দেবীদ্বার প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবীদ্বারে ছাত্রদল সদস্য সৌরভের উপর হামলাকারী কিশোরগ্যাং সদস্যদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। এসময় সৌরভের পরিবারের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল রোববার সকাল ১১টায় দেবীদ্বার উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে দেবীদ্বারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নিউমার্কেট স্বাধীনতা স্তম্ভের পাদদেশে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শেষ হয়। আহত সাজ্জাদ হোসেন সৌরভ(২১) দেবীদ্বার পৌর ছোট আলমপুর গ্রামের মোঃ সাব্বির হোসেন ছবির এর ছেলে এবং দেবীদ্বার পৌরশাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, আহত সৌরভের বাবা মোঃ সাব্বির হোসেন ছবির, সৌরভের চাচা মোঃ সুমন মিয়া, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক নাহিদুল ইসলাম, দেবীদ্বার উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব নাজমুল হাসান, ছাত্র সংগঠক সিয়াম আহমেদ, ছাত্রদল নেতা নাজমুল হোসেন, মাহাদী হাসান প্রমুখ।
বক্তারা সৌরভের উপর হামলাকারী কিশোরগ্যাং সদস্যদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। এবং একই সাথে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, যেসব রাজনৈতিক দল তাদের ক্ষমতার প্রভাব বিস্তর করতে এই কিশোর গ্যাংদের সহযোগিতা ও উৎসাহ দিবেন, তাদের রুখতে প্রয়োজনে ছাত্রজনতা মিলে আবারো মাঠে নামবে। এসময় দেবীদ্বারকে শান্তিপূর্ণ রাখতে দেবীদ্বারে কিশোরগ্যাং সদস্যদের শক্ত হাতে দমন করতে প্রসাশনের নিকট উদাত্ত আহবান জানিয়েছেন বক্তারা।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় দেবীদ্বারে কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দেশীয় অস্ত্র চাপাতির কুুপের আঘাতে গুরুতর আহত হয় মো. সাজ্জাত হোসেন সৌরভ(২১)। পরে তাকে ঢাকা নিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শে অস্ত্রপাচার করা হয়। ওই ঘটনায় পুত্রকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ এনে সৌরভের বাবা সাব্বির হোসেন ছবির বাদী হয়ে শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুরে দেবীদ্বার থানায় ৮ জনকে এজহার নামীয় এবং অজ্ঞাতনামা আরো ১৪/১৫ জনসহ ২৩ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন।
এ ঘটনায় হামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে সৌরভের উপর হামলার অভিযোগে দেবীদ্বার পৌর এলাকার পোনরা (উঃ পাড়া) গ্রামের মো. আব্দুস সালামের পুত্র মো. হাসান(১৯) ও ভূষণা গ্রামের বিল্লাল হোসেনের পুত্র মো. সায়মন(২১) কে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করেছে।
মামলায় এজহার নামীয়দের মধ্যে ধরা ছোঁয়ার বাইরে এখনো পলাতক, দেবীদ্বার ওমান কাসেমের বাড়ির ভাড়াটিয়া, উপজেলার মহেশপুর গ্রামের মো. বাদল মিয়ার পুত্র মো. ফাহিম(২০), দেবীদ্বার পল্লী বিদ্যুৎ অফিস সংলগ্নের ভাড়াটিয়া ও ঘোষঘর গ্রামের মো. সুলতান মিয়ার পুত্র মো. নাঈম(২০), বারেরা চানগাজী বাড়ির ভাড়াটিয়া ও ব্রাক্ষণপাড়া উপজেলার টাকই গ্রামের মো. সাইফুল ইসলামের পুত্র আবু ইউছুফ(২০), মাছের আরতের কর্মচারী ও দেবীদ্বার পুরাতন বাজারের পিতা অজ্ঞাত, আশরাফুল ইসলাম(২০), ভূষণা গ্রামের খান বাড়ির হুমায়ুন কবিরের পুত্র রাহাত(২০), পোনরা গ্রামের উত্তর পাড়ার কামরুল হাসানের পুত্র মো. মারুফ(২০)।
এবিষয়ে দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, কিশোর গ্যাং হামলা মামলায় হাসান ও সায়মন নামের দুইজনকে গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে। অন্যান্য আসামিদের ধরতে গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত আছে।
