নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া সুরাইয়া আক্তার নামে এক শিক্ষার্থীর বাল্যবিবাহ বন্ধ করেছেন এসিল্যান্ড। পাশাপাশি বাল্য বিবাহের আয়োজন করায় শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের নিকট হতে মুচলেকা নেওয়াসহ কনের পরিবারকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলার ঢালুয়া ইউনিয়নের উরকুটি গ্রামে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিল্টন চাকমা এই বিবাহ বন্ধ করেন।
জানা যায়, উরকুটি গ্রামের প্রবাসী কামাল হোসেনের ১৪ বছর বয়সী মেয়ে ও সিজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুরাইয়া আক্তারকে পার্শ্ববর্তী বায়রা গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে বিবাহ দেওয়ার সংবাদ পান সহকারি কমিশনার (ভূমি)। এ উপলক্ষে বুধবার কনের পিত্রালয়ে জাঁকজমকভাবে চলতে থাকে বিবাহ অনুষ্ঠান। সাথে চলতে থাকে আত্নীয় স্বজনদের খাওয়া-দাওয়ার পর্ব। এরমধ্যে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে হাজির হন সহকারি কমিশনার (ভূমি) মিল্টন চাকমা ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সালমা ইয়াসমিন। পরে তারা আইন অনুযায়ী শিক্ষার্থীর জম্ম সনদ ও স্কুলের কাগজপত্র যাচাই করে কনের বয়স ১৪ বছর হওয়ায় সাথে-সাথে বাল্য বিবাহ বন্ধ করে দেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা অভিভাবকরা বিবাহ দিবে না বলে একটি মুচলেকা দেন এবং নগদ ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করেন।
এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিল্টন চাকমা বলেন, মেয়ের বিবাহের বয়স পূর্ণ না হওয়ায় বাল্য বিবাহ বন্ধ করা হয় এবং জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এছাড়া বিয়ে দিবেনা মর্মে কনের অভিভাবকের মুচলেকা নেয়া হয়।
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া সুরাইয়া আক্তার নামে এক শিক্ষার্থীর বাল্যবিবাহ বন্ধ করেছেন এসিল্যান্ড। পাশাপাশি বাল্য বিবাহের আয়োজন করায় শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের নিকট হতে মুচলেকা নেওয়াসহ কনের পরিবারকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলার ঢালুয়া ইউনিয়নের উরকুটি গ্রামে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিল্টন চাকমা এই বিবাহ বন্ধ করেন।
জানা যায়, উরকুটি গ্রামের প্রবাসী কামাল হোসেনের ১৪ বছর বয়সী মেয়ে ও সিজিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুরাইয়া আক্তারকে পার্শ্ববর্তী বায়রা গ্রামের এক যুবকের সঙ্গে বিবাহ দেওয়ার সংবাদ পান সহকারি কমিশনার (ভূমি)। এ উপলক্ষে বুধবার কনের পিত্রালয়ে জাঁকজমকভাবে চলতে থাকে বিবাহ অনুষ্ঠান। সাথে চলতে থাকে আত্নীয় স্বজনদের খাওয়া-দাওয়ার পর্ব। এরমধ্যে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে হাজির হন সহকারি কমিশনার (ভূমি) মিল্টন চাকমা ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সালমা ইয়াসমিন। পরে তারা আইন অনুযায়ী শিক্ষার্থীর জম্ম সনদ ও স্কুলের কাগজপত্র যাচাই করে কনের বয়স ১৪ বছর হওয়ায় সাথে-সাথে বাল্য বিবাহ বন্ধ করে দেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা অভিভাবকরা বিবাহ দিবে না বলে একটি মুচলেকা দেন এবং নগদ ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করেন।
এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিল্টন চাকমা বলেন, মেয়ের বিবাহের বয়স পূর্ণ না হওয়ায় বাল্য বিবাহ বন্ধ করা হয় এবং জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এছাড়া বিয়ে দিবেনা মর্মে কনের অভিভাবকের মুচলেকা নেয়া হয়।