নিজস্ব প্রতিবেদক

ছুরিকাঘাতে আবু বক্কর প্রকাশ আসিফ (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। আসিফ কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ঘোলপাশা ইউনিয়নের কেন্ডা গ্রামের প্রয়াত ফটিক মিয়ার ছেলে। এর আগে গত ৮ নভেম্বর আসিফ সদর দক্ষিণ উপজেলার আবদুল্লাহপুর গ্রামের শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে গেলে দুই ব্যক্তি তাকে ছুরিকাঘাত করে। শুক্রবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার পিজি হাসপাতালে মারা যান। নিহত আসিফের পরিবারের দাবি, রাব্বি প্রকাশ বাপ্পি নামে এক যুবক তার শরীরের বিভিন্নস্থানে ছুরিকাঘাতে আহত করে।
আসিফের ছোট ভাই আরাফাত হোসেন জানান, তার ভাই আসিফ দীর্ঘ বছর সৌদিআরবে ছিলেন। গত দুই মাস আগে ছুটিতে দেশে আসেন। তিনি গত ২৭ অক্টোবর জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার আবদুল্লাহপুর গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে সুমাইয়া আক্তার সুইটিকে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। গত ৮ নভেম্বর দুপুরে তিনি নববিবাহিত স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে যান। একই দিন সন্ধ্যায় শ্যালক শান্তসহ আসিফ অলির বাজারে ঘুরতে যান। কিছুক্ষণ পর পায়ে হেঁটে তারা আবদুল্লাহপুরে শ্বশুর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। আবদুল্লাহপুর এলাকায় সাদিয়া দারুল উলুম মাদরাসার সামনে পৌঁছালে আগ থেকে ওঁৎপেতে থাকা বাপ্পি ও পারভেজ নামে দুই যুবক আমার ভাইকে একাধিক ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে সদর দক্ষিণ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার পিজি হাসপাতালে নেয়া হলে শুক্রবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। আমরা পরে জানতে পারি, বাপ্পি নামের এক যুবকের সঙ্গে আসিফের স্ত্রী সুমাইয়া আক্তার সুইটির বিয়ের আগে প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
সুইটির বাবা দেলোয়ার হোসেন বলেন, বিয়ের আগে আমার মেয়ের সঙ্গে কারো প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। আমার মেয়ে মোবাইলও ব্যবহার করতো না। আমি হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সেলিম বলেন, ঘটনার দিন নিহত আসিফ শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার সময় অভিযুক্ত বাপ্পি ও পারভেজের শরীরের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এর জের ধরে তারা আসিফকে ছুরিকাঘাত করে। আমরা গত ৮ নভেম্বর রাতেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করি। শুনেছি, শুক্রবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় আসিফ মারা যান। ইতোমধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।

ছুরিকাঘাতে আবু বক্কর প্রকাশ আসিফ (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। আসিফ কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ঘোলপাশা ইউনিয়নের কেন্ডা গ্রামের প্রয়াত ফটিক মিয়ার ছেলে। এর আগে গত ৮ নভেম্বর আসিফ সদর দক্ষিণ উপজেলার আবদুল্লাহপুর গ্রামের শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে গেলে দুই ব্যক্তি তাকে ছুরিকাঘাত করে। শুক্রবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার পিজি হাসপাতালে মারা যান। নিহত আসিফের পরিবারের দাবি, রাব্বি প্রকাশ বাপ্পি নামে এক যুবক তার শরীরের বিভিন্নস্থানে ছুরিকাঘাতে আহত করে।
আসিফের ছোট ভাই আরাফাত হোসেন জানান, তার ভাই আসিফ দীর্ঘ বছর সৌদিআরবে ছিলেন। গত দুই মাস আগে ছুটিতে দেশে আসেন। তিনি গত ২৭ অক্টোবর জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার আবদুল্লাহপুর গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে সুমাইয়া আক্তার সুইটিকে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। গত ৮ নভেম্বর দুপুরে তিনি নববিবাহিত স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে যান। একই দিন সন্ধ্যায় শ্যালক শান্তসহ আসিফ অলির বাজারে ঘুরতে যান। কিছুক্ষণ পর পায়ে হেঁটে তারা আবদুল্লাহপুরে শ্বশুর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন। আবদুল্লাহপুর এলাকায় সাদিয়া দারুল উলুম মাদরাসার সামনে পৌঁছালে আগ থেকে ওঁৎপেতে থাকা বাপ্পি ও পারভেজ নামে দুই যুবক আমার ভাইকে একাধিক ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে সদর দক্ষিণ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার পিজি হাসপাতালে নেয়া হলে শুক্রবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। আমরা পরে জানতে পারি, বাপ্পি নামের এক যুবকের সঙ্গে আসিফের স্ত্রী সুমাইয়া আক্তার সুইটির বিয়ের আগে প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
সুইটির বাবা দেলোয়ার হোসেন বলেন, বিয়ের আগে আমার মেয়ের সঙ্গে কারো প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। আমার মেয়ে মোবাইলও ব্যবহার করতো না। আমি হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।
সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সেলিম বলেন, ঘটনার দিন নিহত আসিফ শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার সময় অভিযুক্ত বাপ্পি ও পারভেজের শরীরের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এর জের ধরে তারা আসিফকে ছুরিকাঘাত করে। আমরা গত ৮ নভেম্বর রাতেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করি। শুনেছি, শুক্রবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় আসিফ মারা যান। ইতোমধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।