কুমিল্লার দেবীদ্বারে ছাত্রদল সদস্য সৌরভের উপর হামলাকারী কিশোরগ্যাং সদস্যদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ছাত্র-জনতা। এসময় সৌরভের পরিবারের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল রোববার সকাল ১১টায় দেবীদ্বার উপজেলা পরিষদ চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে দেবীদ্বারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে নিউমার্কেট স্বাধীনতা স্তম্ভের পাদদেশে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শেষ হয়। আহত সাজ্জাদ হোসেন সৌরভ(২১) দেবীদ্বার পৌর ছোট আলমপুর গ্রামের মোঃ সাব্বির হোসেন ছবির এর ছেলে এবং দেবীদ্বার পৌরশাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, আহত সৌরভের বাবা মোঃ সাব্বির হোসেন ছবির, সৌরভের চাচা মোঃ সুমন মিয়া, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক নাহিদুল ইসলাম, দেবীদ্বার উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব নাজমুল হাসান, ছাত্র সংগঠক সিয়াম আহমেদ, ছাত্রদল নেতা নাজমুল হোসেন, মাহাদী হাসান প্রমুখ।
বক্তারা সৌরভের উপর হামলাকারী কিশোরগ্যাং সদস্যদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। এবং একই সাথে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, যেসব রাজনৈতিক দল তাদের ক্ষমতার প্রভাব বিস্তর করতে এই কিশোর গ্যাংদের সহযোগিতা ও উৎসাহ দিবেন, তাদের রুখতে প্রয়োজনে ছাত্রজনতা মিলে আবারো মাঠে নামবে। এসময় দেবীদ্বারকে শান্তিপূর্ণ রাখতে দেবীদ্বারে কিশোরগ্যাং সদস্যদের শক্ত হাতে দমন করতে প্রসাশনের নিকট উদাত্ত আহবান জানিয়েছেন বক্তারা।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টায় দেবীদ্বারে কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দেশীয় অস্ত্র চাপাতির কুুপের আঘাতে গুরুতর আহত হয় মো. সাজ্জাত হোসেন সৌরভ(২১)। পরে তাকে ঢাকা নিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শে অস্ত্রপাচার করা হয়। ওই ঘটনায় পুত্রকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ এনে সৌরভের বাবা সাব্বির হোসেন ছবির বাদী হয়ে শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুরে দেবীদ্বার থানায় ৮ জনকে এজহার নামীয় এবং অজ্ঞাতনামা আরো ১৪/১৫ জনসহ ২৩ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের করেন।
এ ঘটনায় হামলার পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে সৌরভের উপর হামলার অভিযোগে দেবীদ্বার পৌর এলাকার পোনরা (উঃ পাড়া) গ্রামের মো. আব্দুস সালামের পুত্র মো. হাসান(১৯) ও ভূষণা গ্রামের বিল্লাল হোসেনের পুত্র মো. সায়মন(২১) কে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করেছে।
মামলায় এজহার নামীয়দের মধ্যে ধরা ছোঁয়ার বাইরে এখনো পলাতক, দেবীদ্বার ওমান কাসেমের বাড়ির ভাড়াটিয়া, উপজেলার মহেশপুর গ্রামের মো. বাদল মিয়ার পুত্র মো. ফাহিম(২০), দেবীদ্বার পল্লী বিদ্যুৎ অফিস সংলগ্নের ভাড়াটিয়া ও ঘোষঘর গ্রামের মো. সুলতান মিয়ার পুত্র মো. নাঈম(২০), বারেরা চানগাজী বাড়ির ভাড়াটিয়া ও ব্রাক্ষণপাড়া উপজেলার টাকই গ্রামের মো. সাইফুল ইসলামের পুত্র আবু ইউছুফ(২০), মাছের আরতের কর্মচারী ও দেবীদ্বার পুরাতন বাজারের পিতা অজ্ঞাত, আশরাফুল ইসলাম(২০), ভূষণা গ্রামের খান বাড়ির হুমায়ুন কবিরের পুত্র রাহাত(২০), পোনরা গ্রামের উত্তর পাড়ার কামরুল হাসানের পুত্র মো. মারুফ(২০)।
এবিষয়ে দেবীদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, কিশোর গ্যাং হামলা মামলায় হাসান ও সায়মন নামের দুইজনকে গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে। অন্যান্য আসামিদের ধরতে গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত আছে।