আমার শহর ডেস্ক
আমাদের বাতাস ভয়াবহ দূষিত, এটা এখন প্রমাণিত সত্য। এর কারণে লম্বা সময় ধরে হাঁচি-কাশিতে ভুগছেন অনেকে। এরিমধ্যে রাজধানীর বেশকিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অনেকদিন ধরে ভোগান্তি চললে বিষয়টি হালকাভাবে নেওয়া ঠিক নয়। এটি সাধারণ সর্দি-জ্বর থেকেও হতে পারে, আবার অ্যালার্জি, সাইনোসাইটিস বা ফুসফুসের সংক্রমণের লক্ষণও হতে পারে। ফলে কিছু বিষয় এখনই ব্যবস্থা নিন।
আগে কারণটা ধরতে চেষ্টা করুন: হাঁচা কাশি নানা কারণেই হতে পারে। এরমধ্যে অন্যতম হলো- অ্যালার্জি। ধুলাবালি, পরাগরেণু, পশুর লোম বা ঠান্ডা বাতাসে সংবেদনশীলতার কারণে অনেকে অ্যালার্জিতে ভুগে থাকেন। এটা ভাইরাল (যেমন সাধারণ ঠান্ডা বা ফ্লু), ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের কারণেও হয়ে থাকতে পারে। কারও কারও সাইনোসাইটিসের সমস্যার কারণে নাক বন্ধ, মাথা ব্যথা ও মুখ ভার হওয়ার বিষয়গুলো ঘনঘন হয়ে থাকে।মনে রাখবেন অ্যাজমা বা ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস: দীর্ঘস্থায়ী কাশি-হাঁচির প্রধান কারণ। এধরনের পরিস্থিতির যে কোনও একটির লক্ষণ দেখতে পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। প্রথমে প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিশ্রাম। আরাম পেতে প্রতিদিন গরম পানির ভাপ নিন। এতে নাক পরিষ্কার থাকবে। গলা ব্যথা না থাকলেও লবণ পানি দিয়ে গার্গল করুন। ধুলাবালি, ধোঁয়া ও ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন। এরপরেও যদি দেখেন কাশি বা হাঁচি দুই সপ্তাহের বেশি হয়ে যাওয়ার পরেও ভালো হচ্ছে না তখন কিংবা সাথে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা আছে তখন দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পরিবারের শিশু বা বয়স্ক কেউ আক্রান্ত হলে আরও আগেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
ঘরোয়াভাবে আরাম পেতে চাইলে: আদা (১ ইঞ্চি), তুলসী পাতা ৪-৫টা, লবঙ্গ ২টা, দারচিনি অল্প ১ কাপ পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে গরম অবস্থায় মধু মিশিয়ে পান করুন। দিনে ২-৩ বার খেলে কাশি কমে, গলা পরিষ্কার থাকে। এছাড়া ধুলাবালি, ধোঁয়া, ঠান্ডা পানীয় ও আইসক্রিম এড়িয়ে চলুন। ঘর নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন, বিশেষ করে বিছানার চাদর-বালিশ। পর্যাপ্ত ঘুম ও হালকা ব্যায়াম শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
আমাদের বাতাস ভয়াবহ দূষিত, এটা এখন প্রমাণিত সত্য। এর কারণে লম্বা সময় ধরে হাঁচি-কাশিতে ভুগছেন অনেকে। এরিমধ্যে রাজধানীর বেশকিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অনেকদিন ধরে ভোগান্তি চললে বিষয়টি হালকাভাবে নেওয়া ঠিক নয়। এটি সাধারণ সর্দি-জ্বর থেকেও হতে পারে, আবার অ্যালার্জি, সাইনোসাইটিস বা ফুসফুসের সংক্রমণের লক্ষণও হতে পারে। ফলে কিছু বিষয় এখনই ব্যবস্থা নিন।
আগে কারণটা ধরতে চেষ্টা করুন: হাঁচা কাশি নানা কারণেই হতে পারে। এরমধ্যে অন্যতম হলো- অ্যালার্জি। ধুলাবালি, পরাগরেণু, পশুর লোম বা ঠান্ডা বাতাসে সংবেদনশীলতার কারণে অনেকে অ্যালার্জিতে ভুগে থাকেন। এটা ভাইরাল (যেমন সাধারণ ঠান্ডা বা ফ্লু), ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের কারণেও হয়ে থাকতে পারে। কারও কারও সাইনোসাইটিসের সমস্যার কারণে নাক বন্ধ, মাথা ব্যথা ও মুখ ভার হওয়ার বিষয়গুলো ঘনঘন হয়ে থাকে।মনে রাখবেন অ্যাজমা বা ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস: দীর্ঘস্থায়ী কাশি-হাঁচির প্রধান কারণ। এধরনের পরিস্থিতির যে কোনও একটির লক্ষণ দেখতে পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন। প্রথমে প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিশ্রাম। আরাম পেতে প্রতিদিন গরম পানির ভাপ নিন। এতে নাক পরিষ্কার থাকবে। গলা ব্যথা না থাকলেও লবণ পানি দিয়ে গার্গল করুন। ধুলাবালি, ধোঁয়া ও ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন। এরপরেও যদি দেখেন কাশি বা হাঁচি দুই সপ্তাহের বেশি হয়ে যাওয়ার পরেও ভালো হচ্ছে না তখন কিংবা সাথে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা আছে তখন দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পরিবারের শিশু বা বয়স্ক কেউ আক্রান্ত হলে আরও আগেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
ঘরোয়াভাবে আরাম পেতে চাইলে: আদা (১ ইঞ্চি), তুলসী পাতা ৪-৫টা, লবঙ্গ ২টা, দারচিনি অল্প ১ কাপ পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে গরম অবস্থায় মধু মিশিয়ে পান করুন। দিনে ২-৩ বার খেলে কাশি কমে, গলা পরিষ্কার থাকে। এছাড়া ধুলাবালি, ধোঁয়া, ঠান্ডা পানীয় ও আইসক্রিম এড়িয়ে চলুন। ঘর নিয়মিত পরিষ্কার রাখুন, বিশেষ করে বিছানার চাদর-বালিশ। পর্যাপ্ত ঘুম ও হালকা ব্যায়াম শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।