আমার শহর ডেস্ক

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। তবে কেন হয় এই সমস্যা এবং এর থেকে পরিত্রাণের উপায়ই বা কী জেনে নিন সেটা। খাওয়ার আগে বা পরে অনেকেরই বুক জ্বালাপোড়া করে বা পেট ব্যথা করে। আবার অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকার ফলে পেট ব্যথা করে অনেকে। অনেকের খাওয়ার পর পর বমি বমি লাগে বা পেটে শব্দ করে। এছাড়াও খাবারে ভেজাল এর কারণে ছোট-বড় সব বয়সেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দিতে পারে। এটি মূলত পরিপাকতন্ত্রের ব্যাঘাতজনিত একটি উপসর্গ। দেখে নেওয়া যাক এর কারণগুলো- আমাদের দেশের মানুষ বেশি মসলাযুক্ত খাবার পছন্দ করেন। বেশি মসলাযুক্ত খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়।
প্রতিকার
১.নিয়মমাফিক জীবনযাপন করুন। প্রতিদিন নিয়ম করে নির্দিষ্ট সময় হাঁটাচলা করুন ও ব্যায়াম করুন। এতে পেটে গ্যাস জমবে না।
২. দই অথবা টক দই বা গ্রহণ করুন। এতে আছে প্রোবায়োটিক উপাদান যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ও গ্যাস কমিয়ে রাখে।
৩.বিভিন্ন খাদ্য উপাদান যেমন শসা, আদা, লবঙ্গ ইত্যাদি খেলে পেটে গ্যাস তৈরি হয় না।
৪. ধূমপান থেকে বিরত থাকুন।
৫.নির্দিষ্ট সময় পর পর অল্প অল্প করে খাবার গ্রহণ করুন ও পানি পান করুন।
৬. তেল, চর্বি ও মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন তবে গ্যাসের সমস্যা হবে না।
৭. পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।
৮. নিজেকে প্রফুল্ল ও হাসিখুশি রাখুন।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। তবে কেন হয় এই সমস্যা এবং এর থেকে পরিত্রাণের উপায়ই বা কী জেনে নিন সেটা। খাওয়ার আগে বা পরে অনেকেরই বুক জ্বালাপোড়া করে বা পেট ব্যথা করে। আবার অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকার ফলে পেট ব্যথা করে অনেকে। অনেকের খাওয়ার পর পর বমি বমি লাগে বা পেটে শব্দ করে। এছাড়াও খাবারে ভেজাল এর কারণে ছোট-বড় সব বয়সেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দিতে পারে। এটি মূলত পরিপাকতন্ত্রের ব্যাঘাতজনিত একটি উপসর্গ। দেখে নেওয়া যাক এর কারণগুলো- আমাদের দেশের মানুষ বেশি মসলাযুক্ত খাবার পছন্দ করেন। বেশি মসলাযুক্ত খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়।
প্রতিকার
১.নিয়মমাফিক জীবনযাপন করুন। প্রতিদিন নিয়ম করে নির্দিষ্ট সময় হাঁটাচলা করুন ও ব্যায়াম করুন। এতে পেটে গ্যাস জমবে না।
২. দই অথবা টক দই বা গ্রহণ করুন। এতে আছে প্রোবায়োটিক উপাদান যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ও গ্যাস কমিয়ে রাখে।
৩.বিভিন্ন খাদ্য উপাদান যেমন শসা, আদা, লবঙ্গ ইত্যাদি খেলে পেটে গ্যাস তৈরি হয় না।
৪. ধূমপান থেকে বিরত থাকুন।
৫.নির্দিষ্ট সময় পর পর অল্প অল্প করে খাবার গ্রহণ করুন ও পানি পান করুন।
৬. তেল, চর্বি ও মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন তবে গ্যাসের সমস্যা হবে না।
৭. পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।
৮. নিজেকে প্রফুল্ল ও হাসিখুশি রাখুন।