ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি
ঢাকা- চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার কাবিলা মনিপুর এলাকায় সড়ক পারাপারের সময় বেপরোয়া গতির ট্রাকের ধাক্কা ফয়সাল আহাম্মাদ তম্ময় (২৫) নামের এক যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার রাত ১১ টায়।
নিহত তন্ময় বুড়িচং উপজেলার মোকাম ইউনিয়ন এর মনিপুর গ্রামের আলকাছ ভূঁইয়ার ছেলে। তিনি কাবিলা ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজে অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং মেডিকেল কলেজের সামনেই একটি স্টেশনারি দোকান পরিচালনা করতেন।
ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজের পি আর ও মেজবাহ উদ্দিন ও নিহতের চাচাতো ভাই সুমন ভূঁইয়া জানান, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে তন্ময় দোকান বন্ধ করে তার এক বন্ধুকে নিয়ে পায়ে হেঁটে বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন। বাড়ির কাছাকাছি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পার হওয়ার সময় একটি দ্রুতগামী ট্রাক তাকে ধাক্কা দেয়। এতে তন্ময় ছিটকে পড়ে রাস্তার পাশে একটি পিলারের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা তন্ময়কে উদ্ধার করে কাবিলা ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে স্বজনরা মরদেহ বাড়িতে নিয়ে যান।
বুধবার সকাল ১১টায় জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে ময়নামতি হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল বাহার জানান, এ ঘটনায় থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। পরিবারের সদস্যরা পুলিশকে না জানিয়েই মরদেহ নিয়ে গেছেন। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ঢাকা- চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার কাবিলা মনিপুর এলাকায় সড়ক পারাপারের সময় বেপরোয়া গতির ট্রাকের ধাক্কা ফয়সাল আহাম্মাদ তম্ময় (২৫) নামের এক যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার রাত ১১ টায়।
নিহত তন্ময় বুড়িচং উপজেলার মোকাম ইউনিয়ন এর মনিপুর গ্রামের আলকাছ ভূঁইয়ার ছেলে। তিনি কাবিলা ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজে অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং মেডিকেল কলেজের সামনেই একটি স্টেশনারি দোকান পরিচালনা করতেন।
ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজের পি আর ও মেজবাহ উদ্দিন ও নিহতের চাচাতো ভাই সুমন ভূঁইয়া জানান, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে তন্ময় দোকান বন্ধ করে তার এক বন্ধুকে নিয়ে পায়ে হেঁটে বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন। বাড়ির কাছাকাছি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পার হওয়ার সময় একটি দ্রুতগামী ট্রাক তাকে ধাক্কা দেয়। এতে তন্ময় ছিটকে পড়ে রাস্তার পাশে একটি পিলারের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা তন্ময়কে উদ্ধার করে কাবিলা ইস্টার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে স্বজনরা মরদেহ বাড়িতে নিয়ে যান।
বুধবার সকাল ১১টায় জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এ বিষয়ে ময়নামতি হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকবাল বাহার জানান, এ ঘটনায় থানায় কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। পরিবারের সদস্যরা পুলিশকে না জানিয়েই মরদেহ নিয়ে গেছেন। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।