নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার মুরাদনগরে জোরপূর্বক ভয় দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক প্রোগ্রামে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে মুরাদনগরের অন্তত ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। গতকাল রোববার উপজেলার আল্লাহ চত্বরে এ কর্মসূচি করে শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে কাজী নোমান আহমেদ ডিগ্রি কলেজ, মুরাদনগর ডিআর হাইস্কুল, নুরুন্নাহার গার্লস হাইস্কুল, কোম্পানীগঞ্জ বদিউল আলম কলেজ, বদিউল আলম স্কুল, কোরেপাড় বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, ভুবনঘর বাতেন সরকার উচ্চ বিদ্যালয়, হায়দ্রাবাদ সামশুল হক কলেজ, চাপিতলা অজিফা খাতুন স্কুল এন্ড কলেজ, শ্রীকাইল সরকারি কলেজ, বাঁশকাইট ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া কলেজ, ঘোরাষাল মাদ্রাসাসহ মুরাদনগর উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা।
প্রতিবাদ মিছিল শেষে বিক্ষোভ সমাবেশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেয়। প্রোগ্রামে বক্তব্য রাখেন কাজী নোমান আহম্মেদ ডিগ্রি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী মোসা. রোবাইয়া আক্তার জুনু, আমেনা আক্তারসহ অনেকে।
শিক্ষার্থীরা বক্তব্যে বলেন, গত ৩০ এপ্রিল আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাজী নোমান আহম্মেদ ডিগ্রি কলেজের কিছু শিক্ষার্থীকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে উপস্থিত থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার পদত্যাগের দাবি জানানো হয়। যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও বিভ্রান্তিকর। আমরা স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, ওই কর্মসূচির সাথে আমাদের কলেজের শিক্ষার্থীদের কোনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্পৃক্ততা ছিল না। আমাদেরকে প্রকৃত ঘটনা গোপন রেখে ভুল তথ্য দিয়ে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়।
আমরা শিক্ষার্থী, আমাদের উদ্দেশ্য হলো শিক্ষা অর্জন। কোনো ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলের স্বার্থে ব্যবহৃত হওয়া নয়। তাই, আমরা সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাই শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। আমরা চাই, আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হোক রাজনীতিমুক্ত ও নিরাপদ শিক্ষার স্থান।
যেখানে সেদিন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার পদত্যাগ দাবি করা হয়েছিল, আমরা পরিষ্কারভাবে বলছি, মুরাদনগরের সাধারণ শিক্ষার্থীরা কখনোই তার পদত্যাগ চায়নি। বরং তিনি আমাদের অহংকার, আমাদের অনুপ্রেরণা।
উপদেষ্টা হিসেবে আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার দায়িত্ব পালন আমাদের জন্য গর্বের বিষয় এবং আমরা তার নেতৃত্বে আগামীতেও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে চাই।
উল্লেখ্য, এর আগে ৩০ এপ্রিল কুমিল্লার মুরাদনগরে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করে একটি পক্ষ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ জনতার ব্যানারে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। এতে পুলিশ বাধা দেয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ জনতার ব্যানারে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। ব্যানারে উল্লেখ করা হয়, ‘ক্ষমতার অপব্যবহার করে মুরাদনগরের নিরীহ মানুষদের পুলিশ দিয়ে মামলা ও গ্রেপ্তার, সংবাদমাধ্যমে দুর্নীতির অভিযোগ, আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনে সহযোগিতাকারী উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল।’ কিন্তু এর প্রতিবাদ জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। তারা প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায় সেই মানববন্ধনের সাথে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোন সম্পর্ক নেই।
কুমিল্লার মুরাদনগরে জোরপূর্বক ভয় দেখিয়ে শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক প্রোগ্রামে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে মুরাদনগরের অন্তত ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। গতকাল রোববার উপজেলার আল্লাহ চত্বরে এ কর্মসূচি করে শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে কাজী নোমান আহমেদ ডিগ্রি কলেজ, মুরাদনগর ডিআর হাইস্কুল, নুরুন্নাহার গার্লস হাইস্কুল, কোম্পানীগঞ্জ বদিউল আলম কলেজ, বদিউল আলম স্কুল, কোরেপাড় বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, ভুবনঘর বাতেন সরকার উচ্চ বিদ্যালয়, হায়দ্রাবাদ সামশুল হক কলেজ, চাপিতলা অজিফা খাতুন স্কুল এন্ড কলেজ, শ্রীকাইল সরকারি কলেজ, বাঁশকাইট ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া কলেজ, ঘোরাষাল মাদ্রাসাসহ মুরাদনগর উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররা।
প্রতিবাদ মিছিল শেষে বিক্ষোভ সমাবেশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেয়। প্রোগ্রামে বক্তব্য রাখেন কাজী নোমান আহম্মেদ ডিগ্রি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী মোসা. রোবাইয়া আক্তার জুনু, আমেনা আক্তারসহ অনেকে।
শিক্ষার্থীরা বক্তব্যে বলেন, গত ৩০ এপ্রিল আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাজী নোমান আহম্মেদ ডিগ্রি কলেজের কিছু শিক্ষার্থীকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে উপস্থিত থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার পদত্যাগের দাবি জানানো হয়। যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও বিভ্রান্তিকর। আমরা স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, ওই কর্মসূচির সাথে আমাদের কলেজের শিক্ষার্থীদের কোনো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্পৃক্ততা ছিল না। আমাদেরকে প্রকৃত ঘটনা গোপন রেখে ভুল তথ্য দিয়ে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়।
আমরা শিক্ষার্থী, আমাদের উদ্দেশ্য হলো শিক্ষা অর্জন। কোনো ব্যক্তি বা রাজনৈতিক দলের স্বার্থে ব্যবহৃত হওয়া নয়। তাই, আমরা সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের প্রতি বিনীত অনুরোধ জানাই শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। আমরা চাই, আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হোক রাজনীতিমুক্ত ও নিরাপদ শিক্ষার স্থান।
যেখানে সেদিন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার পদত্যাগ দাবি করা হয়েছিল, আমরা পরিষ্কারভাবে বলছি, মুরাদনগরের সাধারণ শিক্ষার্থীরা কখনোই তার পদত্যাগ চায়নি। বরং তিনি আমাদের অহংকার, আমাদের অনুপ্রেরণা।
উপদেষ্টা হিসেবে আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার দায়িত্ব পালন আমাদের জন্য গর্বের বিষয় এবং আমরা তার নেতৃত্বে আগামীতেও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে চাই।
উল্লেখ্য, এর আগে ৩০ এপ্রিল কুমিল্লার মুরাদনগরে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করে একটি পক্ষ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ জনতার ব্যানারে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। এতে পুলিশ বাধা দেয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ জনতার ব্যানারে এ বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। ব্যানারে উল্লেখ করা হয়, ‘ক্ষমতার অপব্যবহার করে মুরাদনগরের নিরীহ মানুষদের পুলিশ দিয়ে মামলা ও গ্রেপ্তার, সংবাদমাধ্যমে দুর্নীতির অভিযোগ, আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনে সহযোগিতাকারী উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়ার পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল।’ কিন্তু এর প্রতিবাদ জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। তারা প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায় সেই মানববন্ধনের সাথে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোন সম্পর্ক নেই।