নিজস্ব প্রতিবেদক, লালমাই
কুমিল্লার লালমাইয়ে ৭৫ বছরের পুরনো একটি মন্দিরের জানালা কেটে ও দরজা ভেঙে স্বর্ণের পাদুকা ও নগদ টাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল চুরি হয়েছে। উপজেলার বেলঘর উত্তর ইউনিয়নের তিলইন গ্রামের মন্দিরে গত শুক্রবার রাতে এই ঘটনা ঘটলেও বিষয়টি জানাজানি হয় শনিবার বিকেলে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম তথ্যটি নিশ্চিত করেন। এ ঘটনায় মন্দির পরিচালনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ উজ্জ্বল কান্তি রায় লালমাই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
উজ্জ্বল কান্তি রায় বলেন, শনিবার গভীর রাতে জানালা কেটে ও দরজা ভেঙে মন্দিরে থাকা কয়েকটি ছোট বড় কাসার থালা, কাসার বাটি, ১টি পিতলের ঘণ্টা, সাড়ে তিন আনা স্বর্ণের তৈরি ২টি পাদুকা, ১ আনা ওজনের স্বর্ণের তৈরি ১টি স্বর্ণের তুলসি পাতা, নগদ ১৭হাজার টাকাসহ অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে যায় চোরেরা।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি ডা.স্বদেশ রঞ্জন রায় বলেন, আমার দাদা ৭৫ বছর আগে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছেন। আমরা তা ধরে রেখেছি, আগে এখানে বৈষ্ণব থাকতো, এখন কেউ থাকে না। প্রতি বছরে ৩ টি অনুষ্ঠানে অনেক মানুষের সমাগম হয়। এই মন্দিরে কখনো এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেনি।
লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। লালমাই থানাধীন ভূশ্চি ফাঁড়ি ইনচার্জ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। মন্দিরটি নিরিবিলি একটি এলাকায়। সেখানে নিরাপত্তার দায়িত্বেও কেউ ছিলেন না। আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি দেখছি।
কুমিল্লার লালমাইয়ে ৭৫ বছরের পুরনো একটি মন্দিরের জানালা কেটে ও দরজা ভেঙে স্বর্ণের পাদুকা ও নগদ টাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ মালামাল চুরি হয়েছে। উপজেলার বেলঘর উত্তর ইউনিয়নের তিলইন গ্রামের মন্দিরে গত শুক্রবার রাতে এই ঘটনা ঘটলেও বিষয়টি জানাজানি হয় শনিবার বিকেলে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম তথ্যটি নিশ্চিত করেন। এ ঘটনায় মন্দির পরিচালনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ উজ্জ্বল কান্তি রায় লালমাই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
উজ্জ্বল কান্তি রায় বলেন, শনিবার গভীর রাতে জানালা কেটে ও দরজা ভেঙে মন্দিরে থাকা কয়েকটি ছোট বড় কাসার থালা, কাসার বাটি, ১টি পিতলের ঘণ্টা, সাড়ে তিন আনা স্বর্ণের তৈরি ২টি পাদুকা, ১ আনা ওজনের স্বর্ণের তৈরি ১টি স্বর্ণের তুলসি পাতা, নগদ ১৭হাজার টাকাসহ অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে যায় চোরেরা।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি ডা.স্বদেশ রঞ্জন রায় বলেন, আমার দাদা ৭৫ বছর আগে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছেন। আমরা তা ধরে রেখেছি, আগে এখানে বৈষ্ণব থাকতো, এখন কেউ থাকে না। প্রতি বছরে ৩ টি অনুষ্ঠানে অনেক মানুষের সমাগম হয়। এই মন্দিরে কখনো এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটেনি।
লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহীদুল ইসলাম জানান, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। লালমাই থানাধীন ভূশ্চি ফাঁড়ি ইনচার্জ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। মন্দিরটি নিরিবিলি একটি এলাকায়। সেখানে নিরাপত্তার দায়িত্বেও কেউ ছিলেন না। আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে বিষয়টি দেখছি।