আমার শহর ডেস্ক

বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সঙ্গে ওজন না বাড়লে অনেকেই বিব্রতবোধ করেন। কম ওজনের কারণে নানা কটুকথাও শুনতে হয়। সহজেই শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এজন্য অনেকেই হতাশায় ভোগেন। আবার কেউ কেউ ভোগেন হীনমন্যতায়।
হতাশ না হয়ে ওজন না বাড়ার কারণ সম্পর্কে জানতে হবে। অনেক সময় থাইরয়েডের সমস্যা বিশেষ করে হাইপারথাইরয়েডিজম, ডায়াবেটিস কিংবা হজমসংক্রান্ত সমস্যা থাকলে ওজন বাড়ে না। যদি এ ধরনের সমস্যা না থাকে তাহলে খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনুন। নিয়মিত ৭ টি খাবার খান। তাহলে স্বাস্থ্যকর ও স্বাভাবিক উপায়ে ওজন বাড়বে।
ডিম
ওজন বাড়াতে প্রতিদিন তিন থেকে চারটি ডিম খেতে পারেন। এতে থাকা প্রোটিন, চর্বি ও ভালো ক্যালরি শরীরকে শক্তি জোগাবে। সহজেই ওজন বাড়বে। তবে কাঁচা ডিম নয়, সবসময় সেদ্ধ ডিমই খান। সেদ্ধ ডিম খেতে খেতে বিরক্ত লাগলে মাঝা মাঝে ভাজা ডিমও খেতে পারেন। তাহলে স্বাভাবিক উপায়ে ওজন বাড়বে।
ভাতের মাড়
ভাতের মাড় শক্তি ও ক্যালরিতে ভরপুর। ভাত ছেঁকে নেওয়ার পর মাড়টুকু সংরক্ষণ করে অল্প লবণ মিশিয়ে পান করতে পারেন। তাহলে স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়বে। এটি শক্তি জোগাতে এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
শুকনো ফল
সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে শুকনো ফল যেমন কাজুবাদাম, কিশমিশ, খেজুর, আমণ্ড ইত্যাদি খান। এগুলোতে থাকে প্রচুর ক্যালরি ও পুষ্টি। প্রতিদিন সকালে নাশতার সঙ্গে ১০-১২টি আমণ্ড, কাজু, কিশমিশ বা খেজুর খেলে অল্প দিনেই ওজন বাড়বে। এতে পুষ্টিকর উপায়ে আপনার ওজনে প্রভাব ফেলবে।
পিনাট বাটার
পিনাট বাটার উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার। ওজন বাড়াতে প্রতিদিন একবার করে পাউরুটি বা বিস্কুটের সঙ্গে খানিকটা পিনাট বাটার খেতে পারেন। সন্তানের ওজন বাড়াতেও পাউরুটি ও পিনাট বাটার খাওয়াতে পারেন। এর পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
সতেজ ফল
সকালের নাশতায় মিষ্টিজাতীয় ফল—যেমন কলা, আপেল, আঙুর, নাশপাতি ইত্যাদি রাখুন। এগুলো ক্যালরির যোগান দেয় এবং ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ফলে স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়বে।
আলু
আলু ওজন বাড়ায়। এতে রয়েছে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট ও কমপ্লেক্স সুগার, যা ওজন বাড়াতে সহায়ক। প্রতিদিন দুই বেলা খাবারের সঙ্গে সেদ্ধ আলু খেতে পারেন। চাইলে অলিভ অয়েলে ভাজা আলুর চিপস সংরক্ষণ করে রেখে স্ন্যাকস হিসেবেও খেতে পারেন। তবে একই তেলে বার বার ভাজা যাবে না।
সবজি ও ডাল
পরোটার সঙ্গে প্রতিদিন ভারী খাবার না খেয়ে মাঝেমধ্যে সবজি ও ডাল রাখুন। আলু, গাজর, শিমের মতো সবজি এবং বিভিন্ন ধরনের ডাল ওজন বাড়াতে সহায়ক।

বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সঙ্গে ওজন না বাড়লে অনেকেই বিব্রতবোধ করেন। কম ওজনের কারণে নানা কটুকথাও শুনতে হয়। সহজেই শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এজন্য অনেকেই হতাশায় ভোগেন। আবার কেউ কেউ ভোগেন হীনমন্যতায়।
হতাশ না হয়ে ওজন না বাড়ার কারণ সম্পর্কে জানতে হবে। অনেক সময় থাইরয়েডের সমস্যা বিশেষ করে হাইপারথাইরয়েডিজম, ডায়াবেটিস কিংবা হজমসংক্রান্ত সমস্যা থাকলে ওজন বাড়ে না। যদি এ ধরনের সমস্যা না থাকে তাহলে খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনুন। নিয়মিত ৭ টি খাবার খান। তাহলে স্বাস্থ্যকর ও স্বাভাবিক উপায়ে ওজন বাড়বে।
ডিম
ওজন বাড়াতে প্রতিদিন তিন থেকে চারটি ডিম খেতে পারেন। এতে থাকা প্রোটিন, চর্বি ও ভালো ক্যালরি শরীরকে শক্তি জোগাবে। সহজেই ওজন বাড়বে। তবে কাঁচা ডিম নয়, সবসময় সেদ্ধ ডিমই খান। সেদ্ধ ডিম খেতে খেতে বিরক্ত লাগলে মাঝা মাঝে ভাজা ডিমও খেতে পারেন। তাহলে স্বাভাবিক উপায়ে ওজন বাড়বে।
ভাতের মাড়
ভাতের মাড় শক্তি ও ক্যালরিতে ভরপুর। ভাত ছেঁকে নেওয়ার পর মাড়টুকু সংরক্ষণ করে অল্প লবণ মিশিয়ে পান করতে পারেন। তাহলে স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়বে। এটি শক্তি জোগাতে এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
শুকনো ফল
সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে শুকনো ফল যেমন কাজুবাদাম, কিশমিশ, খেজুর, আমণ্ড ইত্যাদি খান। এগুলোতে থাকে প্রচুর ক্যালরি ও পুষ্টি। প্রতিদিন সকালে নাশতার সঙ্গে ১০-১২টি আমণ্ড, কাজু, কিশমিশ বা খেজুর খেলে অল্প দিনেই ওজন বাড়বে। এতে পুষ্টিকর উপায়ে আপনার ওজনে প্রভাব ফেলবে।
পিনাট বাটার
পিনাট বাটার উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার। ওজন বাড়াতে প্রতিদিন একবার করে পাউরুটি বা বিস্কুটের সঙ্গে খানিকটা পিনাট বাটার খেতে পারেন। সন্তানের ওজন বাড়াতেও পাউরুটি ও পিনাট বাটার খাওয়াতে পারেন। এর পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
সতেজ ফল
সকালের নাশতায় মিষ্টিজাতীয় ফল—যেমন কলা, আপেল, আঙুর, নাশপাতি ইত্যাদি রাখুন। এগুলো ক্যালরির যোগান দেয় এবং ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ফলে স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়বে।
আলু
আলু ওজন বাড়ায়। এতে রয়েছে প্রচুর কার্বোহাইড্রেট ও কমপ্লেক্স সুগার, যা ওজন বাড়াতে সহায়ক। প্রতিদিন দুই বেলা খাবারের সঙ্গে সেদ্ধ আলু খেতে পারেন। চাইলে অলিভ অয়েলে ভাজা আলুর চিপস সংরক্ষণ করে রেখে স্ন্যাকস হিসেবেও খেতে পারেন। তবে একই তেলে বার বার ভাজা যাবে না।
সবজি ও ডাল
পরোটার সঙ্গে প্রতিদিন ভারী খাবার না খেয়ে মাঝেমধ্যে সবজি ও ডাল রাখুন। আলু, গাজর, শিমের মতো সবজি এবং বিভিন্ন ধরনের ডাল ওজন বাড়াতে সহায়ক।


ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা আরও সুশৃঙ্খল করতে সরকারি হাসপাতালগুলোকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী, ডেঙ্গু চিকিৎসায় দেশের সব হাসপাতালকে অবিলম্বে বিশেষ ওয়ার্ড তৈরি করতে এবং একটি নির্দিষ্ট চিকিৎসা টিম গঠন করতে হবে। স্বাস্থ্য অধিদফতর মনে করছে, এ ব্যবস্থার মাধ্যমে রোগীর
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