নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লায় পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় শ্বশুরকে হত্যার দায়ে তাসলিমা আক্তার নামে এক গৃহবধূকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক মোছা. ফরিদা ইয়াসমিন এ রায় দেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি অতিরিক্ত পিপি মো. বেলাল হোসেন ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত হলেন, জেলার লাকসাম উপজেলার আশকামতা গ্রামের মো. বিল্লাল হোসেনের স্ত্রী তাসলিমা আক্তার।
মামলার বিবরণে জানা যায়, জেলার লাকসাম উপজেলার আশকামতা গ্রামের দন্ডপ্রাপ্ত তাসলিমা আক্তারের স্বামী মো. বিল্লাল হোসেন চাকরির সুবাদে ঢাকায় থাকায় স্ত্রী তাসলিমা একাধিক পরকিয়ায় জড়িয়ে পড়ে। এ বিষয়ে শ্বশুর মো. চান মিয়া প্রতিবাদ করলে ক্ষুব্ধ পুত্রবধূ তাসলিমা আক্তার ২০১৪ সালের ১১জুলাই গভীর রাতে ঘুমন্ত শ্বশুরের পুরুষাঙ্গ কেটে ও ধারালো ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। পরে গোসল করে চান মিয়ার মেয়ে বেবি আক্তারকে হত্যার কথা জানায়। পরদিন নিহতের মেয়ে বেবি আক্তারকে সাথে নিয়ে লাকসাম থানায় আত্মসমর্পণ করে তাসলিমা আক্তার।
এঘটনায় ১২ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত ঘাতক তাসলিমা আক্তারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ৬মাসের কারাদণ্ডাদেশ এর রায় দেন।
কুমিল্লায় পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় শ্বশুরকে হত্যার দায়ে তাসলিমা আক্তার নামে এক গৃহবধূকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক মোছা. ফরিদা ইয়াসমিন এ রায় দেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি অতিরিক্ত পিপি মো. বেলাল হোসেন ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত হলেন, জেলার লাকসাম উপজেলার আশকামতা গ্রামের মো. বিল্লাল হোসেনের স্ত্রী তাসলিমা আক্তার।
মামলার বিবরণে জানা যায়, জেলার লাকসাম উপজেলার আশকামতা গ্রামের দন্ডপ্রাপ্ত তাসলিমা আক্তারের স্বামী মো. বিল্লাল হোসেন চাকরির সুবাদে ঢাকায় থাকায় স্ত্রী তাসলিমা একাধিক পরকিয়ায় জড়িয়ে পড়ে। এ বিষয়ে শ্বশুর মো. চান মিয়া প্রতিবাদ করলে ক্ষুব্ধ পুত্রবধূ তাসলিমা আক্তার ২০১৪ সালের ১১জুলাই গভীর রাতে ঘুমন্ত শ্বশুরের পুরুষাঙ্গ কেটে ও ধারালো ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। পরে গোসল করে চান মিয়ার মেয়ে বেবি আক্তারকে হত্যার কথা জানায়। পরদিন নিহতের মেয়ে বেবি আক্তারকে সাথে নিয়ে লাকসাম থানায় আত্মসমর্পণ করে তাসলিমা আক্তার।
এঘটনায় ১২ জন স্বাক্ষীর স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত ঘাতক তাসলিমা আক্তারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ৬মাসের কারাদণ্ডাদেশ এর রায় দেন।