চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে স্ত্রীর ডিভোর্স লেটার পেয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন আজিজুল হক রবিন নামের এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে উজিরপুর ইউনিয়নের জগমোহনপুর গ্রামে। গতকাল রোববার পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। তিনি একই গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজিজুল হক রবিন আট বছর পূর্বে পার্শ্ববর্তী সদর দক্ষিণ উপজেলার গোয়ালগাঁও গ্রামের নাছিমা আক্তারকে বিয়ে করেন। তাদের দাম্পত্য জীবনে জান্নাত আরা নামের ছয় বছর বয়সী এক মেয়ে সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকে পরকীয়া সন্দেহে উভয়ের ঝগড়া লেগে থাকত। ঝগড়ার জের ধরে ছয় মাস আগে নাছিমা আক্তার একমাত্র সন্তানকে রেখে বাবার বাড়িতে চলে যান। দুই মাস আগে নাছিমা আক্তার স্বামী আজিজুল হক রবিনের ঠিকানায় ডিভোর্স লেটার পাঠান। পরিবারের লোকজন আজিজুল হক রবিনকে বিষয়টি অবগত করেননি। আজিজুল হক রবিন ঈদের ছুটি শেষে গার্মেন্টসে চাকরিতে যোগদানের পরিচয়পত্র খুঁজতে গিয়ে ডিভোর্স লেটার দেখতে পান। এরপর থেকে তার মন খারাপ হয়ে যায়। শনিবার বিকেল থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। এরপর রোববার সকালে বাড়ির পাশের একটি গাছে তার লাশ ঝুলতে দেখা যায়।
আজিজুল হক রবিনের ভাই আশরাফুল ইসলাম শাওন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভাই রবিনের সাথে ভাবী নাছিমা আক্তারের ঝগড়া চলছিল। এরই জের ধরে ছয় মাস আগে নাছিমা আক্তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। দুই মাস আগে ডিভোর্স লেটার পাঠায় নাছিমা আক্তার। বিষয়টি পরিবারের পক্ষ থেকে গোপন রাখলেও দুইদিন আগে তিনি ডিভোর্স লেটারটি দেখে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ জানান, আজিজুল হক রবিনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। ময়নাতদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে স্ত্রীর ডিভোর্স লেটার পেয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন আজিজুল হক রবিন নামের এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে উজিরপুর ইউনিয়নের জগমোহনপুর গ্রামে। গতকাল রোববার পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। তিনি একই গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজিজুল হক রবিন আট বছর পূর্বে পার্শ্ববর্তী সদর দক্ষিণ উপজেলার গোয়ালগাঁও গ্রামের নাছিমা আক্তারকে বিয়ে করেন। তাদের দাম্পত্য জীবনে জান্নাত আরা নামের ছয় বছর বয়সী এক মেয়ে সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকে পরকীয়া সন্দেহে উভয়ের ঝগড়া লেগে থাকত। ঝগড়ার জের ধরে ছয় মাস আগে নাছিমা আক্তার একমাত্র সন্তানকে রেখে বাবার বাড়িতে চলে যান। দুই মাস আগে নাছিমা আক্তার স্বামী আজিজুল হক রবিনের ঠিকানায় ডিভোর্স লেটার পাঠান। পরিবারের লোকজন আজিজুল হক রবিনকে বিষয়টি অবগত করেননি। আজিজুল হক রবিন ঈদের ছুটি শেষে গার্মেন্টসে চাকরিতে যোগদানের পরিচয়পত্র খুঁজতে গিয়ে ডিভোর্স লেটার দেখতে পান। এরপর থেকে তার মন খারাপ হয়ে যায়। শনিবার বিকেল থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। এরপর রোববার সকালে বাড়ির পাশের একটি গাছে তার লাশ ঝুলতে দেখা যায়।
আজিজুল হক রবিনের ভাই আশরাফুল ইসলাম শাওন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ভাই রবিনের সাথে ভাবী নাছিমা আক্তারের ঝগড়া চলছিল। এরই জের ধরে ছয় মাস আগে নাছিমা আক্তার বাবার বাড়িতে চলে যায়। দুই মাস আগে ডিভোর্স লেটার পাঠায় নাছিমা আক্তার। বিষয়টি পরিবারের পক্ষ থেকে গোপন রাখলেও দুইদিন আগে তিনি ডিভোর্স লেটারটি দেখে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হিলাল উদ্দিন আহমেদ জানান, আজিজুল হক রবিনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। ময়নাতদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।