ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার সদরে নন্দীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এখন পানির রাজত্ব। যেখানে শিশুদের খেলাধুলার কোলাহল থাকার কথা, সেখানে আজ সাঁতার কাটছে হাঁস। কয়েকদিনের টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বিদ্যাল সংলগ্ন জলাশয়ের পানি বেড়ে গিয়ে মাঠে ঢুকে পড়েছে। এতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাসে যাতায়াত ও স্কুল প্রাঙ্গণে চলাচল চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। মাঠজুড়ে হাঁসের দল পানিতে সাঁতার কাটছে। শ্রেণিকক্ষগুলোতে চলছে পাঠদান। তবে মাঠের এমন চিত্রে শিক্ষার্থীরা যেন বন্দি জীবনযাপন করছে।
বিদ্যালয় চত্বরে পানি জমে থাকার কারণে শিক্ষার পরিবেশ যেমন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি ঝুঁকির মধ্যেও রয়েছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। দ্রত ব্যবস্থা না নেয়া হলে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি এবং মানসিক বিকাশেও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন অভিভাবকরা। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কামরুন নাহার নিপা বলেন, শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ ও বের হতে শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের ভোগান্তি হচ্ছে। ভবনের দেয়াল ঘেঁষে উঁচু জায়গা ধরে কোন ভাবে চলাফেরা করতে হয়। মাঠে পানি থাকায় নিয়মিত অ্যাসেম্বলি বন্ধ। শিক্ষার্থীরা খেলাধুলাও করতে পারছে না।
প্রধান শিক্ষক রেনু রানী বলেন, ১৯৯২ সালে স্থাপিত এ বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৮৩ জন শিক্ষার্থী ও ৬ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন। প্রতিবছর বর্ষায় মাঠ পানিতে ডুবে যায়, এতে পাঠদানে বাধা সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে আমরা জেলা প্রশাসকসহ স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। আশা করি দ্রত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দা হালিমা পারভিন বলেন, বিদ্যালয়টি নিয়ে আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছি। দ্রত যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা জাহান বলেন, বিষয়টি আমি আপনাদের কাছ থেকে জেনেছি। আমি সরেজমিনে গিয়ে পরিদর্শন করব এবং সমস্যা সমাধানে দ্রত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার সদরে নন্দীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এখন পানির রাজত্ব। যেখানে শিশুদের খেলাধুলার কোলাহল থাকার কথা, সেখানে আজ সাঁতার কাটছে হাঁস। কয়েকদিনের টানা বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বিদ্যাল সংলগ্ন জলাশয়ের পানি বেড়ে গিয়ে মাঠে ঢুকে পড়েছে। এতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাসে যাতায়াত ও স্কুল প্রাঙ্গণে চলাচল চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। মাঠজুড়ে হাঁসের দল পানিতে সাঁতার কাটছে। শ্রেণিকক্ষগুলোতে চলছে পাঠদান। তবে মাঠের এমন চিত্রে শিক্ষার্থীরা যেন বন্দি জীবনযাপন করছে।
বিদ্যালয় চত্বরে পানি জমে থাকার কারণে শিক্ষার পরিবেশ যেমন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি ঝুঁকির মধ্যেও রয়েছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। দ্রত ব্যবস্থা না নেয়া হলে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি এবং মানসিক বিকাশেও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন অভিভাবকরা। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কামরুন নাহার নিপা বলেন, শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ ও বের হতে শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের ভোগান্তি হচ্ছে। ভবনের দেয়াল ঘেঁষে উঁচু জায়গা ধরে কোন ভাবে চলাফেরা করতে হয়। মাঠে পানি থাকায় নিয়মিত অ্যাসেম্বলি বন্ধ। শিক্ষার্থীরা খেলাধুলাও করতে পারছে না।
প্রধান শিক্ষক রেনু রানী বলেন, ১৯৯২ সালে স্থাপিত এ বিদ্যালয়ে বর্তমানে ৮৩ জন শিক্ষার্থী ও ৬ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন। প্রতিবছর বর্ষায় মাঠ পানিতে ডুবে যায়, এতে পাঠদানে বাধা সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে আমরা জেলা প্রশাসকসহ স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। আশা করি দ্রত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সৈয়দা হালিমা পারভিন বলেন, বিদ্যালয়টি নিয়ে আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছি। দ্রত যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা জাহান বলেন, বিষয়টি আমি আপনাদের কাছ থেকে জেনেছি। আমি সরেজমিনে গিয়ে পরিদর্শন করব এবং সমস্যা সমাধানে দ্রত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।