নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
নাঙ্গলকোটে গোপনে সাতবড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির বিভিন্ন ওয়ার্ডের ওয়ার্ড কমিটি গঠনের অভিযোগ উঠেছে।
গত বৃহস্পতিবার (০১ মে) দলের ত্যাগী ও তৃণমূল বিএনপি নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে গোপনে উত্তর সাতবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভেতরে গোপনে এ কমিটি গঠন করা হয় বলে সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের অনেক নেতাকর্মী অভিযোগ করেন। তাঁদের দাবি, গোপনে ওয়ার্ড কমিটি গঠনের খবর পেয়ে তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীরা বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে এর প্রতিবাদ জানান এবং উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়াসহ কয়েকজনকে স্কুল ভবনের ভেতরে অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলা বিএনপিতে নতুন করে বিভক্তি ও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় নেতারা।
উপজেলা যুবদলের সাবেক জেলা কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ও সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আলাউদ্দিন আল মাহমুদ কিরণ, জাহাঙ্গীর, শাহজামাল, ইব্রাহিম, জহির ও আবু তাহের অভিযোগ করে বলেন, গত কয়েক দিন ধরে উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গোপনে কমিটি গঠন করছে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি। এরই অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার বিকেলে উত্তর সাতবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে গোপনে ওয়ার্ড কমিটি গঠনের চেষ্টা করে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়াসহ কয়েকজন নেতা। তারা বলেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের কমিটি গঠন কীভাবে গোপনে হতে পারে? এমন গোপন কার্যক্রম দলকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করছে এবং এতে দলের ভাবমূর্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এছাড়া দলের কমিটি গঠন প্রক্রিয়া উন্মুক্ত খোলা মাঠে হওয়ার জেলা কমিটির নির্দেশ থাকলেও তারা গোপনে বিদ্যালয়ের ভিতরে কমিটি গঠন করার চেষ্টা করেছে।
এ বিষয়ে নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজির আহম্মেদ ভূঁইয়া বলেন, যারা ৫ আগস্টের আগ থেকে আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন, আমরা তাদেরকে আগে অগ্রাধিকার দিচ্ছি। এখন ৫ আগস্টের পরে নেতার আর অভাব হয় না। এখন সবাই নেতা হতে চায়। কোনোভাবে একটি পদ নিতে পারলে পরে তা দিয়ে চাঁদাবাজি করবে। তিনি আরো বলেন, আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে সবাইকে জানিয়ে কমিটি দিচ্ছি। এখানে গোপন করার বিষয় নয়। একটি সুবিধাভোগী আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আর সাতবাড়িয়ায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বড় দল হিসেবে একটু-আধটু ঠেলাঠেলি হবেই।
নাঙ্গলকোটে গোপনে সাতবড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির বিভিন্ন ওয়ার্ডের ওয়ার্ড কমিটি গঠনের অভিযোগ উঠেছে।
গত বৃহস্পতিবার (০১ মে) দলের ত্যাগী ও তৃণমূল বিএনপি নেতাকর্মীদের বাদ দিয়ে গোপনে উত্তর সাতবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভেতরে গোপনে এ কমিটি গঠন করা হয় বলে সাতবাড়িয়া ইউনিয়নের অনেক নেতাকর্মী অভিযোগ করেন। তাঁদের দাবি, গোপনে ওয়ার্ড কমিটি গঠনের খবর পেয়ে তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীরা বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে এর প্রতিবাদ জানান এবং উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়াসহ কয়েকজনকে স্কুল ভবনের ভেতরে অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপজেলা বিএনপিতে নতুন করে বিভক্তি ও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় নেতারা।
উপজেলা যুবদলের সাবেক জেলা কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ও সাতবাড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আলাউদ্দিন আল মাহমুদ কিরণ, জাহাঙ্গীর, শাহজামাল, ইব্রাহিম, জহির ও আবু তাহের অভিযোগ করে বলেন, গত কয়েক দিন ধরে উপজেলার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গোপনে কমিটি গঠন করছে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি। এরই অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার বিকেলে উত্তর সাতবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে গোপনে ওয়ার্ড কমিটি গঠনের চেষ্টা করে উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়াসহ কয়েকজন নেতা। তারা বলেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের কমিটি গঠন কীভাবে গোপনে হতে পারে? এমন গোপন কার্যক্রম দলকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি করছে এবং এতে দলের ভাবমূর্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এছাড়া দলের কমিটি গঠন প্রক্রিয়া উন্মুক্ত খোলা মাঠে হওয়ার জেলা কমিটির নির্দেশ থাকলেও তারা গোপনে বিদ্যালয়ের ভিতরে কমিটি গঠন করার চেষ্টা করেছে।
এ বিষয়ে নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজির আহম্মেদ ভূঁইয়া বলেন, যারা ৫ আগস্টের আগ থেকে আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন, আমরা তাদেরকে আগে অগ্রাধিকার দিচ্ছি। এখন ৫ আগস্টের পরে নেতার আর অভাব হয় না। এখন সবাই নেতা হতে চায়। কোনোভাবে একটি পদ নিতে পারলে পরে তা দিয়ে চাঁদাবাজি করবে। তিনি আরো বলেন, আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডে সবাইকে জানিয়ে কমিটি দিচ্ছি। এখানে গোপন করার বিষয় নয়। একটি সুবিধাভোগী আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আর সাতবাড়িয়ায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বড় দল হিসেবে একটু-আধটু ঠেলাঠেলি হবেই।