নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল আমীন সরকার ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিল্টন চাকমার যৌথ অভিযোনে মাটি কাটা রেখে পালিয়েছে মাটি ব্যবসায়ী চক্র।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রায়কোট দক্ষিণ ইউনিয়নের শ্যামিরখীল গ্রামে এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার রায়কোট দক্ষিণ ইউনিয়নের শ্যামেরখীল গ্রামের মাছ চাষের একটি প্রজেক্ট থেকে দিন-রাতে দেদারসে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছেন জয়নাল আবেদীন ওরফে মাটি জয়নাল নামের এক মাটি ব্যবসায়ী। ট্রাক্টর ও ভ্যাকু মেশিনের শব্দে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে স্থানীয় জনসাধারণ। এনিয়ে এলাকাবাসী সহকারি কমিশনারের (ভূমি) নিকট অভিযোগ করলে সহকারি কমিশনার ভূমি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সহকারি ভূমি কর্মকর্তা ইলিয়াস হোসেনকে দায়িত্ব দেন। পরে সহকারি ভূমি কর্মকর্তা সরজমিনে গিয়ে একাধিকবার নিষেধ করলেও তার নিষেধ না মেনে মাটি কেটে যাচ্ছে ব্যবসায়ী জয়নাল। মাটি পারাপারে একটি কাঁচা রাস্তা কর্তন ও পাকা রাস্তাসহ ধূলা-বালুতে স্থানীয় অলিপুর বাজারের অবস্থা একেবারে নাজুক হয়ে পড়ে। মঙ্গলবার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল আমীন সরকার ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিল্টন চাকমা সরেজমিনে গিয়ে যৌথ অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযান টের পেয়ে ট্রাক্টর ও ভ্যাকু মেশিন রেখে পালিয়ে যায় মাটি ব্যবসায়ীর লোকজন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল আমীন সরকার বলেন, মাটি কাটার বিষয়ে অভিযান অব্যহত রয়েছে। পাশাপাশি প্রত্যেক এলাকার লোকজনকেও সচেতন হওয়ার আহবান করছি।
নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল আমীন সরকার ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিল্টন চাকমার যৌথ অভিযোনে মাটি কাটা রেখে পালিয়েছে মাটি ব্যবসায়ী চক্র।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রায়কোট দক্ষিণ ইউনিয়নের শ্যামিরখীল গ্রামে এই যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার রায়কোট দক্ষিণ ইউনিয়নের শ্যামেরখীল গ্রামের মাছ চাষের একটি প্রজেক্ট থেকে দিন-রাতে দেদারসে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছেন জয়নাল আবেদীন ওরফে মাটি জয়নাল নামের এক মাটি ব্যবসায়ী। ট্রাক্টর ও ভ্যাকু মেশিনের শব্দে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ে স্থানীয় জনসাধারণ। এনিয়ে এলাকাবাসী সহকারি কমিশনারের (ভূমি) নিকট অভিযোগ করলে সহকারি কমিশনার ভূমি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সহকারি ভূমি কর্মকর্তা ইলিয়াস হোসেনকে দায়িত্ব দেন। পরে সহকারি ভূমি কর্মকর্তা সরজমিনে গিয়ে একাধিকবার নিষেধ করলেও তার নিষেধ না মেনে মাটি কেটে যাচ্ছে ব্যবসায়ী জয়নাল। মাটি পারাপারে একটি কাঁচা রাস্তা কর্তন ও পাকা রাস্তাসহ ধূলা-বালুতে স্থানীয় অলিপুর বাজারের অবস্থা একেবারে নাজুক হয়ে পড়ে। মঙ্গলবার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল আমীন সরকার ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিল্টন চাকমা সরেজমিনে গিয়ে যৌথ অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযান টের পেয়ে ট্রাক্টর ও ভ্যাকু মেশিন রেখে পালিয়ে যায় মাটি ব্যবসায়ীর লোকজন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল আমীন সরকার বলেন, মাটি কাটার বিষয়ে অভিযান অব্যহত রয়েছে। পাশাপাশি প্রত্যেক এলাকার লোকজনকেও সচেতন হওয়ার আহবান করছি।