গলকোট উপজেলার জনসংখ্যা ৩, ৭৩, ৯৮৭ জন, ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৫৭ হাজার ৩৭০ জন নিয়ে দীর্ঘ ৯১ কিলোমিটার ব্যাপী বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কুমিল্লা- ১০ নির্বাচনী এলাকা গঠন করা হয়, যা আরো নজিরবিহীন। এই সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ ছিল অধ্যাদেশ ১৯৭৬ এর ধারা ৬(২) এর সম্পূর্ণ লঙ্ঘন। যা নিয়ে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। এই বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করা হয়, যার নং- ৭১৩২/ ২০১৩। রিট পিটিশন দায়ের করার পর মহামান্য উচ্চ আদালত নিম্নোক্ত রায় প্রদান করেন। এতে কুমিল্লা -৯ নির্বাচনী এলাকা বহাল রাখার পক্ষে বলা হয়। কিন্তু গত ৩০ জুলাই কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী এলাকা বহাল হয়নি। উল্টো সদর দক্ষিণ, লালমাই ও নাঙ্গকোটকে তিনটি উপজেলার সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়।

সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এডভোকেট মুহম্মদ আখতার হোসাইন বলেন, আমরা দুই উপজেলা ও সিটির নয়টি ওয়ার্ড নিয়ে কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী এলাকা চাই। এটা আগেও ছিল। এটা পুনর্বহাল করতে হবে। তাই স্মারকলিপি দিয়েছি। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত প্রাথমিক তালিকা অবাস্তব ও ভৌগলিকভাবে অগ্রহণযোগ্য। কমিশন চাইলে চৌদ্দগ্রাম ও নাঙ্গলকোট মিলে একটি আসন করতে পারে। সদর দক্ষিণ ও চৌদ্দগ্রাম মিলে না। কমিশন নির্বাচনী এলাকা ঘুরে ওই তালিকা করুক।

Thumbnail image

কুমিল্লার সদর দক্ষিণ, লালমাই উপজেলা ও সিটি করপোরেশনের নয়টি ওয়ার্ড নিয়ে কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী এলাকার দাবিতে গতকাল সোমবার বেলা ১১ টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি পেশ করেছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। জেলা প্রশাসক ও কুমিল্লা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে ওই স্মারকলিপি দেওয়া হয়। এলাকাবাসীর ব্যানারে হলেও সদর দক্ষিণ, লালমাই ও ১৯-২৭ ওয়ার্ড বিএনপির নেতারা ওই স্মারকলিপি দেন ও এতে সই করেন। তাঁরা সবাই কুমিল্লা-৯ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরীর অনুসারি।

স্মারকলিপিতে সই করেন সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এডভোকেট মুহম্মদ আখতার হোসাইন, লালমাই উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মুহাম্মদ আমান উল্লাহ্ আমান, সদস্য সচিব মো. ইউসুফ আলী মীর পিন্টু, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব ওমর ফারুক চৌধুরী, সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপি নেতা ইসমাইল মজুমদার ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশেনের ১৯-২৭ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা সোহেল মজুমদার।

স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, ১৯৮৩ সালে নির্বাচন কমিশন ২৫৬ কুমিল্লা-৯ লাকসাম উত্তরের ৪টি ইউনিয়ন বাগমারা, ভুলইন, বেলঘর, পেরুল ও আদর্শ সদর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন বিজয়পুর, বারপাড়া, পূর্ব জোড়কানন, পশ্চিম জোড়কানন, গলিয়ারা ও চৌয়ারা ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয়। ১৯৮৬ সালে এই আসন থেকে আওয়ামী লীগ, ১৯৮৮ ও ১৯৯১ সালে জাতীয় পার্টি, ১৯৯৬ সনে আওয়ামী লীগ, ২০০১ সনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী নির্বাচনে জয় লাভ করে। নির্বাচনী এলাকা গঠন কালীন সময় থেকে কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও দল থেকে কোন প্রকার আপত্তি উত্থাপিত হয় নাই।

