মেঘনা প্রতিনিধি

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার রামপুর বাজারে স' মিলের আড়ালে মাদক ব্যবসা করছে একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী। ওই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ১১ বছরে অন্তত ১৩টি মামলা রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রামপুর এলাকার আবদুল মান্নান নামের এক ব্যক্তি মাদক কারবারে জড়িত বিরুদ্ধে ২০১৪ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৩টি মাদক, একটি মৎস্য আইন এবং একটি ডাকাতির মামলা রয়েছে।
সর্বশেষ ১৫ জুলাই রামপুর এলাকায় মাদক কেনা-বেচার সময় পুলিশ আবদুল মান্নান ও তাঁর ছেলে শ্যামল আবরারসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। মান্নানের স' মিলের অফিস থেকে জব্দ করা হয় ৬০ পিস ইয়াবা, দুই কেজি গাঁজা ও ৭০ হাজার টাকা। ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয়দের সামনে এসআই সুদীপ্ত শাহীন ও এএসআই মো. রাসেল জব্দ তালিকা প্রস্তুত করেন। পরবর্তীতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়।
এদিকে, জামিনে বের হওয়ার পরপরই মান্নান পরিবার দুই পুলিশের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্য, চাঁদাবাজির অভিযোগ তোলেন। এসব অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, এসআই সুদীপ্ত শাহীন ও এএসআই মো. রাসেল মান্নানের দোকান থেকে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা, তিনটি মোবাইল নিয়ে গেছেন এবং তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্য, আবদুল মান্নান ও তাঁর পরিবার মাদক কারবারে জড়িত। তাঁরা এলাকার ক্ষতি করছেন।
এসআই সুদীপ্ত শাহীন বলেন, মাদক, জুয়া ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কাজ করি বলেই রামপুর বাজারের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আবদুল মান্নান আমার বিরুদ্ধে বানোয়াট সংবাদ প্রচার করছে। আমি কোনো চাঁদাবাজি বা মিথ্যা মামলা দিয়ে থাকি, এমন একটি প্রমাণও দেখাতে পারবে না। থানায় যোগদানের পর থেকেই আমি তাদের মাদক ব্যবসার প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছি, তাই তারা অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব।
এ বিষয়ে জানতে আবদুল মান্নানের সঙ্গে একাধিক বার ফোন করা হলেও তাঁর ব্যবহৃত মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে রামপুর বাজারের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে, মাদক ব্যবসা বন্ধ হওয়া দরকার।

কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার রামপুর বাজারে স' মিলের আড়ালে মাদক ব্যবসা করছে একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী। ওই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ১১ বছরে অন্তত ১৩টি মামলা রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রামপুর এলাকার আবদুল মান্নান নামের এক ব্যক্তি মাদক কারবারে জড়িত বিরুদ্ধে ২০১৪ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৩টি মাদক, একটি মৎস্য আইন এবং একটি ডাকাতির মামলা রয়েছে।
সর্বশেষ ১৫ জুলাই রামপুর এলাকায় মাদক কেনা-বেচার সময় পুলিশ আবদুল মান্নান ও তাঁর ছেলে শ্যামল আবরারসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। মান্নানের স' মিলের অফিস থেকে জব্দ করা হয় ৬০ পিস ইয়াবা, দুই কেজি গাঁজা ও ৭০ হাজার টাকা। ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয়দের সামনে এসআই সুদীপ্ত শাহীন ও এএসআই মো. রাসেল জব্দ তালিকা প্রস্তুত করেন। পরবর্তীতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়।
এদিকে, জামিনে বের হওয়ার পরপরই মান্নান পরিবার দুই পুলিশের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্য, চাঁদাবাজির অভিযোগ তোলেন। এসব অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, এসআই সুদীপ্ত শাহীন ও এএসআই মো. রাসেল মান্নানের দোকান থেকে ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা, তিনটি মোবাইল নিয়ে গেছেন এবং তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দাদের ভাষ্য, আবদুল মান্নান ও তাঁর পরিবার মাদক কারবারে জড়িত। তাঁরা এলাকার ক্ষতি করছেন।
এসআই সুদীপ্ত শাহীন বলেন, মাদক, জুয়া ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে কাজ করি বলেই রামপুর বাজারের চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আবদুল মান্নান আমার বিরুদ্ধে বানোয়াট সংবাদ প্রচার করছে। আমি কোনো চাঁদাবাজি বা মিথ্যা মামলা দিয়ে থাকি, এমন একটি প্রমাণও দেখাতে পারবে না। থানায় যোগদানের পর থেকেই আমি তাদের মাদক ব্যবসার প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছি, তাই তারা অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব।
এ বিষয়ে জানতে আবদুল মান্নানের সঙ্গে একাধিক বার ফোন করা হলেও তাঁর ব্যবহৃত মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে রামপুর বাজারের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে, মাদক ব্যবসা বন্ধ হওয়া দরকার।