নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
নাঙ্গলকোটে বেপরোয়া গতিতে চালানো মোটর সাইকেলের ধাক্কায় গুরুতর আহত আবদুল খালেক (৬০) অবশেষে মারা গেছেন। পাঁচদিন পর সোমবার রাতে (১৬জুন) ঢাকার নিউরো সাইন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তিনি মারা যায়। গত বুধবার (১১জুন) সকালে উপজেলার বক্সগঞ্জ ইউনিয়নের বক্সগঞ্জ- অষ্টগ্রাম সড়কের জালাল আহমেদের বাড়ীর সামনে বেপরোয়া গতিতে চালানো মোটর সাইকেলের ধাক্কায় সে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে পরে কুমিল্লায় নিয়ে যায়। কুমিল্লা থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিউরো সাইন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শিরা জানায়, বুধবার (১১জুন) সকাল আনুমানিক ১১টার দিকে আবদুল খালেক তার বাড়ী থেকে মোটর সাইকেল চালিয়ে বক্সগঞ্জ বাজার যাচ্ছিলেন। এসময় বিপরীত থেকে তিনজন কিশোর আরোহী নিয়ে বেপরোয়া গতিতে আসা একটি মোটর সাইকেল আবদুল খালেকের মোটর সাইকেলকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক আঘাত প্রাপ্ত হয়। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এক পর্যায়ে তাকে কুমিল্লায় নিয়ে যায়। কুমিল্লা থেকে আবদুল খালেককে উন্নত চিকিৎসার ঢাকায় নিউরোসাইন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পাঁচ দিন চিকিৎসাধিন থাকার পর সোমবার রাতে (১৬জুন) তিনি মারা যায়। বেপরোয়াগতিতে চালানো মোটর সাইকেল চালানো কিশোররা হলেন, বাইক চালক নোমান (১৮), মিনহাজ (১৬) ও বাবু (১৮) । তাদের বাড়ীও অষ্টগ্রাম এলাকায় বলে জানান স্থানীয়রা।
এলাকাবাসীরা জানান, কিছু উঠতি বয়সের ছেলে খুব বেপরোয় ভাবে জোরে জোরে হর্ণ বাজিয়ে রাস্তায় মোটর সাইকেল চালায়। এতে প্রায় সময় ঘটছে দুর্ঘটনা। এদের বিরুদ্ধে কেউ কোন প্রদক্ষেপ নিচ্ছেনা। দিন দিন এদের উৎপাত বেড়েই চলছে। প্রশাসনিক ও স্থানীয় ভাবে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে আসনের দিন গুলোতে আরো ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করবে। নাঙ্গলকোট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে ফজলুর হক বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ করা হলে তদন্তপুর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাঙ্গলকোটে বেপরোয়া গতিতে চালানো মোটর সাইকেলের ধাক্কায় গুরুতর আহত আবদুল খালেক (৬০) অবশেষে মারা গেছেন। পাঁচদিন পর সোমবার রাতে (১৬জুন) ঢাকার নিউরো সাইন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তিনি মারা যায়। গত বুধবার (১১জুন) সকালে উপজেলার বক্সগঞ্জ ইউনিয়নের বক্সগঞ্জ- অষ্টগ্রাম সড়কের জালাল আহমেদের বাড়ীর সামনে বেপরোয়া গতিতে চালানো মোটর সাইকেলের ধাক্কায় সে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে পরে কুমিল্লায় নিয়ে যায়। কুমিল্লা থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিউরো সাইন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শিরা জানায়, বুধবার (১১জুন) সকাল আনুমানিক ১১টার দিকে আবদুল খালেক তার বাড়ী থেকে মোটর সাইকেল চালিয়ে বক্সগঞ্জ বাজার যাচ্ছিলেন। এসময় বিপরীত থেকে তিনজন কিশোর আরোহী নিয়ে বেপরোয়া গতিতে আসা একটি মোটর সাইকেল আবদুল খালেকের মোটর সাইকেলকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারাত্মক আঘাত প্রাপ্ত হয়। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে প্রথমে নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এক পর্যায়ে তাকে কুমিল্লায় নিয়ে যায়। কুমিল্লা থেকে আবদুল খালেককে উন্নত চিকিৎসার ঢাকায় নিউরোসাইন্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পাঁচ দিন চিকিৎসাধিন থাকার পর সোমবার রাতে (১৬জুন) তিনি মারা যায়। বেপরোয়াগতিতে চালানো মোটর সাইকেল চালানো কিশোররা হলেন, বাইক চালক নোমান (১৮), মিনহাজ (১৬) ও বাবু (১৮) । তাদের বাড়ীও অষ্টগ্রাম এলাকায় বলে জানান স্থানীয়রা।
এলাকাবাসীরা জানান, কিছু উঠতি বয়সের ছেলে খুব বেপরোয় ভাবে জোরে জোরে হর্ণ বাজিয়ে রাস্তায় মোটর সাইকেল চালায়। এতে প্রায় সময় ঘটছে দুর্ঘটনা। এদের বিরুদ্ধে কেউ কোন প্রদক্ষেপ নিচ্ছেনা। দিন দিন এদের উৎপাত বেড়েই চলছে। প্রশাসনিক ও স্থানীয় ভাবে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে আসনের দিন গুলোতে আরো ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করবে। নাঙ্গলকোট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ কে ফজলুর হক বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগ করা হলে তদন্তপুর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।