চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ আবাসন প্রকল্পের আওতায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ও গৃহ হারানো ১০টি পরিবার ঘর উপহার পেয়েছে।
বুধবার ( ৩০ এপ্রিল) সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনী ও নোয়াখালী জেলার দরিদ্র ও গৃহহীন মানুষের নিজ বসতভিটায় উপহার প্রদানের বিশেষ আবাসন নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ঘোলপাশা ইউনিয়নের কোমাল্লা গ্রামের উপকারভোগী মোঃ আলম মিয়ার বাড়ির সামনে থেকে অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আরও যুক্ত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীরপ্রতিক ও সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান।
২০২৪ সালের আগস্টের ভয়াবহ বন্যায় দেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্থ চারটি জেলার গৃহহীনদের মাঝে ৩০০টি ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর মধ্যে কুমিল্লার ৬টি উপজেলার ৭০টি ঘরের চাবি পরিবারে কাছে হস্তান্তর করা হয়। ৬টি উপজেলার মধ্যে চৌদ্দগ্রামে ১০, বুড়িচংয়ে ২৯টি, ব্রাহ্মণপাড়ায় ১০টি, সদর দক্ষিণে ৬, মনোহরগঞ্জে ১০ ও নাঙ্গলকোটে ৫টি পরিবার ঘর পেয়েছে। জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সেনাবাহিনীর ২৪ ও ৩৩ পদাতিক ডিভিশন এসব গৃহনির্মাণ বাস্তবায়ন করেন।
উপজেলার ঘোলপাশা ইউনিয়নের কোমাল্লায় ঘর ও চাবি হস্তান্তর উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিরুল কায়সার, ২৪ পদাতিক বিগ্রেডের কমান্ডার জেনারেল মো: এনামুল হক পিএসসি, ২৩ বীরের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোঃ মাহমুদুল হাসান পিএসসি, ৫ সিগন্যাল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে: কর্নেল মোঃ খবির হোসেন তালুকদার, কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদ চৌধুরী, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জামাল হোসেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাকিয়া সরওয়ার লিমা, চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ, ৪৪ পদাতিক ব্রিগ্রেডের মেজর আদম আল ফারুক, চৌদ্দগ্রাম সেনা ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন মোঃ বোরহান উদ্দিন, ওয়ারেন্ট অফিসার মোঃ এহসান প্রমুখ।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার উপহার পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হয়ে উঠেন কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রামের ১০উপকারভোগী। উপকার ভোগীরা বলেন, বন্যার সময়ে বাড়িঘর হারিয়ে আমরা অসহায় হয়ে পড়ি। এরই মধ্যে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের ঘর উপহার দিবেন মর্মে খবর পাই। আজ ঘরগুলো পেয়ে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। ঘরগুলো নির্মাণ কাজের সময় সেনাবাহিনী সকাল বিকাল খোঁজখবর নেন।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় প্রধান উপদেষ্টার আবাসন প্রকল্পের ঘর উপহার পাওয়া উপকারভোগীরা হলেন: ঘোলপাশা ইউনিয়নের কোমাল্লা গ্রামের মোঃ আলম, উজানমুড়ী গ্রামের মানছুরা বেগম, রাজেন্দ্রপুর গ্রামের জাফর আহম্মদ, রাঙ্গামাটিয়া গ্রামের নাছিমা বেগম, গুনবতীর আকদিয়া গ্রামের শাহ আলম, কালিকাপুরের কিং ছুপুয়া গ্রামের আবুল হাশেম, পৌরসভার নাটাপাড়া গ্রামের খোরশেদ আলম, বাতিসার সোনাপুর গ্রামের আব্দুল জলিল, জগন্নাথদিঘীর বরদৈন গ্রামের রহিমা বেগম, নারায়নকরা গ্রামের কুলছুমা বেগম।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ আবাসন প্রকল্পের আওতায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ও গৃহ হারানো ১০টি পরিবার ঘর উপহার পেয়েছে।
বুধবার ( ৩০ এপ্রিল) সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনী ও নোয়াখালী জেলার দরিদ্র ও গৃহহীন মানুষের নিজ বসতভিটায় উপহার প্রদানের বিশেষ আবাসন নির্মাণ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ঘোলপাশা ইউনিয়নের কোমাল্লা গ্রামের উপকারভোগী মোঃ আলম মিয়ার বাড়ির সামনে থেকে অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আরও যুক্ত ছিলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীরপ্রতিক ও সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান।
২০২৪ সালের আগস্টের ভয়াবহ বন্যায় দেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্থ চারটি জেলার গৃহহীনদের মাঝে ৩০০টি ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর মধ্যে কুমিল্লার ৬টি উপজেলার ৭০টি ঘরের চাবি পরিবারে কাছে হস্তান্তর করা হয়। ৬টি উপজেলার মধ্যে চৌদ্দগ্রামে ১০, বুড়িচংয়ে ২৯টি, ব্রাহ্মণপাড়ায় ১০টি, সদর দক্ষিণে ৬, মনোহরগঞ্জে ১০ ও নাঙ্গলকোটে ৫টি পরিবার ঘর পেয়েছে। জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সেনাবাহিনীর ২৪ ও ৩৩ পদাতিক ডিভিশন এসব গৃহনির্মাণ বাস্তবায়ন করেন।
উপজেলার ঘোলপাশা ইউনিয়নের কোমাল্লায় ঘর ও চাবি হস্তান্তর উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ আমিরুল কায়সার, ২৪ পদাতিক বিগ্রেডের কমান্ডার জেনারেল মো: এনামুল হক পিএসসি, ২৩ বীরের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল মোঃ মাহমুদুল হাসান পিএসসি, ৫ সিগন্যাল ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে: কর্নেল মোঃ খবির হোসেন তালুকদার, কুমিল্লা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদ চৌধুরী, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ জামাল হোসেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাকিয়া সরওয়ার লিমা, চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ, ৪৪ পদাতিক ব্রিগ্রেডের মেজর আদম আল ফারুক, চৌদ্দগ্রাম সেনা ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন মোঃ বোরহান উদ্দিন, ওয়ারেন্ট অফিসার মোঃ এহসান প্রমুখ।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার উপহার পেয়ে খুশিতে আত্মহারা হয়ে উঠেন কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রামের ১০উপকারভোগী। উপকার ভোগীরা বলেন, বন্যার সময়ে বাড়িঘর হারিয়ে আমরা অসহায় হয়ে পড়ি। এরই মধ্যে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের ঘর উপহার দিবেন মর্মে খবর পাই। আজ ঘরগুলো পেয়ে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। ঘরগুলো নির্মাণ কাজের সময় সেনাবাহিনী সকাল বিকাল খোঁজখবর নেন।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় প্রধান উপদেষ্টার আবাসন প্রকল্পের ঘর উপহার পাওয়া উপকারভোগীরা হলেন: ঘোলপাশা ইউনিয়নের কোমাল্লা গ্রামের মোঃ আলম, উজানমুড়ী গ্রামের মানছুরা বেগম, রাজেন্দ্রপুর গ্রামের জাফর আহম্মদ, রাঙ্গামাটিয়া গ্রামের নাছিমা বেগম, গুনবতীর আকদিয়া গ্রামের শাহ আলম, কালিকাপুরের কিং ছুপুয়া গ্রামের আবুল হাশেম, পৌরসভার নাটাপাড়া গ্রামের খোরশেদ আলম, বাতিসার সোনাপুর গ্রামের আব্দুল জলিল, জগন্নাথদিঘীর বরদৈন গ্রামের রহিমা বেগম, নারায়নকরা গ্রামের কুলছুমা বেগম।