নিজস্ব প্রতিবেদক, লালমাই
শ্রেণি কার্যক্রমের সময় সেলুনে বসে আড্ডা দিচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী। বিষয়টি দেখে তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপ করেন কুমিল্লার লালমাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা। তিনি শিক্ষার্থীদের নিজের গাড়িতে করে স্কুলে পৌঁছে দেন। পরে অভিভাবকদের ফোনে বিষয়টি জানান। ইউএনওর এমন পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার পেরুল উত্তর ইউনিয়নের আটিটি বাজারে এ ঘটনা ঘটে। ওই সময় হরিশ্চর ইউনিয়ন হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের দুই শিক্ষার্থী ক্লাস ফাঁকি দিয়ে তিন কিলোমিটার দূরের ওই সেলুনে বসে আড্ডা দিচ্ছিল।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ইউপি সদস্য খন্দকার ফরিদ আহমেদ বলেন, স্কুল চলাকালীন সময়ে বাজারে ওরা আড্ডা মারে। ইউএনও মহোদয় ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তিনি দেখতে পান সেলুনে দুইস্কুল ছাত্র বসে আছে। এরপর গাড়ি থামিয়ে তিনি ছাত্রদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে ওদের গাড়িতে তুলেন।
তিনি আরও বলেন, ক্লাস ফাঁকি দেওয়া এখন নিয়মিত দৃশ্য। অভিভাবক ও শিক্ষক—উভয়েরই এ বিষয়ে আরও দায়িত্বশীল হওয়া জরুরি।
হরিশ্চর ইউনিয়ন হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ইলিয়াছ কাঞ্চন বলেন, ছেলেরা প্রথম ঘণ্টার পর কোনো অনুমতি না নিয়ে স্কুল থেকে বের হয়ে যায়। ইউএনও ম্যাডাম নিজে তাদের ফিরিয়ে দিয়ে যে বার্তা দিয়েছেন, তাতে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীরা এমন কাজ আর করবে বলে মনে হয় না।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ( ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা বলেন, ‘‘আমি আটিটি বাজার দিয়ে যাওয়ার সময় গাড়ি থেকে দুইজন স্কুল ইউনিফর্ম পরা ছাত্রকে সেলুনে দেখতে পাই। জিজ্ঞাসাবাদে তারা প্রথমে ছুটি নেওয়ার কথা বললেও পরে স্বীকার করে ক্লাস ফাঁকি দিয়েছে। তখনই তাদের স্কুলে ফিরিয়ে দেই এবং প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের তাদের প্রতি বাড়তি নজরদারির অনুরোধ করি।’’
শ্রেণি কার্যক্রমের সময় সেলুনে বসে আড্ডা দিচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী। বিষয়টি দেখে তাৎক্ষণিক হস্তক্ষেপ করেন কুমিল্লার লালমাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা। তিনি শিক্ষার্থীদের নিজের গাড়িতে করে স্কুলে পৌঁছে দেন। পরে অভিভাবকদের ফোনে বিষয়টি জানান। ইউএনওর এমন পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার পেরুল উত্তর ইউনিয়নের আটিটি বাজারে এ ঘটনা ঘটে। ওই সময় হরিশ্চর ইউনিয়ন হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের দুই শিক্ষার্থী ক্লাস ফাঁকি দিয়ে তিন কিলোমিটার দূরের ওই সেলুনে বসে আড্ডা দিচ্ছিল।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ইউপি সদস্য খন্দকার ফরিদ আহমেদ বলেন, স্কুল চলাকালীন সময়ে বাজারে ওরা আড্ডা মারে। ইউএনও মহোদয় ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তিনি দেখতে পান সেলুনে দুইস্কুল ছাত্র বসে আছে। এরপর গাড়ি থামিয়ে তিনি ছাত্রদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে ওদের গাড়িতে তুলেন।
তিনি আরও বলেন, ক্লাস ফাঁকি দেওয়া এখন নিয়মিত দৃশ্য। অভিভাবক ও শিক্ষক—উভয়েরই এ বিষয়ে আরও দায়িত্বশীল হওয়া জরুরি।
হরিশ্চর ইউনিয়ন হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ইলিয়াছ কাঞ্চন বলেন, ছেলেরা প্রথম ঘণ্টার পর কোনো অনুমতি না নিয়ে স্কুল থেকে বের হয়ে যায়। ইউএনও ম্যাডাম নিজে তাদের ফিরিয়ে দিয়ে যে বার্তা দিয়েছেন, তাতে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীরা এমন কাজ আর করবে বলে মনে হয় না।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ( ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা বলেন, ‘‘আমি আটিটি বাজার দিয়ে যাওয়ার সময় গাড়ি থেকে দুইজন স্কুল ইউনিফর্ম পরা ছাত্রকে সেলুনে দেখতে পাই। জিজ্ঞাসাবাদে তারা প্রথমে ছুটি নেওয়ার কথা বললেও পরে স্বীকার করে ক্লাস ফাঁকি দিয়েছে। তখনই তাদের স্কুলে ফিরিয়ে দেই এবং প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের তাদের প্রতি বাড়তি নজরদারির অনুরোধ করি।’’