আমার শহর ডেস্ক

কল্পনা করুন তো, চেনা সবকিছু প্রায় ভুলতে বসেছেন আপনি। চিনতে পারছেন না প্রিয় মানুষদেরও। সকালে খেয়েছেন কি না, মনে করতে পারছেন না। বাসার ঠিকানাটাও যেন অজানা। নিজেকে এমন জায়গায় ভাবতে গিয়ে মন খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন ঘটনার ঝুঁকি কমাতে চাই স্বাস্থ্যকর জীবনধারা। তারুণ্যের যেসব ভুলে স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকি বাড়ে, জেনে নিন সেগুলো সম্পর্কে।
ঘুমে ছাড় দেওয়া : এই ভুল করেন অনেকেই। পড়াশোনা, আড্ডা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সময় কাটানো, সিনেমা বা সিরিজ দেখা—নানান কারণেই রাত জাগেন তরুণেরা। রাত জেগে যদি উঠতে হয় সকাল সকাল, তাহলে পরিমিত ঘুম হয় না। কম ঘুমালে শরীরের ওপর যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, তা সামলে নিয়েই দিন পার করার অভ্যাস হয়ে যায় অনেকের। আপাতদৃষ্টে এটিকে তেমন কোনো সমস্যা মনে না হলেও পরবর্তী জীবনে মারাত্মক প্রভাব পড়ে।
কম ঘুমালে অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকির পাশাপাশি স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই ঘুমের সঙ্গে আপস না করে আপনি বরং আপস করুন অন্য কিছুর সঙ্গে। কখনোই ঘুমের ব্যাপারে ছাড় দেবেন না। মনে রাখবেন, সুস্থ থাকতে রোজ ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমের বিকল্প নেই।
ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন : ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবনের নানান স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কে কথা বলেন অনেকে। তবে অনেকেরই জানা নেই, এই দুই অভ্যাস স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকিও বাড়াতে পারে। দেহ ও মস্তিষ্কের সুস্থতায় এ ধরনের অভ্যাস এড়িয়ে চলুন অবশ্যই।
শরীরচর্চা না করা : শরীরচর্চায় কেবল শরীরই সুস্থ থাকে না, ভালো থাকে মনও। মস্তিষ্কের ওপরও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে শরীরচর্চা। তরুণ বয়সে শরীরচর্চা না করার অভ্যাসে স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকি বাড়ে।
লম্বা সময় শুয়ে বা বসে কাটিয়ে দিলেও বাড়ে এই ঝুঁকি। তাই সচল রাখুন শরীরটাকে। ডেস্কে বসে কাজ করলে বা পড়াশোনা করলেও মাঝেমধ্যে বিরতি নিন। হাঁটুন। ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করুন। আয়েশি তারুণ্য আপনার স্মৃতিশক্তির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
সামাজিক সংযুক্তি না রাখা : সামাজিক পরিসরে যোগাযোগ না রাখার প্রবণতা থাকে কারও কারও। মানুষের সঙ্গ এড়িয়ে চলেন তাঁরা। একা বসবাস করতে পছন্দ করেন। তবে এই প্রবণতার কারণেও স্মৃতিশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
সুস্থ থাকতে বরং সামাজিক যোগাযোগ বাড়ান। কাছের মানুষদের খোঁজ রাখুন। প্রিয় মানুষদের সময় দিন। স্বেচ্ছাসেবীর কাজও করতে পারেন।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস : ফলমূল, শাকসবজি ও গোটা শস্য (হোল গ্রেইন) থেকে তৈরি খাবার গ্রহণ করার প্রবণতা কম থাকে অনেকেরই। অথচ এসব খাবার আমাদের স্মৃতি ধারণক্ষমতা ঠিক রাখতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। তাই এসব খাবার না খেলে বাড়তে পারে স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকি। অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত বা পরিশোধিত (রিফাইনড) খাবার বেশি খাওয়া হলে স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকি বাড়তে দেখা যায়।

