মুরাদনগর রণক্ষেত্র
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার মুরাদনগরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে হামলা, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় দুই পক্ষ, পুলিশ ও সাংবাদিকসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন । গতকাল বুধবার বিকেলে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা সদরে এ হামলা ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটনা ঘটে।
আজ বুধবার বিকেলে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সদরের আল্লাহু চত্বরে আসিফ মাহমুদের সমর্থকরা বিক্ষোভ নিয়ে সমাবেশে জমায়েত হন। এ সময় সমাবেশকে লক্ষ্য করে পার্শ্ববর্তী জেলা পরিষদের মার্কেট থেকে বেশ কয়েকটি ইট, পাটকেল ছোড়া হয়। এরপরই দুইপক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়।
আসিফ মাহমুদের পক্ষের অ্যাডভোকেট ওবায়দুল হক বলেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপির লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। মিছিল নিয়ে আসার পর পরে শত শত ঈদ পাটকেল ছুড়ে তারা আমাদের ধাওয়া দিতে থাকে। এ সময় অর্ধশতাধিক সমর্থক আহত হয়।
এ বিষয়ে কায়কোবাদের সমর্থক মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন বলেন, আমরা প্রতিদিনই কর্মসূচি পালন করছিলাম। আমাদের ছেলেরা হামলা করেনি, বরং তাদের হামলা প্রতিরোধ করেছে। আমরা বিএনপি অফিসে অবস্থান করছিলাম। তারা ঢিল দিয়ে প্রথমে হামলা করে। আমাদের অন্তত ১৫জন জন আহত হয়েছেন।
কুমিল্লার মুরাদনগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আমিন কাদের খান বলেন, মুরাদনগর সদরে এনসিপির সমর্থনের একটি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ চলছিল। এ সময় পাশে অবস্থানকৃত কিছু লোক বিনা উসকানিতে ইট পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এরপরে দুইপক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাজ করে। এছাড়াও যারা এ হামলার সাথে ইন্ধনদাতা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কুমিল্লার মুরাদনগরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে হামলা, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় দুই পক্ষ, পুলিশ ও সাংবাদিকসহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন । গতকাল বুধবার বিকেলে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা সদরে এ হামলা ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটনা ঘটে।
আজ বুধবার বিকেলে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সদরের আল্লাহু চত্বরে আসিফ মাহমুদের সমর্থকরা বিক্ষোভ নিয়ে সমাবেশে জমায়েত হন। এ সময় সমাবেশকে লক্ষ্য করে পার্শ্ববর্তী জেলা পরিষদের মার্কেট থেকে বেশ কয়েকটি ইট, পাটকেল ছোড়া হয়। এরপরই দুইপক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়।
আসিফ মাহমুদের পক্ষের অ্যাডভোকেট ওবায়দুল হক বলেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপির লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। মিছিল নিয়ে আসার পর পরে শত শত ঈদ পাটকেল ছুড়ে তারা আমাদের ধাওয়া দিতে থাকে। এ সময় অর্ধশতাধিক সমর্থক আহত হয়।
এ বিষয়ে কায়কোবাদের সমর্থক মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন বলেন, আমরা প্রতিদিনই কর্মসূচি পালন করছিলাম। আমাদের ছেলেরা হামলা করেনি, বরং তাদের হামলা প্রতিরোধ করেছে। আমরা বিএনপি অফিসে অবস্থান করছিলাম। তারা ঢিল দিয়ে প্রথমে হামলা করে। আমাদের অন্তত ১৫জন জন আহত হয়েছেন।
কুমিল্লার মুরাদনগর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আমিন কাদের খান বলেন, মুরাদনগর সদরে এনসিপির সমর্থনের একটি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ চলছিল। এ সময় পাশে অবস্থানকৃত কিছু লোক বিনা উসকানিতে ইট পাটকেল নিক্ষেপ শুরু করেন। এরপরে দুইপক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাজ করে। এছাড়াও যারা এ হামলার সাথে ইন্ধনদাতা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।