বিয়ে বাড়িতে আনন্দ পরিনত হলো বিষাদে
চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিয়ে বাড়ির ঝিলিক বাতির বিদ্যুতস্পৃষ্টে হয়ে ইকরা (৬) নামের এক শিশু নিহত হয়েছেন।
ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শুক্রবার রাতে কুঞ্জশ্রীপুর নিহতের চাচাতো বোনের বিয়ে বাড়িতে।
নিহত শিশু উপজেলা আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জশ্রীপুর গ্রামের মাহাবুবল হকের মেয়ে। শনিবার দুপুরে তথ্যটি নিশ্চিত করেন থানার এস আই তারেক হোসেন।
প্রতিবেশী আরিফ হোসেন জানান, চাচাতো বোন মিরজানার বিয়ে উৎসব চলছিল শুক্রবার । বিয়ের আয়োজনকে সুন্দর করতে বাড়িতে লাল নীল ঝিলিক বাতি বিদ্যুৎতে আলো জলমল করছিলো। এসময় জেঠাতো বোন শিশু ইকরা ঝিলিক বাতি ধরে অন্য শিশুদেরকে নিয়ে খেলছিলেন। হঠাৎ বিদ্যুতস্পৃষ্টে হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরেন শিশু ইকরা। স্থানীয় তাকে উদ্ধার করে ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ফেনী সদর হাসপাতালে জরুরী বিভাগে চিকিৎসক জানান, বিদ্যুতস্পৃষ্টে শিশুটি হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মারা যায়।
চৌদ্দগ্রাম থানার এসআই তারেক হোসেন জানান, বিদ্যুতস্পৃষ্টে নিহত শিশু মারা যাওয়ার ঘটনা পরিবার কোন অভিযোগ নাই। তাই বিনা ময়নাতদন্তের লাশ দাফন করবেন।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বিয়ে বাড়ির ঝিলিক বাতির বিদ্যুতস্পৃষ্টে হয়ে ইকরা (৬) নামের এক শিশু নিহত হয়েছেন।
ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শুক্রবার রাতে কুঞ্জশ্রীপুর নিহতের চাচাতো বোনের বিয়ে বাড়িতে।
নিহত শিশু উপজেলা আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জশ্রীপুর গ্রামের মাহাবুবল হকের মেয়ে। শনিবার দুপুরে তথ্যটি নিশ্চিত করেন থানার এস আই তারেক হোসেন।
প্রতিবেশী আরিফ হোসেন জানান, চাচাতো বোন মিরজানার বিয়ে উৎসব চলছিল শুক্রবার । বিয়ের আয়োজনকে সুন্দর করতে বাড়িতে লাল নীল ঝিলিক বাতি বিদ্যুৎতে আলো জলমল করছিলো। এসময় জেঠাতো বোন শিশু ইকরা ঝিলিক বাতি ধরে অন্য শিশুদেরকে নিয়ে খেলছিলেন। হঠাৎ বিদ্যুতস্পৃষ্টে হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরেন শিশু ইকরা। স্থানীয় তাকে উদ্ধার করে ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ফেনী সদর হাসপাতালে জরুরী বিভাগে চিকিৎসক জানান, বিদ্যুতস্পৃষ্টে শিশুটি হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই মারা যায়।
চৌদ্দগ্রাম থানার এসআই তারেক হোসেন জানান, বিদ্যুতস্পৃষ্টে নিহত শিশু মারা যাওয়ার ঘটনা পরিবার কোন অভিযোগ নাই। তাই বিনা ময়নাতদন্তের লাশ দাফন করবেন।