কল্পনা করুন তো, চেনা সবকিছু প্রায় ভুলতে বসেছেন আপনি। চিনতে পারছেন না প্রিয় মানুষদেরও। সকালে খেয়েছেন কি না, মনে করতে পারছেন না। বাসার ঠিকানাটাও যেন অজানা। নিজেকে এমন জায়গায় ভাবতে গিয়ে মন খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন ঘটনার ঝুঁকি কমাতে চাই স্বাস্থ্যকর জীবনধারা। তারুণ্যের যেসব ভুলে স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকি বাড়ে, জেনে নিন সেগুলো সম্পর্কে।
ঘুমে ছাড় দেওয়া : এই ভুল করেন অনেকেই। পড়াশোনা, আড্ডা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সময় কাটানো, সিনেমা বা সিরিজ দেখা—নানান কারণেই রাত জাগেন তরুণেরা। রাত জেগে যদি উঠতে হয় সকাল সকাল, তাহলে পরিমিত ঘুম হয় না। কম ঘুমালে শরীরের ওপর যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে, তা সামলে নিয়েই দিন পার করার অভ্যাস হয়ে যায় অনেকের। আপাতদৃষ্টে এটিকে তেমন কোনো সমস্যা মনে না হলেও পরবর্তী জীবনে মারাত্মক প্রভাব পড়ে।
কম ঘুমালে অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকির পাশাপাশি স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই ঘুমের সঙ্গে আপস না করে আপনি বরং আপস করুন অন্য কিছুর সঙ্গে। কখনোই ঘুমের ব্যাপারে ছাড় দেবেন না। মনে রাখবেন, সুস্থ থাকতে রোজ ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমের বিকল্প নেই।
ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন : ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবনের নানান স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কে কথা বলেন অনেকে। তবে অনেকেরই জানা নেই, এই দুই অভ্যাস স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকিও বাড়াতে পারে। দেহ ও মস্তিষ্কের সুস্থতায় এ ধরনের অভ্যাস এড়িয়ে চলুন অবশ্যই।
শরীরচর্চা না করা : শরীরচর্চায় কেবল শরীরই সুস্থ থাকে না, ভালো থাকে মনও। মস্তিষ্কের ওপরও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে শরীরচর্চা। তরুণ বয়সে শরীরচর্চা না করার অভ্যাসে স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকি বাড়ে।
লম্বা সময় শুয়ে বা বসে কাটিয়ে দিলেও বাড়ে এই ঝুঁকি। তাই সচল রাখুন শরীরটাকে। ডেস্কে বসে কাজ করলে বা পড়াশোনা করলেও মাঝেমধ্যে বিরতি নিন। হাঁটুন। ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করুন। আয়েশি তারুণ্য আপনার স্মৃতিশক্তির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
সামাজিক সংযুক্তি না রাখা : সামাজিক পরিসরে যোগাযোগ না রাখার প্রবণতা থাকে কারও কারও। মানুষের সঙ্গ এড়িয়ে চলেন তাঁরা। একা বসবাস করতে পছন্দ করেন। তবে এই প্রবণতার কারণেও স্মৃতিশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
সুস্থ থাকতে বরং সামাজিক যোগাযোগ বাড়ান। কাছের মানুষদের খোঁজ রাখুন। প্রিয় মানুষদের সময় দিন। স্বেচ্ছাসেবীর কাজও করতে পারেন।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস : ফলমূল, শাকসবজি ও গোটা শস্য (হোল গ্রেইন) থেকে তৈরি খাবার গ্রহণ করার প্রবণতা কম থাকে অনেকেরই। অথচ এসব খাবার আমাদের স্মৃতি ধারণক্ষমতা ঠিক রাখতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। তাই এসব খাবার না খেলে বাড়তে পারে স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকি। অন্যদিকে প্রক্রিয়াজাত বা পরিশোধিত (রিফাইনড) খাবার বেশি খাওয়া হলে স্মৃতিভ্রমের ঝুঁকি বাড়তে দেখা যায়।