২০০৮ সালে ১/১১ সরকারের সময় জনৈক নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনের ২/১ জন কর্মকর্তার আক্রোশ ও অসৎ উদ্দেশ্যে শুধুমাত্র জনসংখ্যার ভিত্তিতে যখন নির্বাচনী এলাকা গঠনের কার্যক্রম গ্রহণ করে তখন খসড়া প্রকাশের সময় কুমিল্লায় ১টি আসন কমিয়ে সাবেক কুমিল্লা-৯ কে বিলুপ্ত করা হয়। শামছুল হুদা কমিশন প্রণীত সীমানা নির্ধারণ নীতিমালার পরিপন্থী উদ্দেশ্য আক্রোশমূলক ভাবে প্রথমে সাবেক কুমিল্লা-৯ সদর দক্ষিণ এলাকাকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়। এক ভাগ নাঙ্গলকোট উপজেলার সাথে অপর ভাগ বরুড়া উপজেলার সাথে সংযুক্ত করা হয় অথচ শামছুল হুদা কমিশন নীতিমালা অনুযায়ী বিভক্ত বা বিলুপ্ত হওয়ার কথা ছিল চান্দিনা, বরুড়া, নাঙ্গলকোট, অথবা বুড়িচং, ব্রাহ্মণপাড়া। খসড়া আপত্তির উপর শুনানীর পর এলাকাকে পুনরায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ৩ ভাগে বিভক্ত করা হয়। গলিয়ারা ১টি ইউনিয়নকে আদর্শ সদরের অর্থাৎ কুমিল্লা-৬ আসনের সাথে, ৫টি ইউনিয়ন বরুড়া উপজেলার সাথে অর্থাৎ কুমিল্লা-৮ আসনের সাথে এবং বাকি ৬টি ইউনিয়ন নাঙ্গলকোট উপজেলার সাথে সংযুক্ত করে কুমিল্লা-১০ আসন করা হয়, যা অত্যন্ত নজীরবিহীন। এই অযৌক্তিক নির্বাচনী এলাকার কারণে কুমিল্লা সদর দক্ষিণের মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং সাবেক কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী এলাকা পুনর্বহালের দাবিতে বহুবার অবস্থান ধর্মঘট, অনশন, রাস্তা অবরোধ করে এবং নির্বাচন কমিশনের নিকট বার বার স্মারকলিপি প্রদান করে এবং বহুবার আবেদন নিবেদন করেও কোন ফল পাওয়া যায়নি।

কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার জনসংখ্যা ৪,২৭,৩৯১ জন, ভোটার সংখ্যা ২,৮৭,৯০৪ জন, নাঙ্গলকোট উপজেলার জনসংখ্যা ৩, ৭৩, ৯৮৭ জন, ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৫৭ হাজার ৩৭০ জন নিয়ে দীর্ঘ ৯১ কিলোমিটার ব্যাপী বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কুমিল্লা- ১০ নির্বাচনী এলাকা গঠন করা হয়, যা আরো নজিরবিহীন। এই সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ ছিল অধ্যাদেশ ১৯৭৬ এর ধারা ৬(২) এর সম্পূর্ণ লঙ্ঘন। যা নিয়ে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। এই বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করা হয়, যার নং- ৭১৩২/ ২০১৩। রিট পিটিশন দায়ের করার পর মহামান্য উচ্চ আদালত নিম্নোক্ত রায় প্রদান করেন। এতে কুমিল্লা -৯ নির্বাচনী এলাকা বহাল রাখার পক্ষে বলা হয়। কিন্তু গত ৩০ জুলাই কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী এলাকা বহাল হয়নি। উল্টো সদর দক্ষিণ, লালমাই ও নাঙ্গকোটকে তিনটি উপজেলার সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়।

সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এডভোকেট মুহম্মদ আখতার হোসাইন বলেন, আমরা দুই উপজেলা ও সিটির নয়টি ওয়ার্ড নিয়ে কুমিল্লা-৯ নির্বাচনী এলাকা চাই। এটা আগেও ছিল। এটা পুনর্বহাল করতে হবে। তাই স্মারকলিপি দিয়েছি। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত প্রাথমিক তালিকা অবাস্তব ও ভৌগলিকভাবে অগ্রহণযোগ্য। কমিশন চাইলে চৌদ্দগ্রাম ও নাঙ্গলকোট মিলে একটি আসন করতে পারে। সদর দক্ষিণ ও চৌদ্দগ্রাম মিলে না। কমিশন নির্বাচনী এলাকা ঘুরে ওই তালিকা করুক।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

১

কুমিল্লা-২ আসনের সীমানা পরিবর্তনের বৈধতা প্রশ্নে রুল

২

বুড়িচংয়ে স্কুল ছাত্রীকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

৩

বুড়িচংয়ে অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় এক প্রবাসীর দেহ দ্বিখণ্ডিত

৪

দেবীদ্বারের কাঁচা রাস্তায় খানাখন্দ চরম ভোগান্তিতে গ্রামবাসী

৫

কুমিল্লা কারাগারে একজনের সাজা খাটছে অন্য আসামি

সম্পর্কিত

কুমিল্লা-২ আসনের সীমানা পরিবর্তনের বৈধতা প্রশ্নে রুল

কুমিল্লা-২ আসনের সীমানা পরিবর্তনের বৈধতা প্রশ্নে রুল

১৫ ঘণ্টা আগে
বুড়িচংয়ে স্কুল ছাত্রীকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

বুড়িচংয়ে স্কুল ছাত্রীকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

১৬ ঘণ্টা আগে
বুড়িচংয়ে অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় এক প্রবাসীর দেহ দ্বিখণ্ডিত

বুড়িচংয়ে অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় এক প্রবাসীর দেহ দ্বিখণ্ডিত

১৬ ঘণ্টা আগে
দেবীদ্বারের কাঁচা রাস্তায় খানাখন্দ চরম ভোগান্তিতে গ্রামবাসী

দেবীদ্বারের কাঁচা রাস্তায় খানাখন্দ চরম ভোগান্তিতে গ্রামবাসী

১৯ ঘণ্টা আগে