দেবীদ্বার প্রতিনিধি
দেবীদ্বারে প্রেমিকের কাছে বিয়ের দাবি করায় এক নারীকে হত্যার পর ব্রিজের নিচে ফেলে রেখা যায় মহিউদ্দিন (৩৫) নামে এক পরকীয়া প্রেমিক। গতকাল সোমবার দুপুরে মহিউদ্দিন ও তাঁর সহযোগীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
প্রেমিক মহিউদ্দিন প্রেমিকা শাহনাজকে (৫২) হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দিয়েছেন। এর আগে রোববার সন্ধ্যায় মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানিগঞ্জ বাস টার্মিনালে থেকে মহিউদ্দিনকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দেবীদ্বার থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, গত বৃহস্পতিবার (৬মার্চ) দুপুর উপজেলার ইউছুফপুরে কুমিল্লা সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের একটি ব্রিজের নিচে থেকে হাত-পা ও চোখ-মুখ বাঁধা অবস্থায় শাহনাজ বেগমের মরদেহ উদ্ধার করি। এ হত্যার ঘটনায় নিহতের বড় ছেলে সবুজ বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। আমরা তথ্যপ্রযুক্তির সহায়ত মূল আসামি ও তার সহযোগীকে আটক আদালতে প্রেরণ করেছি।
শাহনাজ বেগম মুরাদনগর উপজেলার বাখরনগর গ্রামের মো. শাহ আলমের স্ত্রী। শাহনাজের এক স্বামী, চার পুত্র ও এক কন্যা রয়েছে। শাহনাজের স্বামী দীর্ঘদিন অসুস্থ হয়ে শয্যাসায়ী।
আসামির জবানবন্দীর বরাতে পুলিশ জানায়, শাহনাজ বেগম মহিউদ্দিনের সাথে বছর কয়েক আগে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে যান। তাদের দুজনেরই পরিবার রয়েছে। সম্প্রতি শাহনাজ বেগম মহিউদ্দিনকে বিয়ের জন্যে খুবই চাপাচাপি করে। চলতি সপ্তাহের মধ্যে বিয়ে না করলে মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার হুমকি দেন শাহনাজ। এতে ক্ষিপ্ত হন মহিউদ্দিন। গত বুধবার শাহনাজকে কোম্পানীগঞ্জ বাজারে ডেকে আনে সে। উঠে বসে একটি বাসে। বাসের মধ্যে বিয়ে নিয়ে কথাকাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়। এই দিন রাত ১১টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের গোপালনগর গ্যাস ফিল্ড সংলগ্ন এলাকায় শাহনাজকে নিয়ে যায় মহিউদ্দিন । সেখানে মহিউদ্দিন গাড়িতে থাকা লোহার রড দিয়ে শাহনাজের মাথায় আঘাতের পর অচেতন করে শাহনাজের পরনের শাড়ি দিয়ে তার গলায় পেচিয়ে শ্বসরোধ তাকেই করে হত্যা করে। পরে রশি দিয়ে শাহনাজের হাত-পা বেঁধে ব্রিজের নিচ ফেলে চলে যায়।
দেবীদ্বারে প্রেমিকের কাছে বিয়ের দাবি করায় এক নারীকে হত্যার পর ব্রিজের নিচে ফেলে রেখা যায় মহিউদ্দিন (৩৫) নামে এক পরকীয়া প্রেমিক। গতকাল সোমবার দুপুরে মহিউদ্দিন ও তাঁর সহযোগীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
প্রেমিক মহিউদ্দিন প্রেমিকা শাহনাজকে (৫২) হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী দিয়েছেন। এর আগে রোববার সন্ধ্যায় মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানিগঞ্জ বাস টার্মিনালে থেকে মহিউদ্দিনকে আটক করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দেবীদ্বার থানার অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, গত বৃহস্পতিবার (৬মার্চ) দুপুর উপজেলার ইউছুফপুরে কুমিল্লা সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের একটি ব্রিজের নিচে থেকে হাত-পা ও চোখ-মুখ বাঁধা অবস্থায় শাহনাজ বেগমের মরদেহ উদ্ধার করি। এ হত্যার ঘটনায় নিহতের বড় ছেলে সবুজ বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। আমরা তথ্যপ্রযুক্তির সহায়ত মূল আসামি ও তার সহযোগীকে আটক আদালতে প্রেরণ করেছি।
শাহনাজ বেগম মুরাদনগর উপজেলার বাখরনগর গ্রামের মো. শাহ আলমের স্ত্রী। শাহনাজের এক স্বামী, চার পুত্র ও এক কন্যা রয়েছে। শাহনাজের স্বামী দীর্ঘদিন অসুস্থ হয়ে শয্যাসায়ী।
আসামির জবানবন্দীর বরাতে পুলিশ জানায়, শাহনাজ বেগম মহিউদ্দিনের সাথে বছর কয়েক আগে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে যান। তাদের দুজনেরই পরিবার রয়েছে। সম্প্রতি শাহনাজ বেগম মহিউদ্দিনকে বিয়ের জন্যে খুবই চাপাচাপি করে। চলতি সপ্তাহের মধ্যে বিয়ে না করলে মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে মামলা দেয়ার হুমকি দেন শাহনাজ। এতে ক্ষিপ্ত হন মহিউদ্দিন। গত বুধবার শাহনাজকে কোম্পানীগঞ্জ বাজারে ডেকে আনে সে। উঠে বসে একটি বাসে। বাসের মধ্যে বিয়ে নিয়ে কথাকাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়। এই দিন রাত ১১টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের গোপালনগর গ্যাস ফিল্ড সংলগ্ন এলাকায় শাহনাজকে নিয়ে যায় মহিউদ্দিন । সেখানে মহিউদ্দিন গাড়িতে থাকা লোহার রড দিয়ে শাহনাজের মাথায় আঘাতের পর অচেতন করে শাহনাজের পরনের শাড়ি দিয়ে তার গলায় পেচিয়ে শ্বসরোধ তাকেই করে হত্যা করে। পরে রশি দিয়ে শাহনাজের হাত-পা বেঁধে ব্রিজের নিচ ফেলে চলে যায়।