নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, পূর্ণাঙ্গ সংস্কার না হলে নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় তৈরি হবে। সেই সংশয় আমাদের দেশকে এবং রাজনীতিকে আবার সেই পুরনো ধাঁচে নিয়ে যাবে। আমরা যে ভোরের আলো দেখেছি সেটি অন্ধকারে আচ্ছন্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
গতকাল শুক্রবার কুমিল্লা নগরের একটি কনফারেন্স হলে কুমিল্লা মহানগর জামায়াত ইসলামী আয়োজিত নির্বাচনী দায়িত্বশীল সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে গঠিত সংস্কার কমিটির সদস্য হয়েও একটি গোষ্ঠী পূর্ণ সংস্কার না চেয়ে নির্বাচন চাচ্ছে। যদি পূর্ণ সংস্কার না হয়ে নির্বাচন হয়, তাহলে পুনরায় ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার পথ সুগম হবে।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যখন হ্যাঁ, না ভোট করে ছিলেন যখন কিন্তু পার্লামেন্ট ছিল না। পরে যে রাজনীতিতে আসলেন সেটাও ছিল না। প্রোক্লেমেশনের মাধ্যমেই তো হয়েছে। শহীদ জিয়া যেভাবে ভোট করেছিলেন, প্রোক্লেমেশন করেছিলেন, সেটাকে অনুসরণ করে এবারে যে সমস্ত সংস্কারে আমরা (বিএনপি, জামায়াত, এনসিসি ও ইসলামী দলগুলসহ অন্যান্য দল) একমত হয়েছি সেটাকে ইতির মাধ্যেমে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠান করার ক্ষেত্রে আপনারা পজিটিভ ভূমিকা রাখবেন।
এ সময় জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর বলে আখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, আমরা মনে করি, জনগণ আর জাতীয় পার্টিকে গ্রহণ করবে না।
ডা. তাহের বলেন, জাতীয় পার্টির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসিত হবে, এটি হচ্ছে অতি বুদ্ধিভিত্তিক পর্যালোচনা যার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। আমরা বিএনপির বাইরে যতগুলো দল আছে সবাই মিলে একটি সমঝোতার নির্বাচনের চেষ্টা করছি, সেখানে জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না।
এ সময় কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, নায়েবে আমির অধ্যাপক এ কে এমদাদুল হক মামুন, সেক্রেটারি মো. মাহবুবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি কামারুজ্জামান সোহেল, মোশারফ হোসাইনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, পূর্ণাঙ্গ সংস্কার না হলে নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় তৈরি হবে। সেই সংশয় আমাদের দেশকে এবং রাজনীতিকে আবার সেই পুরনো ধাঁচে নিয়ে যাবে। আমরা যে ভোরের আলো দেখেছি সেটি অন্ধকারে আচ্ছন্ন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
গতকাল শুক্রবার কুমিল্লা নগরের একটি কনফারেন্স হলে কুমিল্লা মহানগর জামায়াত ইসলামী আয়োজিত নির্বাচনী দায়িত্বশীল সমাবেশ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন।
ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে গঠিত সংস্কার কমিটির সদস্য হয়েও একটি গোষ্ঠী পূর্ণ সংস্কার না চেয়ে নির্বাচন চাচ্ছে। যদি পূর্ণ সংস্কার না হয়ে নির্বাচন হয়, তাহলে পুনরায় ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার পথ সুগম হবে।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যখন হ্যাঁ, না ভোট করে ছিলেন যখন কিন্তু পার্লামেন্ট ছিল না। পরে যে রাজনীতিতে আসলেন সেটাও ছিল না। প্রোক্লেমেশনের মাধ্যমেই তো হয়েছে। শহীদ জিয়া যেভাবে ভোট করেছিলেন, প্রোক্লেমেশন করেছিলেন, সেটাকে অনুসরণ করে এবারে যে সমস্ত সংস্কারে আমরা (বিএনপি, জামায়াত, এনসিসি ও ইসলামী দলগুলসহ অন্যান্য দল) একমত হয়েছি সেটাকে ইতির মাধ্যেমে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠান করার ক্ষেত্রে আপনারা পজিটিভ ভূমিকা রাখবেন।
এ সময় জাতীয় পার্টিকে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর বলে আখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, আমরা মনে করি, জনগণ আর জাতীয় পার্টিকে গ্রহণ করবে না।
ডা. তাহের বলেন, জাতীয় পার্টির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসিত হবে, এটি হচ্ছে অতি বুদ্ধিভিত্তিক পর্যালোচনা যার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল নেই। আমরা বিএনপির বাইরে যতগুলো দল আছে সবাই মিলে একটি সমঝোতার নির্বাচনের চেষ্টা করছি, সেখানে জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না।
এ সময় কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, নায়েবে আমির অধ্যাপক এ কে এমদাদুল হক মামুন, সেক্রেটারি মো. মাহবুবুর রহমান, সহকারী সেক্রেটারি কামারুজ্জামান সোহেল, মোশারফ হোসাইনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে সংলাপ শুরু করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সুশীল সমাজ ও শিক্ষক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে এ সংলাপ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবলায়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
২০ ঘণ্টা আগেকোন নির্বাচনী এলাকায় কোন প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যল বা সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি। প্রত্যাশীদের মধ্যে দলীয় নানা কার্যক্রমে যার পারফরমেন্স ভালো তাকেই প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
১ দিন আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১ দিন আগে