নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় প্রাইভেটকারের ওপর লরি পড়ে একই পরিবারের চারজন নিহত হওয়ার চারঘন্টা পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত দুর্ঘটনাকবলিত লরিটি মহাসড়ক থেকে সরানো হয়নি। এতে মহাসড়কের উভয়দিকে অন্তত ১৫ কিলোমিটারের মতো এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় চরম দুর্ভোগ ও ভোগান্তিতে পড়েছেন দূরপাল্লার যানবাহনের যাত্রী ও চালকরা।
আজ শুক্রবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে কুমিল্লার পদুয়ার বাজার ইউটার্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থলে দেখা গেছে, দুর্ঘটনার পর হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের যৌথ তৎপরতায় উদ্ধার কাজ শুরু হলেও চার ঘণ্টায়ও সেই লরিটি মহাসড়ক থেকে সরানো যায়নি। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিকেল সোয়া ৪টার দিকে দুটি ক্রেন ঘটনাস্থলে আনা হয়েছে। লরিটি সরাতে না পেরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উভয় লেনে প্রায় ২০ কিলোমিটার এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
ময়নামতি হাইওয়ে থানা পুলিশের উপপরিদর্শক আনিসুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, হাইওয়ে পুলিশের কম ধারণ ক্ষমতার ক্রেন আছে। লরিটি বেশি ওজনের হওয়ায় উদ্ধার কাজ চালাতে বেশি ধারণ ক্ষমতার ক্রেন ভাড়া করে আনতে হয়েছে। যার কারণে উদ্ধার কাজ চালাতে বিলম্ব হচ্ছে। লরিটি মহাসড়ক থেকে সরাতে পারলে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় প্রাইভেটকারের ওপর লরি পড়ে একই পরিবারের চারজন নিহত হওয়ার চারঘন্টা পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত দুর্ঘটনাকবলিত লরিটি মহাসড়ক থেকে সরানো হয়নি। এতে মহাসড়কের উভয়দিকে অন্তত ১৫ কিলোমিটারের মতো এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। এ অবস্থায় চরম দুর্ভোগ ও ভোগান্তিতে পড়েছেন দূরপাল্লার যানবাহনের যাত্রী ও চালকরা।
আজ শুক্রবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে কুমিল্লার পদুয়ার বাজার ইউটার্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থলে দেখা গেছে, দুর্ঘটনার পর হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের যৌথ তৎপরতায় উদ্ধার কাজ শুরু হলেও চার ঘণ্টায়ও সেই লরিটি মহাসড়ক থেকে সরানো যায়নি। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিকেল সোয়া ৪টার দিকে দুটি ক্রেন ঘটনাস্থলে আনা হয়েছে। লরিটি সরাতে না পেরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উভয় লেনে প্রায় ২০ কিলোমিটার এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে।
ময়নামতি হাইওয়ে থানা পুলিশের উপপরিদর্শক আনিসুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, হাইওয়ে পুলিশের কম ধারণ ক্ষমতার ক্রেন আছে। লরিটি বেশি ওজনের হওয়ায় উদ্ধার কাজ চালাতে বেশি ধারণ ক্ষমতার ক্রেন ভাড়া করে আনতে হয়েছে। যার কারণে উদ্ধার কাজ চালাতে বিলম্ব হচ্ছে। লরিটি মহাসড়ক থেকে সরাতে পারলে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।