নিজস্ব প্রতিবেদক, দাউদকান্দি
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ২৩ মামলার আসামি আবদুল্লাহ আল মামুন ওরফে মামুন সম্রাটকে (৪৩) হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে একটি মামলা হয়েছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় নিহত মামুনের স্ত্রী হাজেরা বেগম বাদী হয়ে দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে নিহত ব্যক্তির দ্বিতীয় স্ত্রীকে সাক্ষী করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, মামুনকে হত্যার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী মুক্তা আক্তার, মুক্তার বড় বোন সুমী আক্তার, ছোট বোন জান্নাত আক্তার, কক্সবাজারের রোজ গার্ডেন আবাসিক হোটেলের ব্যবস্থাপক এবং দাউদকান্দির মালিখিল গ্রামের বাসিন্দা আবু সাইদকে। পরে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
দাউদকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুনায়েদ চৌধুরী বলেন, নিহত ব্যক্তির স্ত্রী অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করেছেন। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, হত্যাকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল সার্বক্ষণিক মাঠে কাজ করছে।
পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, নিহত মামুনের বিরুদ্ধে দাউদকান্দি ও তিতাস থানায় হত্যা, ধর্ষণ, মাদক সেবন, মাদক বিক্রি, অপহরণ, চাঁদাবাজি এবং একটি কিশোর গ্যাং পরিচালনাসহ বিভিন্ন অভিযোগে ২৩টি মামলা রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (২৫ জুলাই) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর বাসস্ট্যান্ড (মোড়ে) দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
মামুন কুমিল্লার তিতাস উপজেলার শোলাকান্দি গ্রামের মোশারফ হোসেন (মুকবুল) ও হাওয়া আক্তার দম্পতির ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে দাউদকান্দি ও তিতাসে হত্যা, মাদক, অপহরণ, দস্যুতা ও অস্ত্র আইনে ২৩টি মামলা রয়েছে। তিনি প্রতিটি মামলায় জামিনে ছিলেন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের পর গত শনিবার বিকেলে তাঁকে দাফন করা হয়।
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ২৩ মামলার আসামি আবদুল্লাহ আল মামুন ওরফে মামুন সম্রাটকে (৪৩) হত্যার ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে একটি মামলা হয়েছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় নিহত মামুনের স্ত্রী হাজেরা বেগম বাদী হয়ে দাউদকান্দি মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এতে নিহত ব্যক্তির দ্বিতীয় স্ত্রীকে সাক্ষী করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, মামুনকে হত্যার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী মুক্তা আক্তার, মুক্তার বড় বোন সুমী আক্তার, ছোট বোন জান্নাত আক্তার, কক্সবাজারের রোজ গার্ডেন আবাসিক হোটেলের ব্যবস্থাপক এবং দাউদকান্দির মালিখিল গ্রামের বাসিন্দা আবু সাইদকে। পরে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
দাউদকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুনায়েদ চৌধুরী বলেন, নিহত ব্যক্তির স্ত্রী অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করেছেন। ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, হত্যাকারীদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল সার্বক্ষণিক মাঠে কাজ করছে।
পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, নিহত মামুনের বিরুদ্ধে দাউদকান্দি ও তিতাস থানায় হত্যা, ধর্ষণ, মাদক সেবন, মাদক বিক্রি, অপহরণ, চাঁদাবাজি এবং একটি কিশোর গ্যাং পরিচালনাসহ বিভিন্ন অভিযোগে ২৩টি মামলা রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (২৫ জুলাই) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর বাসস্ট্যান্ড (মোড়ে) দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
মামুন কুমিল্লার তিতাস উপজেলার শোলাকান্দি গ্রামের মোশারফ হোসেন (মুকবুল) ও হাওয়া আক্তার দম্পতির ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে দাউদকান্দি ও তিতাসে হত্যা, মাদক, অপহরণ, দস্যুতা ও অস্ত্র আইনে ২৩টি মামলা রয়েছে। তিনি প্রতিটি মামলায় জামিনে ছিলেন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্তের পর গত শনিবার বিকেলে তাঁকে দাফন করা হয়।