নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা -২ (হোমনা-মেঘনা) আসন বহাল রাখার দাবিতে হোমনা উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে গতকাল শনিবার সম্মেলন হয়েছে।
বেলা ১১ টায় হোমনা পৌর সুপার মার্কেটের সামনে এ সংবাদ সম্মেলন হয়।
এতে লিখিত বক্তব্য দেন হোমনা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন।
বিএনপি সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, "নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত প্রাথমিক খসড়া আসন
পুনর্বিন্যাস তথা সীমানা পুনঃনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় হোমনা এবং মেঘনা উপজেলার অতীত ইতিহাস, প্রশাসনিক বাস্তবতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা, জনসাধারণের জীবনধারা, গণতান্ত্রিক প্রতিনিধিত্ব এবং স্থানীয় উন্নয়নের দিক বিবেচনা না করায় কমিশন অনাকাঙ্ক্ষিত সিদ্ধান্তের বিষয়ে জনসাধারণ এবং রাজনৈতিক মহলে নানা জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছে। আমরা কুমিল্লা -২ ( হোমনা- মেঘনা) চাই। আমরা হোমনা- তিতাস চাই না। একটি মীমাংসিত বিষয়কে কোন কারণ ছাড়া পরিবর্তন৷ করা হলো। অবিলম্বে ওই প্রাথমিক তালিকা প্রত্যাহার করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মোজাম্মেল হক মুকুল, পৌর বিএনপির সভাপতি ছানাউল্লাহ সরকার, সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলামসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলন করা ব্যক্তিরা সবাই বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শিক্ষক নেতা সেলিম ভূঁইয়ার অনুসারী। সেলিম ভূঁইয়া ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি কুমিল্লা -২ ( হোমনা ও মেঘনা) আসন চান। তাঁর বাড়ি মেঘনা উপজেলায়। এবার মেঘনা উপজেলাকে দাউদকান্দির সঙ্গে যুক্ত করে কুমিল্লা ১ আসন করা হয়েছে। ওই আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচন করতে চান ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন। অন্যদিকে হোমনা ও তিতাস থেকে নির্বাচন করতে চান ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। এই আসনে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচন করেন মোশাররফ। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা দিয়েছেন এবারও তিনি একই আসনে নির্বাচন করবেন।
অন্যদিকে সেলিম ভূঁইয়া এতোদিন হোমনা ও মেঘনা নিয়ে গণসংযোগ করেন, নিজের মতো করে কমিটি সাজান। কিন্তু সীমানা পুনঃনির্ধারণের কারণে তাঁর হোমনা হাতছাড়া হয়। এতে তিনি বিপাকে পড়েন। মেঘনাকে দাউদকান্দির সঙ্গে যুক্ত করায় সেলিম ভূঁইয়া বিপাকে আছেন। কারণ তিতাস উপজেলা মোশাররফের গড়া। সেখানে বিএনপির সমর্থক ও ভোটার বেশি।
অবশ্য সেলিম ভূঁইয়া জানিয়েছেন, প্রাথমিক তালিকা অবশ্যই পরিবর্তন হবে। শেষ পর্যন্ত না হলে তিনি কুমিল্লা ১ ও ২ আসনে মনোনয়ন চাইবেন। দল যে আসনে মনোনয়ন দেবে সেই আসনেই তিনি ভোট করবেন।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ওই নির্বাচন হওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
কুমিল্লা -২ (হোমনা-মেঘনা) আসন বহাল রাখার দাবিতে হোমনা উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে গতকাল শনিবার সম্মেলন হয়েছে।
বেলা ১১ টায় হোমনা পৌর সুপার মার্কেটের সামনে এ সংবাদ সম্মেলন হয়।
এতে লিখিত বক্তব্য দেন হোমনা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন।
বিএনপি সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বলেন, "নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত প্রাথমিক খসড়া আসন
পুনর্বিন্যাস তথা সীমানা পুনঃনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় হোমনা এবং মেঘনা উপজেলার অতীত ইতিহাস, প্রশাসনিক বাস্তবতা, ভৌগোলিক অখণ্ডতা, জনসাধারণের জীবনধারা, গণতান্ত্রিক প্রতিনিধিত্ব এবং স্থানীয় উন্নয়নের দিক বিবেচনা না করায় কমিশন অনাকাঙ্ক্ষিত সিদ্ধান্তের বিষয়ে জনসাধারণ এবং রাজনৈতিক মহলে নানা জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছে। আমরা কুমিল্লা -২ ( হোমনা- মেঘনা) চাই। আমরা হোমনা- তিতাস চাই না। একটি মীমাংসিত বিষয়কে কোন কারণ ছাড়া পরিবর্তন৷ করা হলো। অবিলম্বে ওই প্রাথমিক তালিকা প্রত্যাহার করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মোজাম্মেল হক মুকুল, পৌর বিএনপির সভাপতি ছানাউল্লাহ সরকার, সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলামসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলন করা ব্যক্তিরা সবাই বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শিক্ষক নেতা সেলিম ভূঁইয়ার অনুসারী। সেলিম ভূঁইয়া ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি কুমিল্লা -২ ( হোমনা ও মেঘনা) আসন চান। তাঁর বাড়ি মেঘনা উপজেলায়। এবার মেঘনা উপজেলাকে দাউদকান্দির সঙ্গে যুক্ত করে কুমিল্লা ১ আসন করা হয়েছে। ওই আসনে বিএনপি থেকে নির্বাচন করতে চান ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন। অন্যদিকে হোমনা ও তিতাস থেকে নির্বাচন করতে চান ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। এই আসনে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচন করেন মোশাররফ। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা দিয়েছেন এবারও তিনি একই আসনে নির্বাচন করবেন।
অন্যদিকে সেলিম ভূঁইয়া এতোদিন হোমনা ও মেঘনা নিয়ে গণসংযোগ করেন, নিজের মতো করে কমিটি সাজান। কিন্তু সীমানা পুনঃনির্ধারণের কারণে তাঁর হোমনা হাতছাড়া হয়। এতে তিনি বিপাকে পড়েন। মেঘনাকে দাউদকান্দির সঙ্গে যুক্ত করায় সেলিম ভূঁইয়া বিপাকে আছেন। কারণ তিতাস উপজেলা মোশাররফের গড়া। সেখানে বিএনপির সমর্থক ও ভোটার বেশি।
অবশ্য সেলিম ভূঁইয়া জানিয়েছেন, প্রাথমিক তালিকা অবশ্যই পরিবর্তন হবে। শেষ পর্যন্ত না হলে তিনি কুমিল্লা ১ ও ২ আসনে মনোনয়ন চাইবেন। দল যে আসনে মনোনয়ন দেবে সেই আসনেই তিনি ভোট করবেন।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ওই নির্বাচন হওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।