দেবীদ্বার প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার গৌরসার গ্রামের একটি সড়ক দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশায় রয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলে সড়কটি কর্দমাক্ত অবস্থা হয়ে পড়ে। যে কারণে তৈরি হয়েছে গর্ত ও খানাখন্দ। এতে পথচারীরা ও ছোট যানবাহন চলাচল দুঃসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বহু বছর ধরে এ রাস্তায় কোনো সংস্কার হয়নি। প্রতিদিন স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, অসুস্থ রোগী ও কর্মজীবী মানুষকে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করতে।
গৌরসার গ্রামের ইসমাইল হোসেন ও সাগর আহামেদ বলেন, প্রতিটি নির্বাচনের আগে জনপ্রতিনিধিরা রাস্তাটি সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু ভোট শেষে প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবে রূপ নেয় না। বর্তমানে বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়ন হলেও গৌরসার গ্রাম এখনো পিছিয়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সংবাদকর্মী মো. তোফায়েল আহমেদ বলেন, এই সড়কটিকে আমার চিনি শান্তি রোড নামে। কিন্তু এখন এটা অশান্তি রোড। এর বেহাল অবস্থা নিয়ে একাধিকবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালানো হলেও সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বৃষ্টি হলে পুরো একটি গ্রাম ঘরবন্দি হয়ে পড়ে। কেউ বের হতেও পারে না।
গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা গেছে, দেবীদ্বার এস এ সরকারি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ক্যাপ্টেন সুজাত আলী সরকারের বাড়ি এ গ্রামে। এখানকার বহু মানুষ ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। তারপরও গ্রামের প্রধান সড়ক উন্নয়নের আলো দেখতে পায়নি।
দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম বলেন, সড়কটি অবশ্যই সংস্কার হবে। গ্রামবাসী যদি আমাদের কাছে একটা লিখিত অভিযোগ জানায়, এর প্রেক্ষিতে আমরা খোঁজখবর নিয়ে সড়কটি সংস্কারের দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ করব।
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার গৌরসার গ্রামের একটি সড়ক দীর্ঘদিন ধরে বেহাল দশায় রয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলে সড়কটি কর্দমাক্ত অবস্থা হয়ে পড়ে। যে কারণে তৈরি হয়েছে গর্ত ও খানাখন্দ। এতে পথচারীরা ও ছোট যানবাহন চলাচল দুঃসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বহু বছর ধরে এ রাস্তায় কোনো সংস্কার হয়নি। প্রতিদিন স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, অসুস্থ রোগী ও কর্মজীবী মানুষকে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করতে।
গৌরসার গ্রামের ইসমাইল হোসেন ও সাগর আহামেদ বলেন, প্রতিটি নির্বাচনের আগে জনপ্রতিনিধিরা রাস্তাটি সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু ভোট শেষে প্রতিশ্রুতি আর বাস্তবে রূপ নেয় না। বর্তমানে বিভিন্ন এলাকায় উন্নয়ন হলেও গৌরসার গ্রাম এখনো পিছিয়ে আছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সংবাদকর্মী মো. তোফায়েল আহমেদ বলেন, এই সড়কটিকে আমার চিনি শান্তি রোড নামে। কিন্তু এখন এটা অশান্তি রোড। এর বেহাল অবস্থা নিয়ে একাধিকবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা চালানো হলেও সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বৃষ্টি হলে পুরো একটি গ্রাম ঘরবন্দি হয়ে পড়ে। কেউ বের হতেও পারে না।
গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে আরো জানা গেছে, দেবীদ্বার এস এ সরকারি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ক্যাপ্টেন সুজাত আলী সরকারের বাড়ি এ গ্রামে। এখানকার বহু মানুষ ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। তারপরও গ্রামের প্রধান সড়ক উন্নয়নের আলো দেখতে পায়নি।
দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম বলেন, সড়কটি অবশ্যই সংস্কার হবে। গ্রামবাসী যদি আমাদের কাছে একটা লিখিত অভিযোগ জানায়, এর প্রেক্ষিতে আমরা খোঁজখবর নিয়ে সড়কটি সংস্কারের দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ করব।