তিতাস প্রতিনিধি

কুমিল্লার তিতাসে অস্ত্রসহ সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।
আজ সোমবার দিবাগত রাত ৪টায় উপজেলার শাহপুর গ্রাম অস্ত্রসহ তাকে আটক করা হয়। গ্রেফতারকৃত মো. ফারুক মিয়া সরকার (৫৩) শাহপুর গ্রামের মৃত আনু মিয়া সরকারের ছেলে এবং মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
তিতাস থানা সূত্রে জানা গেছে, রোববার দিবাগত রাত ৩টায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ টিম শাহপুর গ্রামে অভিযান চালায়।
এ সময় রাত ৪টায় শাহপুর গ্রামের ছাদেক ব্যাপারির বাড়িতে আত্মগোপনে থাকা ফারুক চেয়ারম্যানকে আটক করা হয়। পরে উক্ত বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ১টি পাইপগান, ১টি চাইনিজ কুড়াল, ১টি ছোরাসহ ৫টি রামদা উদ্ধার করা হয়।
এরপর রাত ৪টা ৫০ মিনিটে একই গ্রামের জজ মিয়ার বাড়ির উঠানে পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকা একটি মিটসেল্ফ থেকে আরও ১টি পিস্তল, ২ রাউন্ড গুলিসহ ৪ রাউন্ড সিসা কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। উক্ত অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, গ্রেপ্তারকৃত মো. ফারুক মিয়া সরকার ও অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ফারুক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে প্রায় ১২ থেকে ১৩টি মামলা রয়েছে। তবে তাকে একাধিক মামলায় কুমিল্লা আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

কুমিল্লার তিতাসে অস্ত্রসহ সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।
আজ সোমবার দিবাগত রাত ৪টায় উপজেলার শাহপুর গ্রাম অস্ত্রসহ তাকে আটক করা হয়। গ্রেফতারকৃত মো. ফারুক মিয়া সরকার (৫৩) শাহপুর গ্রামের মৃত আনু মিয়া সরকারের ছেলে এবং মজিদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
তিতাস থানা সূত্রে জানা গেছে, রোববার দিবাগত রাত ৩টায় পুলিশ ও সেনাবাহিনীর যৌথ টিম শাহপুর গ্রামে অভিযান চালায়।
এ সময় রাত ৪টায় শাহপুর গ্রামের ছাদেক ব্যাপারির বাড়িতে আত্মগোপনে থাকা ফারুক চেয়ারম্যানকে আটক করা হয়। পরে উক্ত বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ১টি পাইপগান, ১টি চাইনিজ কুড়াল, ১টি ছোরাসহ ৫টি রামদা উদ্ধার করা হয়।
এরপর রাত ৪টা ৫০ মিনিটে একই গ্রামের জজ মিয়ার বাড়ির উঠানে পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকা একটি মিটসেল্ফ থেকে আরও ১টি পিস্তল, ২ রাউন্ড গুলিসহ ৪ রাউন্ড সিসা কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। উক্ত অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালেদ সাইফুল্লাহ বলেন, গ্রেপ্তারকৃত মো. ফারুক মিয়া সরকার ও অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ফারুক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে প্রায় ১২ থেকে ১৩টি মামলা রয়েছে। তবে তাকে একাধিক মামলায় কুমিল্লা আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।