লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা
আমার শহর ডেস্ক
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী এপ্রিলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের কথা বলেছেন। ওই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত নতুন সরকারে তার থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন তিনি।
লন্ডন সফররত প্রধান উপদেষ্টা বুধবার (১১ জুন) যুক্তরাজ্যের নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউস আয়োজিত সংলাপে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান।
ওই সাংবাদিক প্রধান উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করেন, নির্বাচন হয়ে গেলে নির্বাচিত সরকার যখন দায়িত্ব নেবে, সেখানে আপনার অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছে আছে কি না।
জবাবে দুই হাত নেড়ে হাস্যোজ্জ্বল ড. ইউনূস বলতে থাকেন, নো ওয়ে, নো ওয়ে (একদমই না)। আমার মনে হয় আমাদের উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সদস্যই এমনটা করবেন না। আমাদের দায়িত্ব হলো, ট্রানজিশনটা (গণতান্ত্রিক রূপান্তর) ভালোভাবে সম্পন্ন করা এবং জনগণকে খুশি করা। ... নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। আমরা নির্বাচনটা যথাযথভাবে করা নিশ্চিত করতে চাই। এটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্ববহ বিষয়। যদি নির্বাচন ভুল হয়, তাহলে এই বিষয়টার আর সমাধান হবে না...।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ১৭ বছর পর আমরা সত্যিকারের একটি নির্বাচন করতে যাচ্ছি, যা আমাদের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শুধু একটি নতুন সরকার নির্বাচনের জন্য রক্ত দেয়নি বাংলাদেশের তরুণরা।
এ সময় আরেক এক প্রশ্নে তিনি বলেন, আমরা জুলাই সনদ আসার জন্য অপেক্ষা করছি। এই সনদটি জাতির সামনে জুলাই মাসের সনদ হিসেবে উপস্থাপন করা হবে।
সংলাপে বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতের আগ্রাসী নীতিসহ আরও কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধান উপদেষ্টা।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী এপ্রিলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের কথা বলেছেন। ওই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত নতুন সরকারে তার থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন তিনি।
লন্ডন সফররত প্রধান উপদেষ্টা বুধবার (১১ জুন) যুক্তরাজ্যের নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউস আয়োজিত সংলাপে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান।
ওই সাংবাদিক প্রধান উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করেন, নির্বাচন হয়ে গেলে নির্বাচিত সরকার যখন দায়িত্ব নেবে, সেখানে আপনার অংশ হওয়ার কোনো ইচ্ছে আছে কি না।
জবাবে দুই হাত নেড়ে হাস্যোজ্জ্বল ড. ইউনূস বলতে থাকেন, নো ওয়ে, নো ওয়ে (একদমই না)। আমার মনে হয় আমাদের উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সদস্যই এমনটা করবেন না। আমাদের দায়িত্ব হলো, ট্রানজিশনটা (গণতান্ত্রিক রূপান্তর) ভালোভাবে সম্পন্ন করা এবং জনগণকে খুশি করা। ... নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। আমরা নির্বাচনটা যথাযথভাবে করা নিশ্চিত করতে চাই। এটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্ববহ বিষয়। যদি নির্বাচন ভুল হয়, তাহলে এই বিষয়টার আর সমাধান হবে না...।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ১৭ বছর পর আমরা সত্যিকারের একটি নির্বাচন করতে যাচ্ছি, যা আমাদের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শুধু একটি নতুন সরকার নির্বাচনের জন্য রক্ত দেয়নি বাংলাদেশের তরুণরা।
এ সময় আরেক এক প্রশ্নে তিনি বলেন, আমরা জুলাই সনদ আসার জন্য অপেক্ষা করছি। এই সনদটি জাতির সামনে জুলাই মাসের সনদ হিসেবে উপস্থাপন করা হবে।
সংলাপে বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতের আগ্রাসী নীতিসহ আরও কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধান উপদেষ্টা।
১৯৯১ সালে বিএনপি কয়টা সিট পাবে গ্যারান্টি ছিল না। তবে বিএনপির ভাবমূর্তি ভালো ছিল, তাই তখন সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করতে পেরেছিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।
২ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ বয়কট করেছে জামায়াতে ইসলামী। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পরে যৌথ বিবৃতিতে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি ঘোষণার প্রতিবাদে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।
৩ দিন আগেযুক্তরাজ্যে চার দিনের সফর শেষে লন্ডন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৬ দিন আগে'বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের গঠনতান্ত্রিক কার্যক্রম ও সাংগঠনিক গতিশীলতা বাড়াতে দ্বিতীয় দফায় দেশের ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।'
৮ দিন আগে