চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের ৪২ কিলোমিটারের মধ্যে ৩৭ কিলোমিটারের ভারত সীমান্তবর্তী চৌদ্দগ্রাম থানা। সীমান্তবর্তী হওয়ায় ভারত থেকে মাদক পাচারের ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহৃত হয় চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন স্পট। ৫ই আগষ্টের পর বিভিন্ন প্রতিকুলতার কারণে পুলিশের সক্ষমতা কিছুটা কমে যাওয়ায় বেপরোয়া হয়ে উঠে মাদক ব্যবসায়ীরা। এতে করে নতুন করে আবারো মাদকের বিস্তার শুরু হয় ১৩টি ইউনিয়নে ও ১টি পৌরসভায়। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় সোচ্ছার হয়ে উঠে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ।
চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ মাদক বিরোধী অভিযানে গত তিন মাসে ৬৬৪ কেজি গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করেছে। এই সময়ে মাদকের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ৫৭টি মামলায় ৫৯ জন মাদক কারবারী ও মাদক সেবীকে গ্রেপ্তার করেছে। ভারত সীমান্তবর্তী ৪২ কিলোমিটার মহাসড়কের এই উপজেলায় এপ্রিল, মে, জুন (২৯) মাসের মধ্যে মে মাসে সব চাইতে বেশি মাদকদ্রব্য উদ্ধার হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, তিন মাসে গাঁজা ছাড়াও ৪১১৯ পিস ইয়াবা, ১৬৮২ বোতল ফেন্সিডিল, ৫৯ বোতল বিদেশী মদ ও ২২ বোতল বিয়ারসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়।
থানা সূত্র জানায়, জুলাই বিপ্লবের পর প্রতিকুল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ। সীমান্তবর্তী ও মহাসড়ক এলাকায় পর্যাপ্ত সোর্স না থাকায় কম হচ্ছে মাদক বিরোধী অভিযান। বিপর্যস্ত পুলিশ ধীরে ধীরে স্বরূপে ফিরতে শুরু করেছে। জনবল ও মনোবল সংকট থাকা সত্ত্বেও মাদক বিরোধী অভিযান ধীরে ধীরে বাড়ছে। বেশিরভাগ মাদক কারবারিরা রাতে চোরাচালান করে। পর্যাপ্ত জনবল না থাকলে রাতে অভিযান চালাতে গিয়ে রয়েছে হামলার ঝুঁকি।
সূত্র আরো জানায়, চৌদ্দগ্রামে রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ছে ধীরে ধীরে। সারাদেশের ন্যায় রয়েছে কিশোর গ্যাং এর উৎপাত। সরকার পতনের পর থেকে জায়গা জমি সংক্রান্ত হামলা মামলা বেড়ে গেছে অনেকগুন। মামলা কমাতে প্রতিদিনই বসে কয়েকটি অভিযোগ নিষ্পত্তি বৈঠক। সব দিক সামাল দিয়ে নিয়মিত মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে থানা পুলিশ।
চৌদ্দগ্রাম থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হিলাল উদ্দিন আহমেদ জানান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাাজির আহমেদ খাঁনের নির্দেশে এবং এসপি সার্কেল নিশাত তাবাচ্ছুমের সার্বিক সহযোগীতায় মাদক বিরোধী অভিযানের পাশাপাশি গত ১৫ জুন থেকে ৩০ জন পর্যন্ত ১৫ দিনব্যাপী মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। দীর্ঘ মহাসড়ক এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান অভ্যাহত রয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকা ও মহাসড়কের ৪৩ কিলোমিটার রাত ৮ ঘটিকা থেকে ভোর পর্যন্ত কয়েকটি ভাগে পুলিশের টহল থাকে। মহাসড়কে দুর্ঘটনা, ডাকাতি, ছিনতাই রোধে নির্বিঘ্নে প্রতিটি যাত্রীর নিরাপদে যাতায়াত নিশ্চিতে এবং মাদক প্রতিরোধ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ।
ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের ৪২ কিলোমিটারের মধ্যে ৩৭ কিলোমিটারের ভারত সীমান্তবর্তী চৌদ্দগ্রাম থানা। সীমান্তবর্তী হওয়ায় ভারত থেকে মাদক পাচারের ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহৃত হয় চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন স্পট। ৫ই আগষ্টের পর বিভিন্ন প্রতিকুলতার কারণে পুলিশের সক্ষমতা কিছুটা কমে যাওয়ায় বেপরোয়া হয়ে উঠে মাদক ব্যবসায়ীরা। এতে করে নতুন করে আবারো মাদকের বিস্তার শুরু হয় ১৩টি ইউনিয়নে ও ১টি পৌরসভায়। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় সোচ্ছার হয়ে উঠে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ।
চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ মাদক বিরোধী অভিযানে গত তিন মাসে ৬৬৪ কেজি গাঁজাসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করেছে। এই সময়ে মাদকের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে ৫৭টি মামলায় ৫৯ জন মাদক কারবারী ও মাদক সেবীকে গ্রেপ্তার করেছে। ভারত সীমান্তবর্তী ৪২ কিলোমিটার মহাসড়কের এই উপজেলায় এপ্রিল, মে, জুন (২৯) মাসের মধ্যে মে মাসে সব চাইতে বেশি মাদকদ্রব্য উদ্ধার হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, তিন মাসে গাঁজা ছাড়াও ৪১১৯ পিস ইয়াবা, ১৬৮২ বোতল ফেন্সিডিল, ৫৯ বোতল বিদেশী মদ ও ২২ বোতল বিয়ারসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়।
থানা সূত্র জানায়, জুলাই বিপ্লবের পর প্রতিকুল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ। সীমান্তবর্তী ও মহাসড়ক এলাকায় পর্যাপ্ত সোর্স না থাকায় কম হচ্ছে মাদক বিরোধী অভিযান। বিপর্যস্ত পুলিশ ধীরে ধীরে স্বরূপে ফিরতে শুরু করেছে। জনবল ও মনোবল সংকট থাকা সত্ত্বেও মাদক বিরোধী অভিযান ধীরে ধীরে বাড়ছে। বেশিরভাগ মাদক কারবারিরা রাতে চোরাচালান করে। পর্যাপ্ত জনবল না থাকলে রাতে অভিযান চালাতে গিয়ে রয়েছে হামলার ঝুঁকি।
সূত্র আরো জানায়, চৌদ্দগ্রামে রাজনৈতিক উত্তাপ বাড়ছে ধীরে ধীরে। সারাদেশের ন্যায় রয়েছে কিশোর গ্যাং এর উৎপাত। সরকার পতনের পর থেকে জায়গা জমি সংক্রান্ত হামলা মামলা বেড়ে গেছে অনেকগুন। মামলা কমাতে প্রতিদিনই বসে কয়েকটি অভিযোগ নিষ্পত্তি বৈঠক। সব দিক সামাল দিয়ে নিয়মিত মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে থানা পুলিশ।
চৌদ্দগ্রাম থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হিলাল উদ্দিন আহমেদ জানান, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নাাজির আহমেদ খাঁনের নির্দেশে এবং এসপি সার্কেল নিশাত তাবাচ্ছুমের সার্বিক সহযোগীতায় মাদক বিরোধী অভিযানের পাশাপাশি গত ১৫ জুন থেকে ৩০ জন পর্যন্ত ১৫ দিনব্যাপী মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। দীর্ঘ মহাসড়ক এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান অভ্যাহত রয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকা ও মহাসড়কের ৪৩ কিলোমিটার রাত ৮ ঘটিকা থেকে ভোর পর্যন্ত কয়েকটি ভাগে পুলিশের টহল থাকে। মহাসড়কে দুর্ঘটনা, ডাকাতি, ছিনতাই রোধে নির্বিঘ্নে প্রতিটি যাত্রীর নিরাপদে যাতায়াত নিশ্চিতে এবং মাদক প্রতিরোধ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ।